বিজন কুমার বিশ্বাস, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কক্সবাজার শহর ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়ে উঠছিল বেশ কয়েকমাস ধরেই। ফলে কক্সবাজারে আসা পর্যটকরা সহ স্থানীয়রা প্রায়ই ভোগান্তির শিকার হতো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কক্সবাজার থানা পুলিশ শহর থেকে ১২ ছিনতাইকারীকে আটক করেছে। আজ শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ।

তিনি জানান, ২৩ জানুয়ারি সন্ধ্যার দিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক ছিনতাই কাজে জড়িত ১২ পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলেন- শহরের টেকপাড়ার তানভীর হোসেন প্র. পেটান প্র. আজাদুর রহমান (২২), পাহাড়তলী ইসলামপুরের মো. ইসমাইল (২০), কালুরদোকান ইসুলের ঘোনার ইমরান সরোয়ার ইমন (২১), টেকপাড়া বার্মিজ মার্কেটের মো. ইরফান ফারদিন (২০), মহেশখালীর কুতুবজুম খন্দকার পাড়ার সিহাব উদ্দিন প্রকাশ খোকন (২৯), শহরের সমিতিপাড়ার মো. সোহেল (২৮), বৌদ্ধ মন্দির এলাকার সুমন কান্তি দাশ (২৫), নতুন বাহারছড়ার মো. হান্নান (১৯), পিটি স্কুল সমিতি বাজার, পল্লান কাটার সাইফুল ইসলাম (২৪), পিটি স্কুল রুমালিয়ারছড়ার মো. শাহীন প্রকাশ বুলেট (২২), বাহারছড়ার হাসান মাহমুদ সাগর প্র. ভিকি প্র. বিগি (২৬) এবং টেকপাড়া চৌমুহনী এলাকার মিজবাউল হক মুন্না (২২)।

পুলিশ সুপার আরো জানান, জেলার সব ওয়ারেন্ট তামিল, অবৈধ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারসহ ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করার লক্ষ্যে বিশেষ অভিযান পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে পুলিশ। তারই প্রেক্ষিতে শহরের নতুন জেল গেইট সংলগ্ন চুইজাল রেস্টুরেন্টের সামনে পাকা রাস্তার ওপর ছিনতাইকারীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে একাধিক মোটরসাইকেলযোগে এসে ধারাল অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ভিকটিমের সিএনজি গতিরোধ করে হত্যার ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। আতঙ্ক ও ত্রাস সৃষ্টি করে ভিকটিমের হাতে থাকা ব্যাগ জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয়। ব্যাগে নগদ ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ছিল বলে জানা যায়। এছাড়া একটি ৫৫ হাজার টাকা দামের ডায়মন্ড রিং, ১টি ৩০ হাজার টাকা দামের ভিভো মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য ডকুমেন্ট জোর করে ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনা পুলিশকে জানালে তাৎক্ষণিক তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে এবং স্থানীয়দের সহায়তায় ১২ জন পেশাদার ছিনতাইকারী ও তাদের কাজে ব্যবহৃত ১টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।

আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।

এসপি জানান, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

স্থানীয়রা মত প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, এ অভিযান ধারাবাহিক ভাবে চালু রাখলে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব।

বিজন কুমার বিশ্বাস, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কক্সবাজার শহর ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়ে উঠছিল বেশ কয়েকমাস ধরেই। ফলে কক্সবাজারে আসা পর্যটকরা সহ স্থানীয়রা প্রায়ই ভোগান্তির শিকার হতো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কক্সবাজার থানা পুলিশ শহর থেকে ১২ ছিনতাইকারীকে আটক করেছে। আজ শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ।

তিনি জানান, ২৩ জানুয়ারি সন্ধ্যার দিকে কক্সবাজার সদর থানা পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক ছিনতাই কাজে জড়িত ১২ পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলেন- শহরের টেকপাড়ার তানভীর হোসেন প্র. পেটান প্র. আজাদুর রহমান (২২), পাহাড়তলী ইসলামপুরের মো. ইসমাইল (২০), কালুরদোকান ইসুলের ঘোনার ইমরান সরোয়ার ইমন (২১), টেকপাড়া বার্মিজ মার্কেটের মো. ইরফান ফারদিন (২০), মহেশখালীর কুতুবজুম খন্দকার পাড়ার সিহাব উদ্দিন প্রকাশ খোকন (২৯), শহরের সমিতিপাড়ার মো. সোহেল (২৮), বৌদ্ধ মন্দির এলাকার সুমন কান্তি দাশ (২৫), নতুন বাহারছড়ার মো. হান্নান (১৯), পিটি স্কুল সমিতি বাজার, পল্লান কাটার সাইফুল ইসলাম (২৪), পিটি স্কুল রুমালিয়ারছড়ার মো. শাহীন প্রকাশ বুলেট (২২), বাহারছড়ার হাসান মাহমুদ সাগর প্র. ভিকি প্র. বিগি (২৬) এবং টেকপাড়া চৌমুহনী এলাকার মিজবাউল হক মুন্না (২২)।

পুলিশ সুপার আরো জানান, জেলার সব ওয়ারেন্ট তামিল, অবৈধ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারসহ ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করার লক্ষ্যে বিশেষ অভিযান পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে পুলিশ। তারই প্রেক্ষিতে শহরের নতুন জেল গেইট সংলগ্ন চুইজাল রেস্টুরেন্টের সামনে পাকা রাস্তার ওপর ছিনতাইকারীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে একাধিক মোটরসাইকেলযোগে এসে ধারাল অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ভিকটিমের সিএনজি গতিরোধ করে হত্যার ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। আতঙ্ক ও ত্রাস সৃষ্টি করে ভিকটিমের হাতে থাকা ব্যাগ জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয়। ব্যাগে নগদ ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ছিল বলে জানা যায়। এছাড়া একটি ৫৫ হাজার টাকা দামের ডায়মন্ড রিং, ১টি ৩০ হাজার টাকা দামের ভিভো মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য ডকুমেন্ট জোর করে ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনা পুলিশকে জানালে তাৎক্ষণিক তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে এবং স্থানীয়দের সহায়তায় ১২ জন পেশাদার ছিনতাইকারী ও তাদের কাজে ব্যবহৃত ১টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।

আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।

এসপি জানান, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

স্থানীয়রা মত প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, এ অভিযান ধারাবাহিক ভাবে চালু রাখলে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব।