উত্তরা প্রতিনিধিঃ একটি দেশ জাতী ও তার শৃঙ্খলা দেশের সর্বজনীন নাগরিককে তার দৈনন্দিন জীবনেও প্রভাবিত করে। একটি শৃঙ্খল জাতী দেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক প্রচলিত আইনের প্রতি সম্মান বিশ্বের কাছে প্রশংসিত হয়। পক্ষান্তরে একটি শক্তিশালী জনপ্রশান জনগণের সুশাসনই আস্থার প্রতিক হতে পারে। ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের গর্বিত পুলিশ বাহিনীকে তথা জনপ্রশাসনের সকল সূচককে নিজের স্বার্থলোভী ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে কব্জা করে দিনের পর দিন পুলিশ বাহিনীকে গণশত্রুতে পরিণত করে। তারই ধারাবাহিকতায় ছাত্র জনতার আন্দোলনে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে সারাদেশের থানা গুলিতে নজিরবিহীন এক বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়।

ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়ে যাওয়ায় দেশে জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে ডক্টর ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তবর্তী কালীন সরকার গঠন করা হয়।বিপ্লব পরবর্তী পরিস্থিতি কাটিয়ে ছাত্র জনতার নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে পুলিশকে ঘুরে দাঁড়াতে এক মহাকার্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ দেশের সামনে দন্ডায়মান হয়। সেই প্রেক্ষাপটে রাজধানীর উত্তরায় জুলাই আগস্টের শেখ হাসিনার পলায়ন পরবর্তী পুলিশিং সেবায় ওসি হাফিজুর রহমান যথেষ্ট প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

জানা গেছে, ডিএমপি’র গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চল উত্তর পশ্চিম থানায় গণহত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার ও নগর সুবিধা নিশ্চিত করণে নগরবাসীর শৃঙ্খলা জীবন ফিরিয়ে আনতে শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে একাধিকবার পুরস্কৃত হয়েছেন তিনি।

বৈষম্যবীরোধী আন্দোলনে উত্তরার ছাত্র নিলয় বলেন, ওসি হাফিজুর রহমান তরুণ প্রজন্মের শত্রু সাবেক মন্ত্রী পলককে গ্রেফতার করতে ভূমিকা রাখেন। তখন তিনি বিমানবন্দর থানায় ছিলেন। উনার মেয়ে আইইউবিএটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সক্রিয় কোঅর্ডিনেটর। আমরা ঐ দিন তাকে সহযোগীতা করেছি। কোটি টাকার কাছে মাথা নত করেনি।তার বিচক্ষণতার কারণেই পলক দেশ ত্যাগ করতে পারেনি।

ডিএমপি পুলিশ অফিসার হাফিজুর রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার নতুন বাংলাদেশ গণমানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশিং সেবায় ডিএমপি কমিশনার মহাকার্য পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন প্রতিটি থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসারদের দিকনির্দেশনা নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করছে। আমার থানা ও তার ব্যতিক্রম নয় আমি উত্তরা পশ্চিম থানায় জুলাই আগস্ট এর গণহত্যা মামলা সহ বিভিন্ন মামলাগুলি নিয়ে আমাদের পুলিশ অফিসার, সহকর্মী ভাইরা অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে মামলার আসামি গ্রেফতার ও সেই সাথে কোন রকম হয়রানি মূলক প্রশ্নবিদ্ধ কার্যক্রম এড়িয়ে সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছি।

উত্তরার গণমাধ্যমকর্মীরা দেশের প্রেক্ষাপট এবং সমসাময়িক সকল কার্যক্রমে বস্তুত সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে আমাদেরকে সহযোগিতা করছেন।

উত্তরা প্রতিনিধিঃ একটি দেশ জাতী ও তার শৃঙ্খলা দেশের সর্বজনীন নাগরিককে তার দৈনন্দিন জীবনেও প্রভাবিত করে। একটি শৃঙ্খল জাতী দেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক প্রচলিত আইনের প্রতি সম্মান বিশ্বের কাছে প্রশংসিত হয়। পক্ষান্তরে একটি শক্তিশালী জনপ্রশান জনগণের সুশাসনই আস্থার প্রতিক হতে পারে। ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের গর্বিত পুলিশ বাহিনীকে তথা জনপ্রশাসনের সকল সূচককে নিজের স্বার্থলোভী ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে কব্জা করে দিনের পর দিন পুলিশ বাহিনীকে গণশত্রুতে পরিণত করে। তারই ধারাবাহিকতায় ছাত্র জনতার আন্দোলনে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে সারাদেশের থানা গুলিতে নজিরবিহীন এক বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়।

ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়ে যাওয়ায় দেশে জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে ডক্টর ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তবর্তী কালীন সরকার গঠন করা হয়।বিপ্লব পরবর্তী পরিস্থিতি কাটিয়ে ছাত্র জনতার নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে পুলিশকে ঘুরে দাঁড়াতে এক মহাকার্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ দেশের সামনে দন্ডায়মান হয়। সেই প্রেক্ষাপটে রাজধানীর উত্তরায় জুলাই আগস্টের শেখ হাসিনার পলায়ন পরবর্তী পুলিশিং সেবায় ওসি হাফিজুর রহমান যথেষ্ট প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

জানা গেছে, ডিএমপি’র গুরুত্বপূর্ণ একটি অঞ্চল উত্তর পশ্চিম থানায় গণহত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার ও নগর সুবিধা নিশ্চিত করণে নগরবাসীর শৃঙ্খলা জীবন ফিরিয়ে আনতে শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে একাধিকবার পুরস্কৃত হয়েছেন তিনি।

বৈষম্যবীরোধী আন্দোলনে উত্তরার ছাত্র নিলয় বলেন, ওসি হাফিজুর রহমান তরুণ প্রজন্মের শত্রু সাবেক মন্ত্রী পলককে গ্রেফতার করতে ভূমিকা রাখেন। তখন তিনি বিমানবন্দর থানায় ছিলেন। উনার মেয়ে আইইউবিএটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সক্রিয় কোঅর্ডিনেটর। আমরা ঐ দিন তাকে সহযোগীতা করেছি। কোটি টাকার কাছে মাথা নত করেনি।তার বিচক্ষণতার কারণেই পলক দেশ ত্যাগ করতে পারেনি।

ডিএমপি পুলিশ অফিসার হাফিজুর রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার নতুন বাংলাদেশ গণমানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশিং সেবায় ডিএমপি কমিশনার মহাকার্য পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন প্রতিটি থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসারদের দিকনির্দেশনা নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করছে। আমার থানা ও তার ব্যতিক্রম নয় আমি উত্তরা পশ্চিম থানায় জুলাই আগস্ট এর গণহত্যা মামলা সহ বিভিন্ন মামলাগুলি নিয়ে আমাদের পুলিশ অফিসার, সহকর্মী ভাইরা অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে মামলার আসামি গ্রেফতার ও সেই সাথে কোন রকম হয়রানি মূলক প্রশ্নবিদ্ধ কার্যক্রম এড়িয়ে সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছি।

উত্তরার গণমাধ্যমকর্মীরা দেশের প্রেক্ষাপট এবং সমসাময়িক সকল কার্যক্রমে বস্তুত সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে আমাদেরকে সহযোগিতা করছেন।