মিজবাউল হক, চকরিয়া : কক্সবাজারের চকরিয়ায় বিয়ের ৮ মাসের মাথায় ছুরিকাঘাতে স্ত্রীকে খুন করেছে পাষন্ড স্বামী। এসময় শ্বাশুুড়িকে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টার দিকে চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড মজিদিয়া মাদ্রাসা পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত উম্মে হাফসা তুহি (১৮) ওই এলাকার সাংবাদিক আবদুল হামিদের মেয়ে ও আহত পারভীন আক্তার (৩৮) তার স্ত্রী। ঘাতক শওকত হাসান মেহেদী (২৬) উপজেলার ফাঁশিয়াখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আজম উল্লাহ পাড়ার আবুল হাশেমের ছেলে। সে পেশায় একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রী।

সাংবাদিক আবদুল হামিদ জানান, গত ৮ মাস পূর্বে তার মেয়ে উম্মে হাফসা তুহিকে অপহরণ করে নিয়ে যায় মেহেদী। তারা দু’জনে বিয়ে করলেও কয়েকমাস ধরে তাদের মধ্যে বনিবনা হচ্ছে না। নানাভাবে হয়রানি ও অমানুষিক নির্যাতন করে আসছেন স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন। একপর্যায়ে গত ৫ ডিসেম্বর স্বামী মেহেদীর অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে বাপের বাড়িতে চলে আসেন তুহি।

তিনি আরও বলেন, শ্বাশুর বাড়ির লোকজন মেয়েকে নিতে আসলেও বাড়িতে থেকে যান।গতকাল বৃহস্পতিবার মেহেদি আমার বাড়িতে বেড়াতে আসে।আজ শুক্রবার সকালে তুহিকে স্বামীর বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলে আমার স্ত্রী পারভীন আক্তারসহ আমি বাধা দিই। আত্মীয়-স্বজন নিয়ে আসলে যেতে দিব বলার পর মেহেদি ক্ষিপ্ত হয়ে চলে যায়। এদিন দুপুরে জুমার নামাজ চলাকালীন মেহেদি অতর্কিত বাড়িতে এসে তুহি ও তার মাকে উপর্যুপরী ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে জুমার নামাজ শেষে এসে তাদের আহত অবস্থায় দেখে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলে তুহিকে মৃত ঘোষণা করে। পরে গুরুতর আহত পারভীন আক্তারকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেছে কর্তব্যরত চিকিৎসক।

চকরিয়া থানার ওসি মো. মনজুর কাদের ভুইয়া বলেন, ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত পারভীন আক্তারকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘাতককে গ্রেফতারে পুলিশ মাঠে অভিযানে রয়েছে।

কক্সবাজার সহকারী পুলশি সুপার (চকরয়িা র্সাকলে) এম. এম. রকীব উর রাজা বলনে,পারবিারকি কলহের জেরে স্বামীর ছুরকিাঘাতে স্ত্রীকে খুন করা হয়েছে।লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়ছে। খুনী তুহিনকে ধরার জন্য পুলিশের কয়েকটি টিম মাঠে কাজ করছে বলে জানান তনি।

মিজবাউল হক, চকরিয়া : কক্সবাজারের চকরিয়ায় বিয়ের ৮ মাসের মাথায় ছুরিকাঘাতে স্ত্রীকে খুন করেছে পাষন্ড স্বামী। এসময় শ্বাশুুড়িকে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টার দিকে চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড মজিদিয়া মাদ্রাসা পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত উম্মে হাফসা তুহি (১৮) ওই এলাকার সাংবাদিক আবদুল হামিদের মেয়ে ও আহত পারভীন আক্তার (৩৮) তার স্ত্রী। ঘাতক শওকত হাসান মেহেদী (২৬) উপজেলার ফাঁশিয়াখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আজম উল্লাহ পাড়ার আবুল হাশেমের ছেলে। সে পেশায় একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রী।

সাংবাদিক আবদুল হামিদ জানান, গত ৮ মাস পূর্বে তার মেয়ে উম্মে হাফসা তুহিকে অপহরণ করে নিয়ে যায় মেহেদী। তারা দু’জনে বিয়ে করলেও কয়েকমাস ধরে তাদের মধ্যে বনিবনা হচ্ছে না। নানাভাবে হয়রানি ও অমানুষিক নির্যাতন করে আসছেন স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন। একপর্যায়ে গত ৫ ডিসেম্বর স্বামী মেহেদীর অমানুষিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে বাপের বাড়িতে চলে আসেন তুহি।

তিনি আরও বলেন, শ্বাশুর বাড়ির লোকজন মেয়েকে নিতে আসলেও বাড়িতে থেকে যান।গতকাল বৃহস্পতিবার মেহেদি আমার বাড়িতে বেড়াতে আসে।আজ শুক্রবার সকালে তুহিকে স্বামীর বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলে আমার স্ত্রী পারভীন আক্তারসহ আমি বাধা দিই। আত্মীয়-স্বজন নিয়ে আসলে যেতে দিব বলার পর মেহেদি ক্ষিপ্ত হয়ে চলে যায়। এদিন দুপুরে জুমার নামাজ চলাকালীন মেহেদি অতর্কিত বাড়িতে এসে তুহি ও তার মাকে উপর্যুপরী ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে জুমার নামাজ শেষে এসে তাদের আহত অবস্থায় দেখে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলে তুহিকে মৃত ঘোষণা করে। পরে গুরুতর আহত পারভীন আক্তারকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেছে কর্তব্যরত চিকিৎসক।

চকরিয়া থানার ওসি মো. মনজুর কাদের ভুইয়া বলেন, ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত পারভীন আক্তারকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘাতককে গ্রেফতারে পুলিশ মাঠে অভিযানে রয়েছে।

কক্সবাজার সহকারী পুলশি সুপার (চকরয়িা র্সাকলে) এম. এম. রকীব উর রাজা বলনে,পারবিারকি কলহের জেরে স্বামীর ছুরকিাঘাতে স্ত্রীকে খুন করা হয়েছে।লাশ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়ছে। খুনী তুহিনকে ধরার জন্য পুলিশের কয়েকটি টিম মাঠে কাজ করছে বলে জানান তনি।