নিজস্ব প্রতিবেদক: ঘন কুয়াশা ও একাধিক সড়ক দুর্ঘটনার কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মেঘনা-গোমতী সেতু এলাকা থেকে ধীতপুর পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থেকে দুর্ভোগে পড়েছেন চালক ও যাত্রীরা।

দাউদকান্দি হাইওয়ে পুলিশ ও যানবাহনের চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুক্রবার ভোরের দিকে দাউদকান্দি উপজেলার কানড়া এলাকায় পণ্যবাহী একটি কাভার্ড ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

অপরদিকে একই সময় দাউদকান্দি উপজেলার ধীতপুর এলাকায় দুটি ট্রাকের সংঘর্ষে মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ঢাকাগামী চালকরা উল্টো পথে চট্টগ্রামগামী লেন দিয়ে ঢাকা যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাসের গিয়ার ফেঁসে বিকল হয়ে যায়। ফলে ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী লেনে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

হাইওয়ে পুলিশ জানায়, সকাল ৮টার দিকে রেকার দিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত বাস এবং কাভার্ড ভ্যান দুই লেন থেকে এক লেনে আনা হয়। ফলে সকাল ৮টার পর ঢাকাগামী ও চট্টগ্রামগামী মহাসড়কের চার লেনের পরিবর্তে দুই লেনে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। তবে ১৪ কিলোমিটার এলাকায় বেলা ১১টার দিকেও যানজট অব্যাহত ছিল।

সকাল ৯টায় দাউদকান্দি উপজেলার পেন্নাই এলাকায় যানজটে বসে ছিলেন কাভার্ড ভ্যানের চালক কাওসার। তিনি বলেন, “১০ কিলোমিটার মহাসড়ক অতিক্রম করতে ৫ ঘণ্টা সময় লেগেছে।”

তিশা পরিবহনের বাসচালক কাউছার আলম জানান, ঘন কুয়াশা আর সড়ক দুর্ঘটনার কারণে যানজটে মহাসড়কে সাড়ে তিন ঘণ্টা আটকে আছেন।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফয়সাল বলেন, “রেকার এনে মহাসড়কের চার লেনের মধ্যে দুই লেনে যানবাহন চলাচল চালু করা হয়েছে। দুপুরের আগেই বিকল যানবাহন দুটি অন্যত্র সরানোর চেষ্টা চলছে।”

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঘন কুয়াশা ও একাধিক সড়ক দুর্ঘটনার কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মেঘনা-গোমতী সেতু এলাকা থেকে ধীতপুর পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকে থেকে দুর্ভোগে পড়েছেন চালক ও যাত্রীরা।

দাউদকান্দি হাইওয়ে পুলিশ ও যানবাহনের চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুক্রবার ভোরের দিকে দাউদকান্দি উপজেলার কানড়া এলাকায় পণ্যবাহী একটি কাভার্ড ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

অপরদিকে একই সময় দাউদকান্দি উপজেলার ধীতপুর এলাকায় দুটি ট্রাকের সংঘর্ষে মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ঢাকাগামী চালকরা উল্টো পথে চট্টগ্রামগামী লেন দিয়ে ঢাকা যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাসের গিয়ার ফেঁসে বিকল হয়ে যায়। ফলে ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী লেনে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

হাইওয়ে পুলিশ জানায়, সকাল ৮টার দিকে রেকার দিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত বাস এবং কাভার্ড ভ্যান দুই লেন থেকে এক লেনে আনা হয়। ফলে সকাল ৮টার পর ঢাকাগামী ও চট্টগ্রামগামী মহাসড়কের চার লেনের পরিবর্তে দুই লেনে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। তবে ১৪ কিলোমিটার এলাকায় বেলা ১১টার দিকেও যানজট অব্যাহত ছিল।

সকাল ৯টায় দাউদকান্দি উপজেলার পেন্নাই এলাকায় যানজটে বসে ছিলেন কাভার্ড ভ্যানের চালক কাওসার। তিনি বলেন, “১০ কিলোমিটার মহাসড়ক অতিক্রম করতে ৫ ঘণ্টা সময় লেগেছে।”

তিশা পরিবহনের বাসচালক কাউছার আলম জানান, ঘন কুয়াশা আর সড়ক দুর্ঘটনার কারণে যানজটে মহাসড়কে সাড়ে তিন ঘণ্টা আটকে আছেন।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফয়সাল বলেন, “রেকার এনে মহাসড়কের চার লেনের মধ্যে দুই লেনে যানবাহন চলাচল চালু করা হয়েছে। দুপুরের আগেই বিকল যানবাহন দুটি অন্যত্র সরানোর চেষ্টা চলছে।”