ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার বাঞ্চারামপুর উপজেলায় আজ বৃহস্পতিবার(০৯ জানুয়ারী)বিকালে ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়নে শাহ রাহাত আলী মাজার প্রাঙ্গণে ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন গণসংহতি আন্দোলনের আয়োজনে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত শীর্ষক গণসংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শাজাহান। অনুষ্ঠিত গণসংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, বাঞ্চারামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শামীম শিবলী।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাইফুল্লাহকান্দি ইউনিয়ন গণসংহতি আন্দোলনের সংগঠক রকিব উদ্দিন, মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনসহ নেতৃবৃন্দ। সভা পরিচালনা করেন আল আমিন মাস্টার।

জোনায়েদ সাকি বলেন, “বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম করেছেন। বর্তমান রাজনৈতিক বন্দোবস্ত আমাদের সংকট আর সংঘাত ছাড়া আর কিছুই দিতে পারে নাই। তার বিরুদ্ধেই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে। জনতার স্পষ্ট বার্তা এই বন্দোবস্ত আর চলবে না। আমাদের নতুন বন্দোবস্ত লাগবে। তাই আগামী নির্বাচন হবে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের, গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রতিষ্ঠার, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের সংস্কার ও জনগণের পক্ষের আইন তৈরীর নির্বাচন। আগামীর সংসদ আমাদের লড়াইয়ের জায়গা। আমরা সেই লড়াই চালিয়ে যাবো।”

বাচ্চু ভূইয়া বলেন, “নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে কৃষকের ফসলের নায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের বাঁচার মতো মজুরি নিশ্চিত করতে হবে, ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।”

বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ বলেন, “জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের স্পষ্ট বার্তা ছিলো ছাত্র-জনতা শুধুমাত্র হাসিনার পতন না এই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ চেয়েছে, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ চেয়েছে। যার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত লাগবে। নতুন সেই বন্দোবস্তে সকল শিশুর জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে, সকল জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে, শ্রমিক-কৃষকের সম্মানজনক জীবন নিশ্চিত করতে হবে, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের সংস্কার লাগবে তাছাড়া এই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে। আমরা এই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ হতে দিবো না।”

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার বাঞ্চারামপুর উপজেলায় আজ বৃহস্পতিবার(০৯ জানুয়ারী)বিকালে ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়নে শাহ রাহাত আলী মাজার প্রাঙ্গণে ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন গণসংহতি আন্দোলনের আয়োজনে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত শীর্ষক গণসংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শাজাহান। অনুষ্ঠিত গণসংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, বাঞ্চারামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শামীম শিবলী।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাইফুল্লাহকান্দি ইউনিয়ন গণসংহতি আন্দোলনের সংগঠক রকিব উদ্দিন, মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেনসহ নেতৃবৃন্দ। সভা পরিচালনা করেন আল আমিন মাস্টার।

জোনায়েদ সাকি বলেন, “বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম করেছেন। বর্তমান রাজনৈতিক বন্দোবস্ত আমাদের সংকট আর সংঘাত ছাড়া আর কিছুই দিতে পারে নাই। তার বিরুদ্ধেই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে। জনতার স্পষ্ট বার্তা এই বন্দোবস্ত আর চলবে না। আমাদের নতুন বন্দোবস্ত লাগবে। তাই আগামী নির্বাচন হবে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের, গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রতিষ্ঠার, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের সংস্কার ও জনগণের পক্ষের আইন তৈরীর নির্বাচন। আগামীর সংসদ আমাদের লড়াইয়ের জায়গা। আমরা সেই লড়াই চালিয়ে যাবো।”

বাচ্চু ভূইয়া বলেন, “নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে কৃষকের ফসলের নায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের বাঁচার মতো মজুরি নিশ্চিত করতে হবে, ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।”

বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ বলেন, “জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের স্পষ্ট বার্তা ছিলো ছাত্র-জনতা শুধুমাত্র হাসিনার পতন না এই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ চেয়েছে, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ চেয়েছে। যার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত লাগবে। নতুন সেই বন্দোবস্তে সকল শিশুর জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে, সকল জনগণের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে, শ্রমিক-কৃষকের সম্মানজনক জীবন নিশ্চিত করতে হবে, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের সংস্কার লাগবে তাছাড়া এই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে। আমরা এই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ হতে দিবো না।”