নগর প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘ সময় পড়ে থাকা নিলাম অযোগ্য ৩৬ কন্টেনার বিভিন্ন ধরনের পণ্য আজ থেকে ধ্বংস করবে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। ধ্বংসের তালিকায় রয়েছে হিমায়িত মাছ, মাংস, আদা, রসুন ও পেঁয়াজ। আজ সকাল থেকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন চট্টগ্রাম বন্দর রিপাবলিক ক্লাবের পেছনের খালি জায়গায় পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম হবে। চট্টগ্রাম কাস্টমস ধ্বংস কমিটির তত্ত্বাবধানে ধ্বংস কার্যক্রমে লজিস্টিক সরবরাহ করে সহায়তা করছে মেসার্স কে এম কর্পোরেশন।

জানতে চাইলে কে এম কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মোরশেদ বলেন, কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মতে– আজ থেকে আবার নিলাম অযোগ্য পণ্যের ধ্বংস কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এখানে ২০০৯, ২০১০ ও ২০১১ সালের কন্টেনারও রয়েছে। এসব পণ্য ধ্বংসের মাধ্যমে বন্দরের ইয়ার্ডও খালি হবে। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, নিলাম অযোগ্য পণ্য বন্দরের জন্য একটি বিশাল সমস্যা। অনেক সময় আইনি জটিলতায় নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করতে পারে না কাস্টমস। ফলে বন্দর ইয়ার্ডে এসব কন্টেনারের জন্য জট লেগে যায়।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপকমিশনার সাইদুল ইসলাম বলেন, নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করা হচ্ছে। এছাড়া নিলামযোগ্য পণ্য নিলামে বিক্রি করা হচ্ছে। এতে বন্দরে কন্টেনার জট ধীরে ধীরে নিরসন হচ্ছে।

নিলাম শাখা সূত্রে জানা গেছে, নিলাম শাখা সূত্রে জানা গেছে, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে সরবরাহ নিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কোনো আমদানিকারক পণ্য সরবরাহ না নিলে তাকে নোটিশ দেয় কাস্টমস। নোটিশ দেওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে এই পণ্য সরবরাহ না নিলে তা নিলামে তুলতে পারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সর্বমোট ৪৫ দিনের মধ্যে নিলামে তোলার এই নিয়ম দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর করতে পারেনি বন্দর ও কাস্টমস। এতে করে বন্দরের ইয়ার্ডে এসব কন্টেনার পড়ে থাকে।

অন্যদিকে আমদানিকারক যথাসময়ে পণ্যভর্তি কন্টেনার খালাস না করলে বন্দরের স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটে। এক্ষেত্রে পচনশীল পণ্যভর্তি কন্টেনার একটি বড় সমস্যা। খালাস না হওয়া এসব কন্টেনার শিপিং কোম্পানির জন্যও বিপদের। কারণ এসব কন্টেনারে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিতে হয়। আমদানিকারক খালাস না নিলেও বৈদ্যুতিক সংযোগ চাইলেও বিচ্ছিন্ন করা যায় না।

নগর প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘ সময় পড়ে থাকা নিলাম অযোগ্য ৩৬ কন্টেনার বিভিন্ন ধরনের পণ্য আজ থেকে ধ্বংস করবে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। ধ্বংসের তালিকায় রয়েছে হিমায়িত মাছ, মাংস, আদা, রসুন ও পেঁয়াজ। আজ সকাল থেকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন চট্টগ্রাম বন্দর রিপাবলিক ক্লাবের পেছনের খালি জায়গায় পণ্য ধ্বংস কার্যক্রম হবে। চট্টগ্রাম কাস্টমস ধ্বংস কমিটির তত্ত্বাবধানে ধ্বংস কার্যক্রমে লজিস্টিক সরবরাহ করে সহায়তা করছে মেসার্স কে এম কর্পোরেশন।

জানতে চাইলে কে এম কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মোরশেদ বলেন, কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মতে– আজ থেকে আবার নিলাম অযোগ্য পণ্যের ধ্বংস কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এখানে ২০০৯, ২০১০ ও ২০১১ সালের কন্টেনারও রয়েছে। এসব পণ্য ধ্বংসের মাধ্যমে বন্দরের ইয়ার্ডও খালি হবে। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, নিলাম অযোগ্য পণ্য বন্দরের জন্য একটি বিশাল সমস্যা। অনেক সময় আইনি জটিলতায় নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করতে পারে না কাস্টমস। ফলে বন্দর ইয়ার্ডে এসব কন্টেনারের জন্য জট লেগে যায়।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপকমিশনার সাইদুল ইসলাম বলেন, নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংস করা হচ্ছে। এছাড়া নিলামযোগ্য পণ্য নিলামে বিক্রি করা হচ্ছে। এতে বন্দরে কন্টেনার জট ধীরে ধীরে নিরসন হচ্ছে।

নিলাম শাখা সূত্রে জানা গেছে, নিলাম শাখা সূত্রে জানা গেছে, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে সরবরাহ নিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কোনো আমদানিকারক পণ্য সরবরাহ না নিলে তাকে নোটিশ দেয় কাস্টমস। নোটিশ দেওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে এই পণ্য সরবরাহ না নিলে তা নিলামে তুলতে পারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সর্বমোট ৪৫ দিনের মধ্যে নিলামে তোলার এই নিয়ম দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর করতে পারেনি বন্দর ও কাস্টমস। এতে করে বন্দরের ইয়ার্ডে এসব কন্টেনার পড়ে থাকে।

অন্যদিকে আমদানিকারক যথাসময়ে পণ্যভর্তি কন্টেনার খালাস না করলে বন্দরের স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটে। এক্ষেত্রে পচনশীল পণ্যভর্তি কন্টেনার একটি বড় সমস্যা। খালাস না হওয়া এসব কন্টেনার শিপিং কোম্পানির জন্যও বিপদের। কারণ এসব কন্টেনারে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিতে হয়। আমদানিকারক খালাস না নিলেও বৈদ্যুতিক সংযোগ চাইলেও বিচ্ছিন্ন করা যায় না।