আনোয়ারা প্রতিনিধি: আনোয়ারায় ভুয়া তথ্যে ভোটার হওয়ার চেষ্টার অভিযোগে এক রোহিঙ্গা নারীসহ ৩ জনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। গত বুধবার দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হল, রোহিঙ্গা নারী সুমি আক্তার, তার পিতা (রোহিঙ্গা) মো. তৈয়ব ও উপজেলার জুঁইদণ্ডি ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ইসমাঈল।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু জাফর সালেহ জানান, গত বুধবার দুপুরে নিয়মিত ভোটার কার্যক্রমের শুনানি চলাকালে সুমি আক্তার নামের এক রোহিঙ্গা নারীকে সন্দেহ হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সুমি আক্তার নিজেকে রোহিঙ্গা বলে স্বীকার করে। বর্তমানে ওই রোহিঙ্গা নারী ও তার রোহিঙ্গা পিতা মো. তৈয়ব জুঁইদণ্ডি ইউনিয়নে বসবাস করেন। উপজেলার জুইদণ্ডি ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ইসমাইলকে পিতা বানিয়ে ভুয়া তথ্যে তিনি এনআইডি কার্ড করতে আসেন।

নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, মেয়েটির প্রকৃত নাম সুমি আক্তার হলেও সুমাইয়া আক্তার মুন্নী নামে তার অন্য একটা জন্ম সনদ আছে। সেই জন্ম সনদে মো. ইসমাইলকে পিতা এবং ইসমাইলের স্ত্রী মোহসেনা খাতুনকে মাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। নির্বাচন অফিসে সেই নারীর ভাই হিসেবে ইসমাঈলের ছেলে সিরাজুল ইসলাম ও মো. ইউনুসের এনআইডি দেওয়া হয়। এছাড়া প্রয়োজনীয় সব ধরনের কাগজপত্র প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে সত্যায়িত করেন ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ইব্রাহিম।

অভিযুক্ত রোহিঙ্গা নারী সুমি আক্তার জানায়, আমার জন্মের পর মা মারা যায়, বর্তমানে আমার বাবার তেমন কোন আয় রোজগার করতে পারে না তাই কেইপিজেডে চাকরি করি। চাকরি বাঁচাতে এনআইডি প্রয়োজন হওয়ায় এই পন্থা অবলম্বন করি।

অভিযুক্ত নকল পিতা মো. ইসমাঈল জানায়, মেয়েটির কান্নাকাটি সহ্য করতে না পেরে তিনি এ কাজ করেন।

জুঁইদণ্ডি ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম জানান, মেয়েটি আমি চিনি না, ইসমাইলের মেয়ে মনে করে ভুলবশত আমি স্বাক্ষর করেছি।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে আনোয়ারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনির হোসেন জানান, এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।

আনোয়ারা প্রতিনিধি: আনোয়ারায় ভুয়া তথ্যে ভোটার হওয়ার চেষ্টার অভিযোগে এক রোহিঙ্গা নারীসহ ৩ জনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। গত বুধবার দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হল, রোহিঙ্গা নারী সুমি আক্তার, তার পিতা (রোহিঙ্গা) মো. তৈয়ব ও উপজেলার জুঁইদণ্ডি ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ইসমাঈল।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু জাফর সালেহ জানান, গত বুধবার দুপুরে নিয়মিত ভোটার কার্যক্রমের শুনানি চলাকালে সুমি আক্তার নামের এক রোহিঙ্গা নারীকে সন্দেহ হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সুমি আক্তার নিজেকে রোহিঙ্গা বলে স্বীকার করে। বর্তমানে ওই রোহিঙ্গা নারী ও তার রোহিঙ্গা পিতা মো. তৈয়ব জুঁইদণ্ডি ইউনিয়নে বসবাস করেন। উপজেলার জুইদণ্ডি ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ইসমাইলকে পিতা বানিয়ে ভুয়া তথ্যে তিনি এনআইডি কার্ড করতে আসেন।

নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, মেয়েটির প্রকৃত নাম সুমি আক্তার হলেও সুমাইয়া আক্তার মুন্নী নামে তার অন্য একটা জন্ম সনদ আছে। সেই জন্ম সনদে মো. ইসমাইলকে পিতা এবং ইসমাইলের স্ত্রী মোহসেনা খাতুনকে মাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। নির্বাচন অফিসে সেই নারীর ভাই হিসেবে ইসমাঈলের ছেলে সিরাজুল ইসলাম ও মো. ইউনুসের এনআইডি দেওয়া হয়। এছাড়া প্রয়োজনীয় সব ধরনের কাগজপত্র প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে সত্যায়িত করেন ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ইব্রাহিম।

অভিযুক্ত রোহিঙ্গা নারী সুমি আক্তার জানায়, আমার জন্মের পর মা মারা যায়, বর্তমানে আমার বাবার তেমন কোন আয় রোজগার করতে পারে না তাই কেইপিজেডে চাকরি করি। চাকরি বাঁচাতে এনআইডি প্রয়োজন হওয়ায় এই পন্থা অবলম্বন করি।

অভিযুক্ত নকল পিতা মো. ইসমাঈল জানায়, মেয়েটির কান্নাকাটি সহ্য করতে না পেরে তিনি এ কাজ করেন।

জুঁইদণ্ডি ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম জানান, মেয়েটি আমি চিনি না, ইসমাইলের মেয়ে মনে করে ভুলবশত আমি স্বাক্ষর করেছি।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে আনোয়ারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনির হোসেন জানান, এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।