নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ল্যান্ড ষ্টেইট শাখার কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান এর দুর্ণীতি- অনিয়মের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভুত সম্পত্তি অর্জন করার অভিযোগ উঠেছে।

বিগত ২০০৮ সালে চউকে চাকুরীতে যোগদান করার পর থেকে সাদেকুর রহমান প্রকাশ “আব্বা” আলাদ্দীনের চেরাগ হাতে পেয়ে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে। তার বেসিক বেতন সর্বসাকুল্যে ২৫ হাজার টাকা হলেও তিনি যে প্রিমিও গাড়ী ব্যবহার করেন তার মূল্য ৩৬ লাখ টাকা। মাত্র ১৬ বছরে স্ব-নামে ও বেনামে প্রায় ২০/২৫ কোটি টাকার স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তির মালিক তিনি। তার এ বিশাল সম্পত্তির উৎস ও বিলাসী জীবন যাপন কি ভাবে করছে তা দুর্ণীতি দমন কমিশন(দুদক) তদন্ত করলে রহস্য উম্মোচিত হবে।

সুত্রে জানা গেছে, অথরাইজড শাখা-২ থেকে লবিং এর মাধ্যমে ষ্টেইট ল্যান্ড শাখায় বদলী হওয়ার পর থেকে ল্যান্ড শাখায় সিন্ডিকেট করে প্লট হস্তান্তরে নিয়ম করে উৎকোচ আদায় রীতিমতো তার নেশা ও পেশায় পরিণত হয়েছে। প্লট হস্তান্তরের প্রতিটি নথি উপস্থাপন করার পর সম্পত্তি অনুপাতে মোটাংকের উৎকোচ না দিলে তিনি নথিতে দস্তখত করেননা। এছাড়াও প্লট হস্তান্তরের জন্য কমিশনে তাকে চট্টগ্রাম শহরের বাহিরে নিতে হলে আসা যাওয়ার বিমান ভাড়াসহ থোক ৫০ হাজার টাকা দিতে হয়। যা এ শাখায় ওপেন সিক্রেট।

সুত্রটি আরো জানান, ইউনিলিভারের প্লট হস্তান্তরে দেড় কোটি টাকা ঘুষ বানিজ্যের কারণে বানিজ্যিক ও শিল্প প্লট হস্থান্তরে মৌজা মূল্যের ৪ থেকে সবোর্চ্চ ৬গুণ নির্ধারণ না করার মূল কারণ। ফলে চউক ২০ কোটি টাকার সম পরিমান রাজস্বের তছরুপ করেন মাষ্টার মাইন্ড এই সাদেকুর রহমান। একই সাথে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এখনো সিডিএর বিধি মোতাবেক সম্পত্তির দালিলিক মালিকানা অর্জন না করা সত্বেও প্লট সংলঘ্ন আরো ৬.৯৬ কাটা বা প্রায় ৭কাটা জমি ওই প্রতিষ্টানকে বরাদ্ধ প্রদানের জন্য নথিতে সুপারিশ করেন। যা নথি তদন্ত করলে তার থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে। এছাড়াও পকেট ল্যান্ড এর পরিমান দেড় কাটা কিংবা দুই কাটার অধিক হলে টেন্ডারের মাধ্যমে তা সংশ্লিষ্ঠ জমির মালিককে বরাদ্ধ দিতে হয়। এ নিয়ম ও তিনি লংঘন করেছেন।

একটি অসমর্থিত সুত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি থানার তার গ্রামের বাড়িতে আড়াই কোটি টাকা মূল্যের ডুপ্লেক্স বাড়ি ও ২০/৩০ একর ধানি জমিসহ রাজধানীর বাড্ডায় ভাড়ায় চালিত ৪০/৪২ লাখ টাকা মুল্যের তিনটি মাইক্রোবাস ও চট্টগ্রাম মহানগরীর মেহেদী টাওয়ার সংলগ্ন এলাকায় ৯৬ লক্ষ টাকা দামের আলীশান ফ্লাট ও ক্রয় করেন ইতোমধ্যে।

সুত্রে জানা গেছে, অবৈধ পদধারী উপ-সচিব অমল গুহ চলতি বছরের ১০ জুন অবসরে চলে যাওয়ার পর থেকে ষ্টেইট ল্যান্ড শাখার এই দুর্ণীতিবাজ কর্মকর্তা সাদেকুর রহমানের একছত্র আধিপত্যের কারণে তার অধীনস্থরা প্রতিনিয়ত হয়রানীর শিকার হচ্ছে।

এ ব্যাপারে সাদেকুর রহমানের ০১৭১৬-২৩১৬৮৩ নাম্বারে বেশ কয়েকবার এ প্রতিবেদক ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেনি বিধায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ল্যান্ড ষ্টেইট শাখার কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান এর দুর্ণীতি- অনিয়মের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভুত সম্পত্তি অর্জন করার অভিযোগ উঠেছে।

বিগত ২০০৮ সালে চউকে চাকুরীতে যোগদান করার পর থেকে সাদেকুর রহমান প্রকাশ “আব্বা” আলাদ্দীনের চেরাগ হাতে পেয়ে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছে। তার বেসিক বেতন সর্বসাকুল্যে ২৫ হাজার টাকা হলেও তিনি যে প্রিমিও গাড়ী ব্যবহার করেন তার মূল্য ৩৬ লাখ টাকা। মাত্র ১৬ বছরে স্ব-নামে ও বেনামে প্রায় ২০/২৫ কোটি টাকার স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তির মালিক তিনি। তার এ বিশাল সম্পত্তির উৎস ও বিলাসী জীবন যাপন কি ভাবে করছে তা দুর্ণীতি দমন কমিশন(দুদক) তদন্ত করলে রহস্য উম্মোচিত হবে।

সুত্রে জানা গেছে, অথরাইজড শাখা-২ থেকে লবিং এর মাধ্যমে ষ্টেইট ল্যান্ড শাখায় বদলী হওয়ার পর থেকে ল্যান্ড শাখায় সিন্ডিকেট করে প্লট হস্তান্তরে নিয়ম করে উৎকোচ আদায় রীতিমতো তার নেশা ও পেশায় পরিণত হয়েছে। প্লট হস্তান্তরের প্রতিটি নথি উপস্থাপন করার পর সম্পত্তি অনুপাতে মোটাংকের উৎকোচ না দিলে তিনি নথিতে দস্তখত করেননা। এছাড়াও প্লট হস্তান্তরের জন্য কমিশনে তাকে চট্টগ্রাম শহরের বাহিরে নিতে হলে আসা যাওয়ার বিমান ভাড়াসহ থোক ৫০ হাজার টাকা দিতে হয়। যা এ শাখায় ওপেন সিক্রেট।

সুত্রটি আরো জানান, ইউনিলিভারের প্লট হস্তান্তরে দেড় কোটি টাকা ঘুষ বানিজ্যের কারণে বানিজ্যিক ও শিল্প প্লট হস্থান্তরে মৌজা মূল্যের ৪ থেকে সবোর্চ্চ ৬গুণ নির্ধারণ না করার মূল কারণ। ফলে চউক ২০ কোটি টাকার সম পরিমান রাজস্বের তছরুপ করেন মাষ্টার মাইন্ড এই সাদেকুর রহমান। একই সাথে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এখনো সিডিএর বিধি মোতাবেক সম্পত্তির দালিলিক মালিকানা অর্জন না করা সত্বেও প্লট সংলঘ্ন আরো ৬.৯৬ কাটা বা প্রায় ৭কাটা জমি ওই প্রতিষ্টানকে বরাদ্ধ প্রদানের জন্য নথিতে সুপারিশ করেন। যা নথি তদন্ত করলে তার থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে। এছাড়াও পকেট ল্যান্ড এর পরিমান দেড় কাটা কিংবা দুই কাটার অধিক হলে টেন্ডারের মাধ্যমে তা সংশ্লিষ্ঠ জমির মালিককে বরাদ্ধ দিতে হয়। এ নিয়ম ও তিনি লংঘন করেছেন।

একটি অসমর্থিত সুত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি থানার তার গ্রামের বাড়িতে আড়াই কোটি টাকা মূল্যের ডুপ্লেক্স বাড়ি ও ২০/৩০ একর ধানি জমিসহ রাজধানীর বাড্ডায় ভাড়ায় চালিত ৪০/৪২ লাখ টাকা মুল্যের তিনটি মাইক্রোবাস ও চট্টগ্রাম মহানগরীর মেহেদী টাওয়ার সংলগ্ন এলাকায় ৯৬ লক্ষ টাকা দামের আলীশান ফ্লাট ও ক্রয় করেন ইতোমধ্যে।

সুত্রে জানা গেছে, অবৈধ পদধারী উপ-সচিব অমল গুহ চলতি বছরের ১০ জুন অবসরে চলে যাওয়ার পর থেকে ষ্টেইট ল্যান্ড শাখার এই দুর্ণীতিবাজ কর্মকর্তা সাদেকুর রহমানের একছত্র আধিপত্যের কারণে তার অধীনস্থরা প্রতিনিয়ত হয়রানীর শিকার হচ্ছে।

এ ব্যাপারে সাদেকুর রহমানের ০১৭১৬-২৩১৬৮৩ নাম্বারে বেশ কয়েকবার এ প্রতিবেদক ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেনি বিধায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।