নগর প্রতিবেদক: নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানা এলাকায় দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মোহাম্মদ ইমন (২৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১২ টার সময় নগরীর বায়েজিদ এলাকার শান্তিনগর কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ইমন (২৮) নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন আমিন কলোনির মজিবুর রহমানের ছেলে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান ও চমেক পুলিশ ফাঁড়ির আইসি এসআই নুরুল আলশ আশেক।

বায়েজিদ বোস্তামী থানার পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানায়, গতরাত সাড়ে ১২ টার দিকে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বার্মা কলোনির সবুজ ও সাবেক আওয়ামী লীগের ইলিয়াছ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ইলিয়াস গ্রুপের পক্ষে ঝান্টু ও দুবাই রুবেলও ঘটনাস্থলে ছিলেন।

পরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও মারামারিতে সবুজ গ্রুপের একটা ছেলেকে আটকে রাখে ইলিয়াছ গ্রুপ। তারপর মারধর করেন। পুলিশ তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে ফোর্স পাঠিয়ে আহত ইমনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চিকিৎসা দিলেও আজ সকালে তার মৃত্যু ঘটে।

নিহতের ভাই কাউছার আলম (বাপ্পী) জানান, ‘ইমন কোন রাজনীতি করেন না। সে রুবি গেট এলাকায় একটা কারখানায় চাকরি করেন।’

এ প্রসঙ্গে বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান বলেন, ‘লাশ এখনো মর্গে আছে। পরবর্তী কাজ সেরে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নগর প্রতিবেদক: নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানা এলাকায় দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মোহাম্মদ ইমন (২৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১২ টার সময় নগরীর বায়েজিদ এলাকার শান্তিনগর কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ইমন (২৮) নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন আমিন কলোনির মজিবুর রহমানের ছেলে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান ও চমেক পুলিশ ফাঁড়ির আইসি এসআই নুরুল আলশ আশেক।

বায়েজিদ বোস্তামী থানার পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানায়, গতরাত সাড়ে ১২ টার দিকে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বার্মা কলোনির সবুজ ও সাবেক আওয়ামী লীগের ইলিয়াছ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ইলিয়াস গ্রুপের পক্ষে ঝান্টু ও দুবাই রুবেলও ঘটনাস্থলে ছিলেন।

পরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও মারামারিতে সবুজ গ্রুপের একটা ছেলেকে আটকে রাখে ইলিয়াছ গ্রুপ। তারপর মারধর করেন। পুলিশ তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে ফোর্স পাঠিয়ে আহত ইমনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে চিকিৎসা দিলেও আজ সকালে তার মৃত্যু ঘটে।

নিহতের ভাই কাউছার আলম (বাপ্পী) জানান, ‘ইমন কোন রাজনীতি করেন না। সে রুবি গেট এলাকায় একটা কারখানায় চাকরি করেন।’

এ প্রসঙ্গে বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি মো. আরিফুর রহমান বলেন, ‘লাশ এখনো মর্গে আছে। পরবর্তী কাজ সেরে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’