দি ক্রাইম ডেস্ক: আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতা আরও দৃশ্যমান এবং প্রকট হয়েছে। সরকারের যখন ব্যয় বাড়ানোর চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে, তখন রাজস্ব আয় কমেছে। সরকারের বকেয়া অর্থ পরিশোধের জন্য বকেয়ার স্থিতি বেড়েছে। যা অর্থনীতিতে চাপ সৃষ্টি করেছে। এ অবস্থায় আইএমএফ সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে আগ্রহী। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে আরও বর্ধিত কলেবরে সহায়তার প্রতিশ্র“তিও দিয়েছে।

সোমবার ঢাকা সফররত আইএমএফ মিশনের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। আইএমএফের চলমান ঋণ কর্মসূচির মূল্যায়ন, ঋণের আগামী কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও বাংলাদেশের চাওয়া অনুযায়ী বর্ধিত সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনার জন্য ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসে আইএমএফ মিশন। সোমবার তাদের মিশন শেষ হয়েছে। ওই সময়ে তারা অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, বেসরকারি খাতের গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন পর্যায়ে বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছে। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে তারা দীর্ঘ বৈঠক করেছে।

মিশন শেষে এর প্রধান আইএমএফের কর্মকর্তা ক্রিস পাপেজর্জিউ সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানে প্রাণহানি ও আহত হওয়ার ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত এবং এই কঠিন সময়ে বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে একাÍতা প্রকাশ করছি। গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে পদক্ষেপ নিয়েছে। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে সাহায্য করেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়ে বিভিন্ন সংস্কারধর্মী পদক্ষেপ দিলেও অর্থনৈতিক কার্যকলাপ উল্লেখযোগ্যভাবে মন্থর হয়ে পড়েছে। নতুন সরকার পরবর্তী সাম্প্রতিক সময়ে কিছু বিশৃঙ্খলা এবং বড় বন্যার কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি বেশ ক্ষতিও হয়েছে। মূল্যস্ফীতির হার এখন দুই অঙ্কের ঘরে অবস্থান করছে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপে বৈদেশিক ভারসাম্যের এখনো ঘাটতি রয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্থরতায় রাজস্ব সংগ্রহ কমে গেছে। এমন সময় রাজস্ব আয় কমেছে, যখন সরকারের ব্যয় বাড়ার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে বকেয়া অর্থ পরিশোধের চাপও বেড়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, আর্থিক খাতের দুর্বলতা সাম্প্রতিক সময়ে আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে তীব্রও হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে সরকার এবং আইএমএফ কর্মীরা এসব নতুন ও আগের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় নীতি ও সংস্কারের বিষয়ে উš§ুক্ত এবং ফলপ্রসূ আলোচনা করেছেন। এই চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে ক্রমাগত আর্থিক খাতে আরও কঠোর নীতি গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে অপরিহার্য নয়, এমন খাতে ব্যয় কমাতে হবে। সরকারের আয়-ব্যয়ের নীতিতে যুক্তিযুক্তকরণসহ নীতির সমন্বয় শুরু করার কার্যক্রমকে আইএমএফ সমর্থন করছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সহায়তা করতে আইএমএফের একটি অবিচল অংশীদারত্ব রয়ে গেছে। আইএমএফ বাংলাদেশ এবং এর জনগণকে স্বার্থে কর্মকাণ্ড পরিচালনার প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। চলমান আইএমএফ সমর্থিত কর্মসূচির কাঠামোর মধ্যে বাংলাদেশে এর কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ চালিয়ে যেতে সংস্থাটি প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। যার লক্ষ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা এবং শক্তিশালী, টেকসই ও ন্যায়সঙ্গত প্রবৃদ্ধির জন্য কাজ চালিয়ে যাবে। আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির আওতায় সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকারের নেওয়া নতুন প্রতিশ্র“তিকে স্বাগত জানিয়ে আইএমএফ বলেছে, আসন্ন আইএমএফের বার্ষিক সাধারণ সভার সময় এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা হবে।

এদিকে ঢাকায় সফরকারী আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) স্টাফ মিশনের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ২৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, ডলার বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ ও জ্বালানি পণ্যের আমদানিতে ভর্তুকিসহ ৪৭টি ইস্যুতে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। বৈঠকে সংস্থার ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসাবে জুড়ে দেওয়া পরামর্শগুলো চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। তবে আইএমএফ হাতেগোনা কয়েকটি শর্ত ছাড়া প্রায় সবকিছুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইএমএফ জানিয়েছে তাদের ৪৭টি শর্তের মধ্যে প্রায় ৪০টি শর্ত পূরণ কিংবা পূরণের পথে রয়েছে। এজন্য তারা আগের ৪৭০ কোটি (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন) ডলার ঋণের সঙ্গে নতুন করে চাওয়া ৩০০ কোটি (৩ বিলিয়ন) ডলার ঋণের বিষয়ে মোটামুটি ইতিবাচক। আর গভর্নর দেশে না থাকায় এবার আনুষ্ঠানিকভাবে রেপ-আপ বৈঠকে ঋণের কিছু জানানো হয়নি। তবে আগামী অক্টোবর মাসের ২২-২৪ অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত আইএমএফের বৈঠকে গভর্নরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশন প্রতিনিধিদল। সেখানে ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।

দি ক্রাইম ডেস্ক: আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতা আরও দৃশ্যমান এবং প্রকট হয়েছে। সরকারের যখন ব্যয় বাড়ানোর চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে, তখন রাজস্ব আয় কমেছে। সরকারের বকেয়া অর্থ পরিশোধের জন্য বকেয়ার স্থিতি বেড়েছে। যা অর্থনীতিতে চাপ সৃষ্টি করেছে। এ অবস্থায় আইএমএফ সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে আগ্রহী। একই সঙ্গে তারা বাংলাদেশকে আরও বর্ধিত কলেবরে সহায়তার প্রতিশ্র“তিও দিয়েছে।

সোমবার ঢাকা সফররত আইএমএফ মিশনের এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে। আইএমএফের চলমান ঋণ কর্মসূচির মূল্যায়ন, ঋণের আগামী কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও বাংলাদেশের চাওয়া অনুযায়ী বর্ধিত সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে আলোচনার জন্য ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসে আইএমএফ মিশন। সোমবার তাদের মিশন শেষ হয়েছে। ওই সময়ে তারা অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, বেসরকারি খাতের গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন পর্যায়ে বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছে। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে তারা দীর্ঘ বৈঠক করেছে।

মিশন শেষে এর প্রধান আইএমএফের কর্মকর্তা ক্রিস পাপেজর্জিউ সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানে প্রাণহানি ও আহত হওয়ার ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত এবং এই কঠিন সময়ে বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে একাÍতা প্রকাশ করছি। গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে পদক্ষেপ নিয়েছে। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে সাহায্য করেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়ে বিভিন্ন সংস্কারধর্মী পদক্ষেপ দিলেও অর্থনৈতিক কার্যকলাপ উল্লেখযোগ্যভাবে মন্থর হয়ে পড়েছে। নতুন সরকার পরবর্তী সাম্প্রতিক সময়ে কিছু বিশৃঙ্খলা এবং বড় বন্যার কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি বেশ ক্ষতিও হয়েছে। মূল্যস্ফীতির হার এখন দুই অঙ্কের ঘরে অবস্থান করছে। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপে বৈদেশিক ভারসাম্যের এখনো ঘাটতি রয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্থরতায় রাজস্ব সংগ্রহ কমে গেছে। এমন সময় রাজস্ব আয় কমেছে, যখন সরকারের ব্যয় বাড়ার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে বকেয়া অর্থ পরিশোধের চাপও বেড়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, আর্থিক খাতের দুর্বলতা সাম্প্রতিক সময়ে আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে তীব্রও হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে সরকার এবং আইএমএফ কর্মীরা এসব নতুন ও আগের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় নীতি ও সংস্কারের বিষয়ে উš§ুক্ত এবং ফলপ্রসূ আলোচনা করেছেন। এই চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে ক্রমাগত আর্থিক খাতে আরও কঠোর নীতি গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে অপরিহার্য নয়, এমন খাতে ব্যয় কমাতে হবে। সরকারের আয়-ব্যয়ের নীতিতে যুক্তিযুক্তকরণসহ নীতির সমন্বয় শুরু করার কার্যক্রমকে আইএমএফ সমর্থন করছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সহায়তা করতে আইএমএফের একটি অবিচল অংশীদারত্ব রয়ে গেছে। আইএমএফ বাংলাদেশ এবং এর জনগণকে স্বার্থে কর্মকাণ্ড পরিচালনার প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। চলমান আইএমএফ সমর্থিত কর্মসূচির কাঠামোর মধ্যে বাংলাদেশে এর কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ চালিয়ে যেতে সংস্থাটি প্রতিশ্র“তিবদ্ধ। যার লক্ষ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা এবং শক্তিশালী, টেকসই ও ন্যায়সঙ্গত প্রবৃদ্ধির জন্য কাজ চালিয়ে যাবে। আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির আওতায় সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকারের নেওয়া নতুন প্রতিশ্র“তিকে স্বাগত জানিয়ে আইএমএফ বলেছে, আসন্ন আইএমএফের বার্ষিক সাধারণ সভার সময় এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা হবে।

এদিকে ঢাকায় সফরকারী আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) স্টাফ মিশনের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ২৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, ডলার বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ ও জ্বালানি পণ্যের আমদানিতে ভর্তুকিসহ ৪৭টি ইস্যুতে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। বৈঠকে সংস্থার ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসাবে জুড়ে দেওয়া পরামর্শগুলো চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। তবে আইএমএফ হাতেগোনা কয়েকটি শর্ত ছাড়া প্রায় সবকিছুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইএমএফ জানিয়েছে তাদের ৪৭টি শর্তের মধ্যে প্রায় ৪০টি শর্ত পূরণ কিংবা পূরণের পথে রয়েছে। এজন্য তারা আগের ৪৭০ কোটি (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন) ডলার ঋণের সঙ্গে নতুন করে চাওয়া ৩০০ কোটি (৩ বিলিয়ন) ডলার ঋণের বিষয়ে মোটামুটি ইতিবাচক। আর গভর্নর দেশে না থাকায় এবার আনুষ্ঠানিকভাবে রেপ-আপ বৈঠকে ঋণের কিছু জানানো হয়নি। তবে আগামী অক্টোবর মাসের ২২-২৪ অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত আইএমএফের বৈঠকে গভর্নরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশন প্রতিনিধিদল। সেখানে ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।