কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজার সৈকতে নারীদের হেনস্তা ও মারধরের মামলায় গ্রেপ্তার ফারুকুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে কক্সবাজার আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আখতার জাবেদ এ আদেশ দেন বলে জানান কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মছিউর রহমান।

গ্রেপ্তার মোহাম্মদ ফারুকুল ইসলাম (২২) চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার বড় হাতিয়া ইউনিয়নের চুনতি এলাকার বাসিন্দা। তিনি পরিবারের সঙ্গে কক্সবাজার শহরের ভোলা বাবুর পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকায় থাকতেন।

পরিদর্শক মছিউর রহমান বলেন, সৈকতে নারীদের হেনস্তা ও মারধরের ঘটনায় হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার ফারুকুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রোববার আদালতে তুলে পাঁচ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। তবে বিচারক মঙ্গলবার রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করেন।

আবেদনের দুই দিন পর মঙ্গলবার বিকালে আদালত আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে বলে জানান তিনি।

এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের ভোলা বাবুর পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকা থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পরে শনিবার বিকালে ভুক্তভোগী একজন বাদী হয়ে ফারুকুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে দুইজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত পরিচয় আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

এর আগে শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে আযম খান নামের এক ব্যক্তি ফেইসবুকে তিনটি ভিডিও দিয়ে লেখেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে শরীয়া পুলিশিং চালাচ্ছে স্থানীয় সমন্বয়করা। কোন নারীকে একা পেলে, কারো পোষাক পছন্দ না হলে লাঠিসোঁটা নিয়ে তাদের আক্রমণ করছে। কক্সবাজার এখন আফগানিস্তান।’

এ ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনা ও প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।

জেলা ডিবির পরিদর্শক জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘সৈকতে নারী পর্যটককে মারধর ও নির্যাতনের কিছু ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি পুলিশের নজরে আসে। পরে পুলিশ ফুটেজগুলোতে দেখা মেলা যুবককে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়।’

কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজার সৈকতে নারীদের হেনস্তা ও মারধরের মামলায় গ্রেপ্তার ফারুকুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে কক্সবাজার আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আখতার জাবেদ এ আদেশ দেন বলে জানান কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মছিউর রহমান।

গ্রেপ্তার মোহাম্মদ ফারুকুল ইসলাম (২২) চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার বড় হাতিয়া ইউনিয়নের চুনতি এলাকার বাসিন্দা। তিনি পরিবারের সঙ্গে কক্সবাজার শহরের ভোলা বাবুর পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকায় থাকতেন।

পরিদর্শক মছিউর রহমান বলেন, সৈকতে নারীদের হেনস্তা ও মারধরের ঘটনায় হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার ফারুকুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রোববার আদালতে তুলে পাঁচ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। তবে বিচারক মঙ্গলবার রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করেন।

আবেদনের দুই দিন পর মঙ্গলবার বিকালে আদালত আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে বলে জানান তিনি।

এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের ভোলা বাবুর পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকা থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পরে শনিবার বিকালে ভুক্তভোগী একজন বাদী হয়ে ফারুকুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে দুইজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত পরিচয় আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

এর আগে শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে আযম খান নামের এক ব্যক্তি ফেইসবুকে তিনটি ভিডিও দিয়ে লেখেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে শরীয়া পুলিশিং চালাচ্ছে স্থানীয় সমন্বয়করা। কোন নারীকে একা পেলে, কারো পোষাক পছন্দ না হলে লাঠিসোঁটা নিয়ে তাদের আক্রমণ করছে। কক্সবাজার এখন আফগানিস্তান।’

এ ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনা ও প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।

জেলা ডিবির পরিদর্শক জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘সৈকতে নারী পর্যটককে মারধর ও নির্যাতনের কিছু ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার বিষয়টি পুলিশের নজরে আসে। পরে পুলিশ ফুটেজগুলোতে দেখা মেলা যুবককে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়।’