ঢাকা ব্যুরো: ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও সংসদীয় উপনেতা জাতীয় বীর শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ যাঁদেরকে অবৈধ খুনি হাসিনার সরকার ফাঁসি দিয়েছে। সেই খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার ও ফাঁসির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি)। আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে একটি সভায় তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন এনডিপির চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তজা।

তিনি বলেন, শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জানাজায়ও অংশগ্রহণ করতে দেয়নি আমাদের। অথচ ১৯৮৯ সালে জননেতা আনোয়ার জাহিদ ও জাতীয় বীর শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে এনডিপি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এনডিপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমি দায়িত্ব পালন করি। সুদীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাজপথে দাঁড়িয়ে এনডিপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও সংসদীয় উপনেতা জাতীয় বীর শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ যাঁদেরকে অবৈধ খুনি হাসিনার সরকার ফাঁসি দিয়েছে। সেই খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার ও ফাঁসির দাবিতে আমরা নাগরিক সমাজকে সাথে নিয়ে রাজপথে দাঁড়িয়েছি। আপনারা জানেন, কিভাবে জাতীয় বীর সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ফাঁসির কাষ্টে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে সাজানো মামলা দিয়ে পরিকল্পিতভাবে সাক্ষী ছাড়াই সেদিন কারো কথা না শুনে ফাঁসি দিয়েছিল। আমরা বিশ্বাস করি খুনী হাসিনাসহ সেদিনকার সকল ষড়যন্ত্রকারী ও কুশলবদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে।

এনডিপির চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তজা বলেন, আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীসহ সেই সময়কার সময় যাদেরকে হত্যা করেছিল তাদের কি অপরাধ আজকে আদালতে এসে খুনী হাসিনাকে বলতে হবে। আমরা শহীদ আবু সাঈদ ও শহীদ মুগ্ধর রক্তের মধ্যদিয়ে অর্জিত দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন কোনভাবে বিসর্জন দিতে দিবো না।

মঞ্জুর হোসেন ঈসা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে যে ভাষণ দিয়েছেন আমরা সেই ভাষণকে স্বাগত জানাই। তিনি বলেছেন, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমিয়ে আনবেন। ভারতসহ প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। তিনি আরো বলেছেন, ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাক্রম পরিবর্তন হয়েছে, সংশোধন হচ্ছে বই এবং বিশিষ্ট ৬জন নাগরিককে সংস্কারের দায়িত্ব দিয়ে তিনি একটি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। আমরা বিশ্বাস করি আয়নাঘর বন্ধ করার যে ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন সেই আয়নাঘরে যারা রয়েছে তাদেরকে তাদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ তিনি নিবেন। গণঅভ্যূত্থানে নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করার সিদ্ধান্তকেও আমরা স্বাগত জানাই। বিগত দিনে যারা ক্রস ফায়ারে মানুষ হত্যা করেছে, গুম করে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি করেছে এবং বিচারের নামে শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ যাদেরকে ফাঁসি দিয়েছে তাদের প্রত্যেকটি পরিবারের উচিত দ্রুত সময়ে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে খুনী হাসিনাসহ তার দোসরদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সাংবাদিক শাখাওয়াত ইবনে মঈন, সাংবাদিক মতিউর রহমান সরদার, আবু তোহা, ভাইস চেয়ারম্যান আশরাফুজ্জামান, যুগ্ম মহাসচিব হায়াত মাহমুদ, এম জি গোলাম মোস্তফা রাজু, দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন, সহকারী মহাসচিব মোস্তফা মনির, খন্দকার জাহিদ, আরকে রিপন, ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব আবদুর রহিম জাহিদ, কবি এলিজা প্রমুখ।

ঢাকা ব্যুরো: ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও সংসদীয় উপনেতা জাতীয় বীর শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ যাঁদেরকে অবৈধ খুনি হাসিনার সরকার ফাঁসি দিয়েছে। সেই খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার ও ফাঁসির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি)। আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে একটি সভায় তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন এনডিপির চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তজা।

তিনি বলেন, শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জানাজায়ও অংশগ্রহণ করতে দেয়নি আমাদের। অথচ ১৯৮৯ সালে জননেতা আনোয়ার জাহিদ ও জাতীয় বীর শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে এনডিপি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এনডিপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আমি দায়িত্ব পালন করি। সুদীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাজপথে দাঁড়িয়ে এনডিপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও সংসদীয় উপনেতা জাতীয় বীর শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ যাঁদেরকে অবৈধ খুনি হাসিনার সরকার ফাঁসি দিয়েছে। সেই খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার ও ফাঁসির দাবিতে আমরা নাগরিক সমাজকে সাথে নিয়ে রাজপথে দাঁড়িয়েছি। আপনারা জানেন, কিভাবে জাতীয় বীর সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ফাঁসির কাষ্টে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে সাজানো মামলা দিয়ে পরিকল্পিতভাবে সাক্ষী ছাড়াই সেদিন কারো কথা না শুনে ফাঁসি দিয়েছিল। আমরা বিশ্বাস করি খুনী হাসিনাসহ সেদিনকার সকল ষড়যন্ত্রকারী ও কুশলবদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে।

এনডিপির চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তজা বলেন, আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীসহ সেই সময়কার সময় যাদেরকে হত্যা করেছিল তাদের কি অপরাধ আজকে আদালতে এসে খুনী হাসিনাকে বলতে হবে। আমরা শহীদ আবু সাঈদ ও শহীদ মুগ্ধর রক্তের মধ্যদিয়ে অর্জিত দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন কোনভাবে বিসর্জন দিতে দিবো না।

মঞ্জুর হোসেন ঈসা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে যে ভাষণ দিয়েছেন আমরা সেই ভাষণকে স্বাগত জানাই। তিনি বলেছেন, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমিয়ে আনবেন। ভারতসহ প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। তিনি আরো বলেছেন, ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাক্রম পরিবর্তন হয়েছে, সংশোধন হচ্ছে বই এবং বিশিষ্ট ৬জন নাগরিককে সংস্কারের দায়িত্ব দিয়ে তিনি একটি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। আমরা বিশ্বাস করি আয়নাঘর বন্ধ করার যে ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন সেই আয়নাঘরে যারা রয়েছে তাদেরকে তাদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ তিনি নিবেন। গণঅভ্যূত্থানে নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করার সিদ্ধান্তকেও আমরা স্বাগত জানাই। বিগত দিনে যারা ক্রস ফায়ারে মানুষ হত্যা করেছে, গুম করে হাজার হাজার মায়ের কোল খালি করেছে এবং বিচারের নামে শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ যাদেরকে ফাঁসি দিয়েছে তাদের প্রত্যেকটি পরিবারের উচিত দ্রুত সময়ে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে খুনী হাসিনাসহ তার দোসরদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সাংবাদিক শাখাওয়াত ইবনে মঈন, সাংবাদিক মতিউর রহমান সরদার, আবু তোহা, ভাইস চেয়ারম্যান আশরাফুজ্জামান, যুগ্ম মহাসচিব হায়াত মাহমুদ, এম জি গোলাম মোস্তফা রাজু, দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন, সহকারী মহাসচিব মোস্তফা মনির, খন্দকার জাহিদ, আরকে রিপন, ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব আবদুর রহিম জাহিদ, কবি এলিজা প্রমুখ।