অনুসন্ধানী প্রতিবেদন-১

ইজাজুল, উত্তরা প্রতিনিধিঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সবেধন নীলমনি দেশের একমাত্র আকাশ পরিবহন ব্যবস্থা। সাড়া বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের একমাত্র দ্রুত যাত্রার পরিবহন এই মাধ্যম। তার এক ফ্লাইট পার্সার নাম ফিরোজ মিয়া ওরফে আবীর। আবীর এবং তার সংগীদের দৌরাত্ব্যে দিশেহারা বিমানের অভ্যন্তরীণ পরিবেশ।

জানা গেছে, গত ৫ আগষ্ট এর পূর্ব থেকে এরা ছাত্র জনতার অভূত্থান সম্পুন্ন পর্যন্ত বিমানের অভ্যন্তরে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সকল রাজনৈতিক কর্মকান্ডের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিল এই চক্রটি। তাদের মূল কাজ ছিল কর্মকর্তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে বিমানের ক্রুদের শিডিউল নিয়ন্ত্রণ করা। যার বিনিময়ে তাদের মাসিক আয় হতো প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা। এই কাজে তারা সব সময় বোঝানোর চেষ্টা করত তাদের খুঁটির জোড় আনেক। ক্ষমতাসীনদের সাথে সখ্যতার প্রমান হিসেবে তারা সবসময় নিজেদের ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে প্রভাবশালীদের সাথে তোলা ছবি পোষ্ট করত। এমন প্রমান রয়েছে। এই চক্রের মূল হোতা ছিল আবীর,যুবিন,সাদ,আতাহার,যুবায়ের,লোটাস,মাকামা,হৃদয় বণিক,আপন সিনহা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক এক আইন বিষয়ক সম্পাদকসহ প্রায় ৩০/৪০ জনের একটি সিন্ডিকেট। তাদের কাজ ছিল টাকার বিনিময়ে ক্রুদের ভাল সুবিধাজনক দেশে ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা।

আরো জানা গেছে, তারা অবৈধ ভাবে টাকা নিয়ে ক্রুদের ভি আই পি ও ভিভিআইপি ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়াসহ ভি আই পি দের সাথে পরিচয়য়ের সুবাদে বায়রের নানান কাজের সুপারিশ করিয়ে বিপুল অর্থ আয় করা। এর মধ্যে অনেকেই স্বর্ণ চোরাচালান, লাগেজ এর মাধ্যমে মূল্যবান প্রসাধনী, আন্ডার গার্মেন্টস এবং মানিলন্ডারিং এর সুযোগ করে দেওয়া। এই আবীরগংই ৫-ই আগষ্টের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার অভূত্থানকে প্রতিহত করা।তারা বাংলাদেশ বিমানের অভ্যন্তরের কেউ যেন ছাত্রদের আন্দোলনে অংশ নিতে না পারে তার কৌশল করে আসছিল। যার প্রমান ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার বিজয়কে উপেক্ষা করতে শেখ কামালের জন্মদিন পালনের উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি। ৫ আগষ্ট ভোল পালটে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড: মোহাম্মদ ইউনুসের আগমনের দিনে বিমানবন্দরে ব্যানার এবং ফুলের মালা নিয়ে প্রস্তুতি নিয়েছিল তারা। আবার সুযোগ বুঝে ১২ আগষ্ট এবং ২০ আগষ্ট আনাছার কর্তৃক সচিবালয় ঘেড়াও কর্মসূচির সময় সুযোগ বুঝে দায়িত্ব পালন করা অন্তবর্তিকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল করতে বিমানের সিডিউল বিপর্যয় ঘটাবার জন্য সকল কম্পিউটারের তার ছিড়ে ফেলেছিল বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।

বর্তমান বিষয়টি নিয়ে বিমান বাংলাদেশের একজন উর্ধতন কর্মকর্তার নিকট জানতে চাইলে নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ক্রুদের মধ্যে পরিস্থিতি উৎতপ্ত করার বিষয়টি স্বীকার করেন।

এ ঘটনায় সিডিউল বিপর্যয় হলে বিশ্ব দরবারে অন্তবর্ত্তীকালীন সরকার এবং বিমান বাংলাদেশ হেয় প্রতিপন্ন হতো বলে ধারণা করা হয়। যা তারা পুনরায় সুযোগ পেলেই ঘটিয়ে দেবে বলে একটি সূত্রে থেকে জানা গেছে।

এরা রাজনৈতিক ভাবে আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ায় শেখ সেলিম,বাহাউদ্দীন নাসিম, সাইফুজ্জামান শেখর,বিপ্লব বড়ুয়া, হাফিজুর রহমান লিকু সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পিএস – ২ এবং ডিবি হারুনের সাথে ছিল ভীষণ খাতির। তারা এই সকল নিকটজন পরিচয়ে লাভবান রুটের ফ্লাইট তাদের ভাগ্যে জুটত বলে জানা গেছে। আবীর চক্রটি সকল ভি আই পি ফ্লাইটগুলো নিয়ন্ত্রণ করায় লাগেজ এবং বিভিন্ন উপায়ে স্বর্ণ চোরাচালান অভিযোগও রয়েছে তাদের অনেকের বিরুদ্ধে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে,বিমানের ফ্লাইট পার্সার হলেও আবীরের রয়েছে প্রায় কয়েকশতকোটি টাকার সম্পদ।তৎমধ্যে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কয়েকটি প্লট, বসুন্ধরার পাশে একটি প্লট যেখানে ৮ তলা ভবন নির্মানাধীন, মোহাম্মদপুরের চানমিয়া হাউজিং সহ রাজধানীর নানান স্থানে তার রয়েছে শতকোটি টাকার বিশাল সম্পত্তি।এছাড়াও তার একটি এনার্জি ভাল্ব ফ্যক্টরীর মালিকানা। সাথে গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটে রয়েছে এই চক্রদ্বারা ফ্লাইটে আনা লাগেজ এ মালামাল বিক্রির জন্যে ২ টি দোকান। অন্যদিকে ফরিদপুরে তার গ্রামের বাড়িতে রয়েছে নামে বেনামে প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার ভু-সম্পত্তি।এই সম্পদ অর্জনে তার অস্ত্র ছিল চোরাচালান এবং ফ্লাইট শিডিউলিং নিয়ন্ত্রণ।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ফিরোজ মিয়া প্রকাশ আবীর দি ক্রাইমকে জানান, তার এমন সম্পত্তি রয়েছে কথাটি পুরো সঠিক নয়। তার যারা ভাল চায় না এটা তাদের কারসাজি বলে অভিযোগ করেন।

আবীর আরো জানান, তিনি ক্রুদের ফ্লাইট সিডিউল নিয়ন্ত্রেনের সাথে জড়িত নন। তিনি ৫ আগষ্ট শেখ কামালের জন্মদিন পালনের চিঠি ইসুর কথা স্বীকার করেন। উল্লেখিত বিমান ক্রদের সাথে সাথে অন্যন্য ক্রুদের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ভূমিকা, স্থাবর অবস্থা সম্পদ- সম্পত্তি এবং অর্থের খোজখবরও নেওয়া হচ্ছে।

আবীরের প্রধান সহযোগী যুবিনের সাথে কথা বললে সে অবৈধ সম্পদ এবং আন্দোলনে সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেন। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ছাত্রদের আন্দোলনে অংশ না নিয়ে গণঅভূত্থান পরবর্তী সরকারকে বিব্রত করার কারণ কি। তার ভাষ্য তারা ক্রুদের আন্দোলন নিবৃত করতে নোটিশ করেছিলেন।

আমাদের প্রতিনিধি জানতে চান, ৫ আগষ্ট এর আগে কি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার যোগ দিতে ক্রুদের তাগিদ দিয়েছিলেন। এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন বক্তব্য দিতে পারেনি তাদের অনেকেই।

পরিস্থিতি বলছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চলছে এই ডাকসাইডের ক্রুদের গ্যাং নিয়ে। যারা যে কোন সময় নিজেদের সুবিধায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কম্পিলিট শার্টডাউনের মত ঘটনা ঘটিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিপাকে ফেলতে পারে গোটা বিমান চলাচল ব্যবস্থাকে। গত ১২ এবং ২০ আগষ্ট যার ড্রেসরিহার্সেল হয়ে গেল বলে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর সাথে সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করছেন।

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন-১

ইজাজুল, উত্তরা প্রতিনিধিঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সবেধন নীলমনি দেশের একমাত্র আকাশ পরিবহন ব্যবস্থা। সাড়া বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের একমাত্র দ্রুত যাত্রার পরিবহন এই মাধ্যম। তার এক ফ্লাইট পার্সার নাম ফিরোজ মিয়া ওরফে আবীর। আবীর এবং তার সংগীদের দৌরাত্ব্যে দিশেহারা বিমানের অভ্যন্তরীণ পরিবেশ।

জানা গেছে, গত ৫ আগষ্ট এর পূর্ব থেকে এরা ছাত্র জনতার অভূত্থান সম্পুন্ন পর্যন্ত বিমানের অভ্যন্তরে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সকল রাজনৈতিক কর্মকান্ডের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিল এই চক্রটি। তাদের মূল কাজ ছিল কর্মকর্তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে বিমানের ক্রুদের শিডিউল নিয়ন্ত্রণ করা। যার বিনিময়ে তাদের মাসিক আয় হতো প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা। এই কাজে তারা সব সময় বোঝানোর চেষ্টা করত তাদের খুঁটির জোড় আনেক। ক্ষমতাসীনদের সাথে সখ্যতার প্রমান হিসেবে তারা সবসময় নিজেদের ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে প্রভাবশালীদের সাথে তোলা ছবি পোষ্ট করত। এমন প্রমান রয়েছে। এই চক্রের মূল হোতা ছিল আবীর,যুবিন,সাদ,আতাহার,যুবায়ের,লোটাস,মাকামা,হৃদয় বণিক,আপন সিনহা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক এক আইন বিষয়ক সম্পাদকসহ প্রায় ৩০/৪০ জনের একটি সিন্ডিকেট। তাদের কাজ ছিল টাকার বিনিময়ে ক্রুদের ভাল সুবিধাজনক দেশে ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা।

আরো জানা গেছে, তারা অবৈধ ভাবে টাকা নিয়ে ক্রুদের ভি আই পি ও ভিভিআইপি ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়াসহ ভি আই পি দের সাথে পরিচয়য়ের সুবাদে বায়রের নানান কাজের সুপারিশ করিয়ে বিপুল অর্থ আয় করা। এর মধ্যে অনেকেই স্বর্ণ চোরাচালান, লাগেজ এর মাধ্যমে মূল্যবান প্রসাধনী, আন্ডার গার্মেন্টস এবং মানিলন্ডারিং এর সুযোগ করে দেওয়া। এই আবীরগংই ৫-ই আগষ্টের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার অভূত্থানকে প্রতিহত করা।তারা বাংলাদেশ বিমানের অভ্যন্তরের কেউ যেন ছাত্রদের আন্দোলনে অংশ নিতে না পারে তার কৌশল করে আসছিল। যার প্রমান ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার বিজয়কে উপেক্ষা করতে শেখ কামালের জন্মদিন পালনের উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি। ৫ আগষ্ট ভোল পালটে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড: মোহাম্মদ ইউনুসের আগমনের দিনে বিমানবন্দরে ব্যানার এবং ফুলের মালা নিয়ে প্রস্তুতি নিয়েছিল তারা। আবার সুযোগ বুঝে ১২ আগষ্ট এবং ২০ আগষ্ট আনাছার কর্তৃক সচিবালয় ঘেড়াও কর্মসূচির সময় সুযোগ বুঝে দায়িত্ব পালন করা অন্তবর্তিকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল করতে বিমানের সিডিউল বিপর্যয় ঘটাবার জন্য সকল কম্পিউটারের তার ছিড়ে ফেলেছিল বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।

বর্তমান বিষয়টি নিয়ে বিমান বাংলাদেশের একজন উর্ধতন কর্মকর্তার নিকট জানতে চাইলে নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ক্রুদের মধ্যে পরিস্থিতি উৎতপ্ত করার বিষয়টি স্বীকার করেন।

এ ঘটনায় সিডিউল বিপর্যয় হলে বিশ্ব দরবারে অন্তবর্ত্তীকালীন সরকার এবং বিমান বাংলাদেশ হেয় প্রতিপন্ন হতো বলে ধারণা করা হয়। যা তারা পুনরায় সুযোগ পেলেই ঘটিয়ে দেবে বলে একটি সূত্রে থেকে জানা গেছে।

এরা রাজনৈতিক ভাবে আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ায় শেখ সেলিম,বাহাউদ্দীন নাসিম, সাইফুজ্জামান শেখর,বিপ্লব বড়ুয়া, হাফিজুর রহমান লিকু সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পিএস – ২ এবং ডিবি হারুনের সাথে ছিল ভীষণ খাতির। তারা এই সকল নিকটজন পরিচয়ে লাভবান রুটের ফ্লাইট তাদের ভাগ্যে জুটত বলে জানা গেছে। আবীর চক্রটি সকল ভি আই পি ফ্লাইটগুলো নিয়ন্ত্রণ করায় লাগেজ এবং বিভিন্ন উপায়ে স্বর্ণ চোরাচালান অভিযোগও রয়েছে তাদের অনেকের বিরুদ্ধে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে,বিমানের ফ্লাইট পার্সার হলেও আবীরের রয়েছে প্রায় কয়েকশতকোটি টাকার সম্পদ।তৎমধ্যে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কয়েকটি প্লট, বসুন্ধরার পাশে একটি প্লট যেখানে ৮ তলা ভবন নির্মানাধীন, মোহাম্মদপুরের চানমিয়া হাউজিং সহ রাজধানীর নানান স্থানে তার রয়েছে শতকোটি টাকার বিশাল সম্পত্তি।এছাড়াও তার একটি এনার্জি ভাল্ব ফ্যক্টরীর মালিকানা। সাথে গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটে রয়েছে এই চক্রদ্বারা ফ্লাইটে আনা লাগেজ এ মালামাল বিক্রির জন্যে ২ টি দোকান। অন্যদিকে ফরিদপুরে তার গ্রামের বাড়িতে রয়েছে নামে বেনামে প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার ভু-সম্পত্তি।এই সম্পদ অর্জনে তার অস্ত্র ছিল চোরাচালান এবং ফ্লাইট শিডিউলিং নিয়ন্ত্রণ।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ফিরোজ মিয়া প্রকাশ আবীর দি ক্রাইমকে জানান, তার এমন সম্পত্তি রয়েছে কথাটি পুরো সঠিক নয়। তার যারা ভাল চায় না এটা তাদের কারসাজি বলে অভিযোগ করেন।

আবীর আরো জানান, তিনি ক্রুদের ফ্লাইট সিডিউল নিয়ন্ত্রেনের সাথে জড়িত নন। তিনি ৫ আগষ্ট শেখ কামালের জন্মদিন পালনের চিঠি ইসুর কথা স্বীকার করেন। উল্লেখিত বিমান ক্রদের সাথে সাথে অন্যন্য ক্রুদের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ভূমিকা, স্থাবর অবস্থা সম্পদ- সম্পত্তি এবং অর্থের খোজখবরও নেওয়া হচ্ছে।

আবীরের প্রধান সহযোগী যুবিনের সাথে কথা বললে সে অবৈধ সম্পদ এবং আন্দোলনে সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেন। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ছাত্রদের আন্দোলনে অংশ না নিয়ে গণঅভূত্থান পরবর্তী সরকারকে বিব্রত করার কারণ কি। তার ভাষ্য তারা ক্রুদের আন্দোলন নিবৃত করতে নোটিশ করেছিলেন।

আমাদের প্রতিনিধি জানতে চান, ৫ আগষ্ট এর আগে কি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার যোগ দিতে ক্রুদের তাগিদ দিয়েছিলেন। এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন বক্তব্য দিতে পারেনি তাদের অনেকেই।

পরিস্থিতি বলছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চলছে এই ডাকসাইডের ক্রুদের গ্যাং নিয়ে। যারা যে কোন সময় নিজেদের সুবিধায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কম্পিলিট শার্টডাউনের মত ঘটনা ঘটিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিপাকে ফেলতে পারে গোটা বিমান চলাচল ব্যবস্থাকে। গত ১২ এবং ২০ আগষ্ট যার ড্রেসরিহার্সেল হয়ে গেল বলে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর সাথে সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করছেন।