অনুসন্ধানী প্রতিবেদন——–

*দু’সাবেক মন্ত্রী বিআরটিসির কর্মকর্তারা জড়িত

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজিজ করতেন মুলত সার ব্যবসা। তার রয়েছে বেশ কয়েকটি সার ডিলারশীপ। শাহীন এন্টারপ্রাইজ, আজিজ এন্ড কোম্পানী, সাউথ ট্রেডিং কর্পোরেশন, ব্রাদার্স কর্পোরেশন ও আল নুর ট্রেডার্স। এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মালিক হন তিনি। ব্যবসার পাল্লা ভারী করতে গঠন করেছেন একটি সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটের সব অফিস কর্ণফুলী থানার বন্দর কমিউনিটি সেন্টার, রাঙ্গাদিয়া ফেরীঘাটে। সহযোগিতা নেন সাবেক ভুমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ছোট ভাই ইউসিবি ব্যাংক পরিচালনা পর্যদ’র সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনির। আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর আজিজ চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানী (সিইউএফএল) কর্ণফুলী ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানী (কাফকো) ও ডিএপি(ডেপ) সার কারখানার সার পরিবহন লোড আনলোডসহ যাবতীয় কার্যক্রম দখল করে নেয়া হয়। তার বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়ের করা হয় (মামলা নং-২২তাং -২৬/৮/২০২৪)। মামলায় আনা হয় সার মাদক,নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ।

আজিজ সিন্ডিকেটের সব সদস্য চাঞ্চল্যকর ১০ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামী হন। পরে সাবেক সরকারের সুনজর থাকায় পুরানো চার্জশিটের অভিযুক্ত আসামী আজিজসহ অন্যান্য আসামীরা খালাস পান বলে অভিযোগ রয়েছে। ১০ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাবেক শিল্পমন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সামরিক বেসামরিক বেশ কয়েকজনকে এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করে সাজা দেয়া হয় বলে জানা গেছে। এক্ষেত্রে মূখ্য ভুমিকা পালন করেন আজিজের সিন্ডিকেটসহ সাবেক সরকারের গুরুত্বপূর্ন কয়েক ব্যক্তি। এসব আসামী মামলা থেকে খালাস পেতে ঢালা হয় বস্তায় বস্তায় টাকা। নির্ভরযোগ্য একটি সুত্র থেকে এতথ্য জানা গেছে।

সুত্রটি জানান, এক সময় আজিজদের কিছুই ছিলনা। কষ্ট করে জীবন চালাতে হতো। হোসাইন মুহাম্মদ এরশাদ এর ক্ষমতা দখল এবং বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসলে ভাগ্য বদল হতে শুরু হয় তাদের। চট্টগ্রাম থেকে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয় ঢাকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে। বিশেষ করে শিল্প মন্ত্রণালয়ে। গঠন করা হয় এমআর ট্রেড সিন্ডিকেটসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ডজন ডজন সার লাইসেন্স পেয়ে যান আজিজসহ সিন্ডিকেটের অন্যান্য সদস্যরা। স্থানীয় ছাড়াও সরকারী বাপার গুদামে সার পরিবহনের ঠিকাদারীও করতে থাকেন তারা। একচেটিয়া ব্যবসা হাতিয়ে নিয়ে চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান তারা। সহযোগিতা পান সরকারের মন্ত্রী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর। ২০১৯সাল থেকে ২০২৩সাল পর্যন্ত ৫বছরে সরকারের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বিসিআইসির সার পরিবহনে লোড আনলোডিং এর ক্ষেত্রে ব্যাপক চাঁদাবাজি করা হয় এই আজিজ এর মালিকানধীন প্রতিষ্ঠান সাউথ ট্রেডিং কর্পোরেশন। সার পরিবহনের দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)।

সুত্রটি আরো জানান, এক লাখ টনের অধিক সার পরিবহনের দায়িত্ব পড়ে সরকারের সেতু মন্ত্রণালয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) উপর। এই প্রতিষ্ঠানটি শুরুতে সার পরিবহন করতে গিয়ে বাঁধার সম্মুখীন হন। ২০১৮সালের দিকে এই সার পরিবহন শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্থানীয় সিন্ডিকেট সাউথ ট্রেডিংসহ কয়েকটি নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান বিআরটিসিকে কোন অবস্থাতেই সার পরিবহন করতে দিবেনা বলে ঘোষনা দেয়া হয়। ভাড়া করে শ্রমিক দিয়ে মিছিল মিটিং করতে থাকেন তারা। আজিজ এর ইশারায় ব্যাগ গুদামে শ্রমিকরা ধর্মঘট শুরু করেন। আজিজ এর এই প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা করেন সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ছোট ভাই আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনিসহ স্থানীয় সগুটিকতক আওয়ামী লীগ নেতা। বিসিআইসি এবং বিআরটিসিকে বাধ্য করা হয় সার লোড আনলোডিং এর দায়িত্ব দিতে। এক প্রকার বাধ্য করা হয় বিআরটিসিকে। পরে লিখিতভাবে এই সার লোড আনলোডিং এর কার্যাদেশ দেওয়া হয় সাউথ ট্রেডিং কর্পোরেশনকে। সুযোগ করে দেয়া হয় ব্যাপক চাঁদাবাজি করতে। আজিজকে সাবেক সরকারের দুই মন্ত্রী ও মন্ত্রীর ছোট ভাইকে এই টাকার ভাগ দিতে হয় বলে নির্ভরযোগ্য একটি সুত্র জানান। ২০১৯সালের এপ্রিল মাসের ২১তারিখে এই কার্যাদেশ দেওয়া হয়। প্রতি টনে ৩শ’ টাকা করে চুক্তি হয় বিআরটিসির সাথে। কার্যাদেশে বিষয়টি উল্লেখ আছে। এতে সাক্ষর করেন ম্যানেজার অপরেশন মোঃ সালাহ উদ্দীন রমি। সংশ্লিষ্ট বিভাগের চেয়ারম্যান বরাবরে কার্যাদেশ পত্রে তিনি উল্লেখ করে বলা হয় ভবিষ্যতে অডিট আপত্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০১৮সালে সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের চট্টগ্রামে আসলে এই সমঝোতা চুক্তি হয় বলে জানা গেছে।

সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) ২০১৯সালের ১৭জুলাই জরুরী সভার কার্যবিবরিনীতে সরকারের দুই মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এর হস্তক্ষেপের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এভাবে সরকারের দু’মন্ত্রীর ইশারায় ৫বছরে সার পরিবহন এর নামে চাঁদাবাজি করে সরকারের ১১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া হয় আবদুল আজিজ এর মাধ্যমে। স্থানীয় আবছার মেম্বার মরহুম আলহাজ্ব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর একান্ত সহকারী বুরহান উদ্দীন চৌধুরী মুরাদসহ একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য জড়িত আছে বলে জানা গেছে।

কর্ণফুলী সার কারখানা (কাফকো) থেকে বিআরটিসির ট্রাকে করে সরকারের বাপার গুদামে এই সার নেয়া হয়। প্রত্যেক বছর সার কারখানা কর্তৃপক্ষ ব্যাগ গুদাম এর জন্য সার লোড আনলোডিং এর জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করেন। এতে সার পরিবহন এর জন্য কোন ডিলার বা অন্য কারো কাছ থেকে টাকা নেয়া হয়না।

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন——–

*দু’সাবেক মন্ত্রী বিআরটিসির কর্মকর্তারা জড়িত

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজিজ করতেন মুলত সার ব্যবসা। তার রয়েছে বেশ কয়েকটি সার ডিলারশীপ। শাহীন এন্টারপ্রাইজ, আজিজ এন্ড কোম্পানী, সাউথ ট্রেডিং কর্পোরেশন, ব্রাদার্স কর্পোরেশন ও আল নুর ট্রেডার্স। এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের মালিক হন তিনি। ব্যবসার পাল্লা ভারী করতে গঠন করেছেন একটি সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটের সব অফিস কর্ণফুলী থানার বন্দর কমিউনিটি সেন্টার, রাঙ্গাদিয়া ফেরীঘাটে। সহযোগিতা নেন সাবেক ভুমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ছোট ভাই ইউসিবি ব্যাংক পরিচালনা পর্যদ’র সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনির। আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর আজিজ চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানী (সিইউএফএল) কর্ণফুলী ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানী (কাফকো) ও ডিএপি(ডেপ) সার কারখানার সার পরিবহন লোড আনলোডসহ যাবতীয় কার্যক্রম দখল করে নেয়া হয়। তার বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়ের করা হয় (মামলা নং-২২তাং -২৬/৮/২০২৪)। মামলায় আনা হয় সার মাদক,নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগ।

আজিজ সিন্ডিকেটের সব সদস্য চাঞ্চল্যকর ১০ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামী হন। পরে সাবেক সরকারের সুনজর থাকায় পুরানো চার্জশিটের অভিযুক্ত আসামী আজিজসহ অন্যান্য আসামীরা খালাস পান বলে অভিযোগ রয়েছে। ১০ট্রাক অস্ত্র মামলায় সাবেক শিল্পমন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সামরিক বেসামরিক বেশ কয়েকজনকে এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করে সাজা দেয়া হয় বলে জানা গেছে। এক্ষেত্রে মূখ্য ভুমিকা পালন করেন আজিজের সিন্ডিকেটসহ সাবেক সরকারের গুরুত্বপূর্ন কয়েক ব্যক্তি। এসব আসামী মামলা থেকে খালাস পেতে ঢালা হয় বস্তায় বস্তায় টাকা। নির্ভরযোগ্য একটি সুত্র থেকে এতথ্য জানা গেছে।

সুত্রটি জানান, এক সময় আজিজদের কিছুই ছিলনা। কষ্ট করে জীবন চালাতে হতো। হোসাইন মুহাম্মদ এরশাদ এর ক্ষমতা দখল এবং বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসলে ভাগ্য বদল হতে শুরু হয় তাদের। চট্টগ্রাম থেকে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয় ঢাকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে। বিশেষ করে শিল্প মন্ত্রণালয়ে। গঠন করা হয় এমআর ট্রেড সিন্ডিকেটসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ডজন ডজন সার লাইসেন্স পেয়ে যান আজিজসহ সিন্ডিকেটের অন্যান্য সদস্যরা। স্থানীয় ছাড়াও সরকারী বাপার গুদামে সার পরিবহনের ঠিকাদারীও করতে থাকেন তারা। একচেটিয়া ব্যবসা হাতিয়ে নিয়ে চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান তারা। সহযোগিতা পান সরকারের মন্ত্রী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর। ২০১৯সাল থেকে ২০২৩সাল পর্যন্ত ৫বছরে সরকারের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বিসিআইসির সার পরিবহনে লোড আনলোডিং এর ক্ষেত্রে ব্যাপক চাঁদাবাজি করা হয় এই আজিজ এর মালিকানধীন প্রতিষ্ঠান সাউথ ট্রেডিং কর্পোরেশন। সার পরিবহনের দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)।

সুত্রটি আরো জানান, এক লাখ টনের অধিক সার পরিবহনের দায়িত্ব পড়ে সরকারের সেতু মন্ত্রণালয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) উপর। এই প্রতিষ্ঠানটি শুরুতে সার পরিবহন করতে গিয়ে বাঁধার সম্মুখীন হন। ২০১৮সালের দিকে এই সার পরিবহন শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্থানীয় সিন্ডিকেট সাউথ ট্রেডিংসহ কয়েকটি নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠান বিআরটিসিকে কোন অবস্থাতেই সার পরিবহন করতে দিবেনা বলে ঘোষনা দেয়া হয়। ভাড়া করে শ্রমিক দিয়ে মিছিল মিটিং করতে থাকেন তারা। আজিজ এর ইশারায় ব্যাগ গুদামে শ্রমিকরা ধর্মঘট শুরু করেন। আজিজ এর এই প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা করেন সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ছোট ভাই আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনিসহ স্থানীয় সগুটিকতক আওয়ামী লীগ নেতা। বিসিআইসি এবং বিআরটিসিকে বাধ্য করা হয় সার লোড আনলোডিং এর দায়িত্ব দিতে। এক প্রকার বাধ্য করা হয় বিআরটিসিকে। পরে লিখিতভাবে এই সার লোড আনলোডিং এর কার্যাদেশ দেওয়া হয় সাউথ ট্রেডিং কর্পোরেশনকে। সুযোগ করে দেয়া হয় ব্যাপক চাঁদাবাজি করতে। আজিজকে সাবেক সরকারের দুই মন্ত্রী ও মন্ত্রীর ছোট ভাইকে এই টাকার ভাগ দিতে হয় বলে নির্ভরযোগ্য একটি সুত্র জানান। ২০১৯সালের এপ্রিল মাসের ২১তারিখে এই কার্যাদেশ দেওয়া হয়। প্রতি টনে ৩শ’ টাকা করে চুক্তি হয় বিআরটিসির সাথে। কার্যাদেশে বিষয়টি উল্লেখ আছে। এতে সাক্ষর করেন ম্যানেজার অপরেশন মোঃ সালাহ উদ্দীন রমি। সংশ্লিষ্ট বিভাগের চেয়ারম্যান বরাবরে কার্যাদেশ পত্রে তিনি উল্লেখ করে বলা হয় ভবিষ্যতে অডিট আপত্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০১৮সালে সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের চট্টগ্রামে আসলে এই সমঝোতা চুক্তি হয় বলে জানা গেছে।

সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) ২০১৯সালের ১৭জুলাই জরুরী সভার কার্যবিবরিনীতে সরকারের দুই মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এর হস্তক্ষেপের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। এভাবে সরকারের দু’মন্ত্রীর ইশারায় ৫বছরে সার পরিবহন এর নামে চাঁদাবাজি করে সরকারের ১১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া হয় আবদুল আজিজ এর মাধ্যমে। স্থানীয় আবছার মেম্বার মরহুম আলহাজ্ব আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর একান্ত সহকারী বুরহান উদ্দীন চৌধুরী মুরাদসহ একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য জড়িত আছে বলে জানা গেছে।

কর্ণফুলী সার কারখানা (কাফকো) থেকে বিআরটিসির ট্রাকে করে সরকারের বাপার গুদামে এই সার নেয়া হয়। প্রত্যেক বছর সার কারখানা কর্তৃপক্ষ ব্যাগ গুদাম এর জন্য সার লোড আনলোডিং এর জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করেন। এতে সার পরিবহন এর জন্য কোন ডিলার বা অন্য কারো কাছ থেকে টাকা নেয়া হয়না।