নিজস্ব প্রতিবেদক: কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (কেজিডিসিএল)-এ কর্মতাদের জ্যেষ্ঠতার তালিকা নিয়মানুযায়ী চূড়ান্ত না করে ভূয়া জ্যেষ্ঠতার তালিকা দিয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের ডিঙ্গিয়ে উপমহাব্যবস্থাপক সাধারণ পদে জুনিয়র কর্মকর্তাদের চলতি দায়িত্ব ও পদোন্নতি প্রদানের প্রক্রিয়া করার অভিযোগ উঠেছে।

এ ধরণের ঘটনার কারণে অফিস স্টাফদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্যরা বঞ্চিত হলে অফিসের কর্ম ক্ষেত্রে বড় ধরণের বেশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে।

বাখরাবাদ গ্যাস হতে প্রেষণে আসা চন্দনময় নন্দী, মিজ হালিমা উম্মে হিন্দিয়া, মো: ফারুক হোসেন, মৃদুল কান্তি ঘোষ ও মোঃ সালাহউদ্দিন মাসুদসহ ৫ জন কর্মকর্তা ২০১১ সালের মার্চ মাসে সহাকারী কর্মকর্তা পদে কর্ণফুলী গ্যাসে আত্তীকরণ হয়। এ ৫ জন কর্মকর্তা ০১.০১.২০১১ তারিখ থেকে কর্ণফুলী গ্যাসে আত্তীকরণের পূর্বেই অবৈধ উপায়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সহাকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) পদে পদোন্নতি বাগিয়ে নেয়। অথচ প্রাপ্য না হওয়া সত্ত্বেও অনিয়ম ও ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে কর্মচারী চাকুরী প্রবিধানমালার তপশিলের প্রবিধান ২(৯) ক্রমিক ৬(ক) লঙ্ঘন করে সহকারী কর্মকর্তা হতে ৩৩% এর স্থলে সহকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) পদে ১২০% পদোন্নতি নেয়।

পদোন্নতি নেওয়ার সময় পদোন্নতিযোগ্য পদ ছিল মাত্র ২টি যেখানে পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্য ছিলেন ২ জন সৈয়দ মোনাব্বর হোসেন এবং মোঃ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী অথচ যোগ্য ২ জন ছাড়া অতিরিক্ত হিসেবে বর্ণিত ৫ জনকে সহ পদোন্নতি নেয় মোট ৭ জন। এ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তাদের সিনিয়র কর্মকর্তাদের পদোন্নতি না দেয়ার জন্য প্রশাসন ডিপার্টমেন্টের তৎকালীন কর্মকর্তা মো: ফারুক হোসেন ও চন্দন ময় নন্দী মৃদুল কান্তি ঘোষ সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগের নথি গায়েব করে।

সূত্রে জানা যায়,চন্দনময় নন্দী মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তার স্ত্রী মিসেস অজন্তা চৌধুরী-কে ভূয়া স্থায়ী ঠিকানা দেখিয়ে পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট গোপন করে মো: ফারুক হোসেন এর যোগসাজশে জেলা কোটায় নিয়োগ প্রদানের সুযোগ করে দেয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কর্ণফুলীর একজন সাধারণ কর্মচারী জানান, বর্তমানে এই গোল্ডেন ব্যচের অবৈধ পদোন্নতিপ্রাপ্ত সাধারণ ক্যাডারের ৫ জন কর্মকর্তা উপ-মহাব্যবস্থাপক পদে জ্যেষ্ঠতার নিয়ম নীতি ব্যতয় করে পদোন্নতির জন্য কর্ণফুলী গ্যাস কর্তৃপক্ষকে চাপে রেখেছে। এতে কর্ণফুলী গ্যাসের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

কর্ণফুলী গ্যাসের সাধারণ কর্মকর্তারা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সংগ্রামের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে জানান দুর্নীতি ও অনিয়ম করে চলতি দায়িত্ব ও পদোন্নতি প্রদানের প্রক্রিয়া না করার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (কেজিডিসিএল)-এ কর্মতাদের জ্যেষ্ঠতার তালিকা নিয়মানুযায়ী চূড়ান্ত না করে ভূয়া জ্যেষ্ঠতার তালিকা দিয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের ডিঙ্গিয়ে উপমহাব্যবস্থাপক সাধারণ পদে জুনিয়র কর্মকর্তাদের চলতি দায়িত্ব ও পদোন্নতি প্রদানের প্রক্রিয়া করার অভিযোগ উঠেছে।

এ ধরণের ঘটনার কারণে অফিস স্টাফদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্যরা বঞ্চিত হলে অফিসের কর্ম ক্ষেত্রে বড় ধরণের বেশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে।

বাখরাবাদ গ্যাস হতে প্রেষণে আসা চন্দনময় নন্দী, মিজ হালিমা উম্মে হিন্দিয়া, মো: ফারুক হোসেন, মৃদুল কান্তি ঘোষ ও মোঃ সালাহউদ্দিন মাসুদসহ ৫ জন কর্মকর্তা ২০১১ সালের মার্চ মাসে সহাকারী কর্মকর্তা পদে কর্ণফুলী গ্যাসে আত্তীকরণ হয়। এ ৫ জন কর্মকর্তা ০১.০১.২০১১ তারিখ থেকে কর্ণফুলী গ্যাসে আত্তীকরণের পূর্বেই অবৈধ উপায়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সহাকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) পদে পদোন্নতি বাগিয়ে নেয়। অথচ প্রাপ্য না হওয়া সত্ত্বেও অনিয়ম ও ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে কর্মচারী চাকুরী প্রবিধানমালার তপশিলের প্রবিধান ২(৯) ক্রমিক ৬(ক) লঙ্ঘন করে সহকারী কর্মকর্তা হতে ৩৩% এর স্থলে সহকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) পদে ১২০% পদোন্নতি নেয়।

পদোন্নতি নেওয়ার সময় পদোন্নতিযোগ্য পদ ছিল মাত্র ২টি যেখানে পদোন্নতি পাওয়ার যোগ্য ছিলেন ২ জন সৈয়দ মোনাব্বর হোসেন এবং মোঃ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী অথচ যোগ্য ২ জন ছাড়া অতিরিক্ত হিসেবে বর্ণিত ৫ জনকে সহ পদোন্নতি নেয় মোট ৭ জন। এ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তাদের সিনিয়র কর্মকর্তাদের পদোন্নতি না দেয়ার জন্য প্রশাসন ডিপার্টমেন্টের তৎকালীন কর্মকর্তা মো: ফারুক হোসেন ও চন্দন ময় নন্দী মৃদুল কান্তি ঘোষ সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগের নথি গায়েব করে।

সূত্রে জানা যায়,চন্দনময় নন্দী মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তার স্ত্রী মিসেস অজন্তা চৌধুরী-কে ভূয়া স্থায়ী ঠিকানা দেখিয়ে পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট গোপন করে মো: ফারুক হোসেন এর যোগসাজশে জেলা কোটায় নিয়োগ প্রদানের সুযোগ করে দেয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কর্ণফুলীর একজন সাধারণ কর্মচারী জানান, বর্তমানে এই গোল্ডেন ব্যচের অবৈধ পদোন্নতিপ্রাপ্ত সাধারণ ক্যাডারের ৫ জন কর্মকর্তা উপ-মহাব্যবস্থাপক পদে জ্যেষ্ঠতার নিয়ম নীতি ব্যতয় করে পদোন্নতির জন্য কর্ণফুলী গ্যাস কর্তৃপক্ষকে চাপে রেখেছে। এতে কর্ণফুলী গ্যাসের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

কর্ণফুলী গ্যাসের সাধারণ কর্মকর্তারা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সংগ্রামের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে জানান দুর্নীতি ও অনিয়ম করে চলতি দায়িত্ব ও পদোন্নতি প্রদানের প্রক্রিয়া না করার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।