প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ রবিবার (১৪ জুলাই)সকাল ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লিঙ্গকর্তনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মেস সংঘের মহাসচিব আয়াতুল্লাহ আকতার, চলচ্চিত্র অভিনেতা জুনিয়র মিশা সওদাগর। ভুক্তভোগী জুনিয়র সাকিবের ছোট ভাই রাকিব, ভুক্তভোগীর আইনজীবী এডভোকেট নিলয়।

আরো বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশনের ঢাকা জেলা জয়েন্ট সেক্রেটারী মোঃ লিটন গাজী, পটুয়াখালী জেলা আহ্বায়ক মোঃ মুজিবুর রহমানসহ অনেকে।

মানববন্ধনে সভাপত্বি করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ খায়রুল আলম।

সংগঠনের চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের পুরুষরা আজ ঘরে বাইরে সব জায়গায় ষড়যন্ত্রের স্বীকার হচ্ছে। এমনকি সব জায়গায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। অপরাধীর সাজা হোক তা আমরাও চাই। অপরাধীকে সাজা দেওয়ার জন্য আদালত আছে। সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। বর্তমানে লিঙ্গ কর্তনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে অনেক পুরুষরা আতঙ্কিতভাবে জীবনযাপন করছে। জুনিয়র সাকিবের গোপনাঙ্গ কর্তন করেছে তারই স্ত্রী। কিছুদিন পূর্বে একজন পুলিশ সদস্যের গোপনাঙ্গ কর্তন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এরকম ঘটনা অহরহ ঘটছে। কিন্তু সবগুলো মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পারি না। কারণ ভুক্তভোগী অনেক পুরুষ আত্মসম্মানের ভয়ে প্রকাশ করে না। এসব ঘটনা দেখে অনেক দুশ্চরিত্র নারীরা উৎসাহিত হচ্ছে। পুরুষের গোপনাঙ্গ হলো একটি মূল্যবান অঙ্গ। অঙ্গহানীর সাজা এবং গোপনাঙ্গ কর্তনের সাজা একই হয় তাহলে কোনভাবেই এসব ঘটনা থামানো যাবে না। লিঙ্গ কর্তন প্রতিরোধ করতে হলে লিঙ্গ কর্তনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা প্রদান করতে হবে। এটি না করা হলে কোনভাবেই এইসব ঘটনা প্রতিরোধ করা যাবে না।

ঢাকা জেলার জয়েন্ট সেক্রেটারী মোঃ লিটন গাজী তার বক্তব্যে বলেন, শরীরের যেহেতু এটা বিশেষ অঙ্গ অন্যান্য অঙ্গের সাথে তুলনা করা যায় না, যার জন্য এটা বিশেষ অঙ্গ বলা হয়, সেই ক্ষেত্রে বিশেষ আইনে মামলা হওয়া উচিত। গোপন অঙ্গ এটা বিশেষ একটি অঙ্গ, যার দ্বারা আগামীর প্রজন্ম জন্ম দেওয়া সম্ভব। যারা লিঙ্গ কর্তন করছে আমি মনে করি তারা আগামী প্রজন্মকে হত্যা করছে। তারা একজন খুনীর সমতুল্য। তাদের সাজা কমপক্ষে ২০ বছরে চাইতে বেশি করার দাবি জানাচ্ছি সরকারের কাছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ রবিবার (১৪ জুলাই)সকাল ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লিঙ্গকর্তনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মেস সংঘের মহাসচিব আয়াতুল্লাহ আকতার, চলচ্চিত্র অভিনেতা জুনিয়র মিশা সওদাগর। ভুক্তভোগী জুনিয়র সাকিবের ছোট ভাই রাকিব, ভুক্তভোগীর আইনজীবী এডভোকেট নিলয়।

আরো বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশনের ঢাকা জেলা জয়েন্ট সেক্রেটারী মোঃ লিটন গাজী, পটুয়াখালী জেলা আহ্বায়ক মোঃ মুজিবুর রহমানসহ অনেকে।

মানববন্ধনে সভাপত্বি করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ খায়রুল আলম।

সংগঠনের চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের পুরুষরা আজ ঘরে বাইরে সব জায়গায় ষড়যন্ত্রের স্বীকার হচ্ছে। এমনকি সব জায়গায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। অপরাধীর সাজা হোক তা আমরাও চাই। অপরাধীকে সাজা দেওয়ার জন্য আদালত আছে। সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। বর্তমানে লিঙ্গ কর্তনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে অনেক পুরুষরা আতঙ্কিতভাবে জীবনযাপন করছে। জুনিয়র সাকিবের গোপনাঙ্গ কর্তন করেছে তারই স্ত্রী। কিছুদিন পূর্বে একজন পুলিশ সদস্যের গোপনাঙ্গ কর্তন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এরকম ঘটনা অহরহ ঘটছে। কিন্তু সবগুলো মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পারি না। কারণ ভুক্তভোগী অনেক পুরুষ আত্মসম্মানের ভয়ে প্রকাশ করে না। এসব ঘটনা দেখে অনেক দুশ্চরিত্র নারীরা উৎসাহিত হচ্ছে। পুরুষের গোপনাঙ্গ হলো একটি মূল্যবান অঙ্গ। অঙ্গহানীর সাজা এবং গোপনাঙ্গ কর্তনের সাজা একই হয় তাহলে কোনভাবেই এসব ঘটনা থামানো যাবে না। লিঙ্গ কর্তন প্রতিরোধ করতে হলে লিঙ্গ কর্তনকারীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা প্রদান করতে হবে। এটি না করা হলে কোনভাবেই এইসব ঘটনা প্রতিরোধ করা যাবে না।

ঢাকা জেলার জয়েন্ট সেক্রেটারী মোঃ লিটন গাজী তার বক্তব্যে বলেন, শরীরের যেহেতু এটা বিশেষ অঙ্গ অন্যান্য অঙ্গের সাথে তুলনা করা যায় না, যার জন্য এটা বিশেষ অঙ্গ বলা হয়, সেই ক্ষেত্রে বিশেষ আইনে মামলা হওয়া উচিত। গোপন অঙ্গ এটা বিশেষ একটি অঙ্গ, যার দ্বারা আগামীর প্রজন্ম জন্ম দেওয়া সম্ভব। যারা লিঙ্গ কর্তন করছে আমি মনে করি তারা আগামী প্রজন্মকে হত্যা করছে। তারা একজন খুনীর সমতুল্য। তাদের সাজা কমপক্ষে ২০ বছরে চাইতে বেশি করার দাবি জানাচ্ছি সরকারের কাছে।