নগর প্রতিবেদক: আমি চট্টগ্রামে এসে অনেক হাসপাতাল ও প্রাইভেট ক্লিনিক ঘুরে দেখেছি। সেখানে নিয়মানুযায়ী কোন কাজ করা হচ্ছে না। আবার হাসপাতালে পাচঁটার পর ডাক্তার থাকছে না। এ ধরনের বিষয়গুলো আমাকে খুব ব্যতীত করে। চিকিৎসকদের সুরক্ষার জন্য যে কোন ধরনের পদক্ষেপ নিতে আমি রাজি আছি। কিন্তু কোন রোগী যাতে ডাক্তারের অবহেলায় কষ্ট না পায় সে ব্যাপারে আমি ডাক্তারদের কাছে সহযোগিতা কামনা করছি।

আজ শুক্রবার (০৫ জুলাই) নগরের রেডিসন ব্লু’র মোহনা হলে চট্টগ্রাম কার্ডিওলোজি সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক কার্ডিওলোজি কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম কার্ডিওলজি সোসাইটির সভাপতি ডা. প্রবীর কুমার দাশের সভাপতিত্বে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহম্মদ খুরশীদ আলম, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ ইসমাইল খান, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, মহাসচিব প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ কামরুল হাসান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. অসিত বরণ অধিকারী, কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডা. ফজলুর রহমান, প্রফেসর ডা. জামাল উদ্দিন বক্তৃতা করেন। এসময় দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের শিক্ষকবৃন্দ ও প্রাক্তণ ছাত্র/ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডাক্তারদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাতে কোন ধরনের অসুবিধা না হয় সেটা আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি। ডাক্তারদের আবাসিক ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছি। আপনাদের গ্রামে-গঞ্জে পোস্টিং দিলে বদলি হওয়ার জন্য তদবির না করে সেখানে কাজ শুরু করবেন। আমি আপনাদের পাশে আছি। চিকিৎসকদের মর্যাদা বাড়ানোর জন্য যা করা দরকার আমি তাই করবো।

তিনি আরো বলেন, প্রত্যেক উপজেলাতে নির্দিষ্ট ডাক্তারসহ সকল ধরনের মেশিনারি যন্ত্রপাতিও যাতে পর্যাপ্ত থাকে সে ব্যাপারে আমি কাজ করে যাচ্ছি। এর ফলে ঢাকা-শহরের হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ কমবে। ডাক্তারদের কাছে আমার অনুরোধ আপনারা আপনাদের রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন।

নগর প্রতিবেদক: আমি চট্টগ্রামে এসে অনেক হাসপাতাল ও প্রাইভেট ক্লিনিক ঘুরে দেখেছি। সেখানে নিয়মানুযায়ী কোন কাজ করা হচ্ছে না। আবার হাসপাতালে পাচঁটার পর ডাক্তার থাকছে না। এ ধরনের বিষয়গুলো আমাকে খুব ব্যতীত করে। চিকিৎসকদের সুরক্ষার জন্য যে কোন ধরনের পদক্ষেপ নিতে আমি রাজি আছি। কিন্তু কোন রোগী যাতে ডাক্তারের অবহেলায় কষ্ট না পায় সে ব্যাপারে আমি ডাক্তারদের কাছে সহযোগিতা কামনা করছি।

আজ শুক্রবার (০৫ জুলাই) নগরের রেডিসন ব্লু’র মোহনা হলে চট্টগ্রাম কার্ডিওলোজি সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক কার্ডিওলোজি কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম কার্ডিওলজি সোসাইটির সভাপতি ডা. প্রবীর কুমার দাশের সভাপতিত্বে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহম্মদ খুরশীদ আলম, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ ইসমাইল খান, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, মহাসচিব প্রফেসর ডা. মোহাম্মদ কামরুল হাসান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. অসিত বরণ অধিকারী, কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডা. ফজলুর রহমান, প্রফেসর ডা. জামাল উদ্দিন বক্তৃতা করেন। এসময় দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের শিক্ষকবৃন্দ ও প্রাক্তণ ছাত্র/ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডাক্তারদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাতে কোন ধরনের অসুবিধা না হয় সেটা আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি। ডাক্তারদের আবাসিক ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছি। আপনাদের গ্রামে-গঞ্জে পোস্টিং দিলে বদলি হওয়ার জন্য তদবির না করে সেখানে কাজ শুরু করবেন। আমি আপনাদের পাশে আছি। চিকিৎসকদের মর্যাদা বাড়ানোর জন্য যা করা দরকার আমি তাই করবো।

তিনি আরো বলেন, প্রত্যেক উপজেলাতে নির্দিষ্ট ডাক্তারসহ সকল ধরনের মেশিনারি যন্ত্রপাতিও যাতে পর্যাপ্ত থাকে সে ব্যাপারে আমি কাজ করে যাচ্ছি। এর ফলে ঢাকা-শহরের হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ কমবে। ডাক্তারদের কাছে আমার অনুরোধ আপনারা আপনাদের রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন।