নিজস্ব প্রতিবেদক: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৪র্থ ধাপে কুমিল্লার ৪টি উপজেলা চৌদ্দগ্রাম, নাঙ্গলকোট ও হোমনায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার (০৫ জুন) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সন্ধ্যার পর থেকে ফলাফল ঘোষণা করে রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

ভোটের ফলাফলে চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, নাঙ্গলকোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন নাজমুল হাসান বাছির ভূঁইয়া, হোমনায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রেহেনা বেগম।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা

চেয়ারম্যান পদে অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনারস প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৮৯৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ কে এম গোলাম ফারুক দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৯৭৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে- মোঃ ইসহাক খান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৭৮১ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ এস এম শাহিন মজুমদার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে টিয়া পাখি প্রত্যেক নিয়ে পেয়েছেন ৮৪৩৯ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে – হাজেরা আক্তার ববি সিনিয়র প্রেসিডেন্ট উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের কলস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন এক লক্ষ ২৩ হাজার ৬৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রহিমা আক্তার সহ-সভাপতি উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৪৯৭ ভোট।

নাঙ্গলকোট উপজেলা

চেয়ারম্যান পদে নাজমুল হাসান বাছির ভূঁইয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম উপজেলা বিএনপির সদস্য কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৩১২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোঃ আব্দুর রাজ্জাক উপজেলা যুবলীগের সদস্য চশমা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য তালা প্রতিক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪০ হাজার ৭১৯ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তাহরিনা আক্তার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ফুটবল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৬৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোসা: কুলসুম আক্তার হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩৮৭ ভোট।

হোমনা উপজেলা

চেয়ারম্যান পদে- রেহেনা বেগম উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য আনারস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪০ হাজার ২৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী সিদ্দিকুর রহমান আবুল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৩০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মকবুল পাঠান আসাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুজ্জামান টিপু উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক টিয়া পাখি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৯১৪ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নাজমা আক্তার পুরো বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ফুটবল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার হালিমা বেগম জেলা আওয়ামী আইনজীবী লীগের সদস্য হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ১১৩ ভোট।

নিজস্ব প্রতিবেদক: ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৪র্থ ধাপে কুমিল্লার ৪টি উপজেলা চৌদ্দগ্রাম, নাঙ্গলকোট ও হোমনায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার (০৫ জুন) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সন্ধ্যার পর থেকে ফলাফল ঘোষণা করে রিটার্নিং কর্মকর্তারা।

ভোটের ফলাফলে চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, নাঙ্গলকোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন নাজমুল হাসান বাছির ভূঁইয়া, হোমনায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রেহেনা বেগম।

চৌদ্দগ্রাম উপজেলা

চেয়ারম্যান পদে অধ্যক্ষ রহমত উল্লাহ বাবুল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনারস প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৮৯৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ কে এম গোলাম ফারুক দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৯৭৭ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে- মোঃ ইসহাক খান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৭৮১ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ এস এম শাহিন মজুমদার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে টিয়া পাখি প্রত্যেক নিয়ে পেয়েছেন ৮৪৩৯ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে – হাজেরা আক্তার ববি সিনিয়র প্রেসিডেন্ট উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের কলস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন এক লক্ষ ২৩ হাজার ৬৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রহিমা আক্তার সহ-সভাপতি উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৪৯৭ ভোট।

নাঙ্গলকোট উপজেলা

চেয়ারম্যান পদে নাজমুল হাসান বাছির ভূঁইয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম উপজেলা বিএনপির সদস্য কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৩১২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোঃ আব্দুর রাজ্জাক উপজেলা যুবলীগের সদস্য চশমা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য তালা প্রতিক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪০ হাজার ৭১৯ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তাহরিনা আক্তার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ফুটবল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৬৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোসা: কুলসুম আক্তার হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩৮৭ ভোট।

হোমনা উপজেলা

চেয়ারম্যান পদে- রেহেনা বেগম উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য আনারস প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪০ হাজার ২৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী সিদ্দিকুর রহমান আবুল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৩০ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মকবুল পাঠান আসাদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুজ্জামান টিপু উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক টিয়া পাখি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৯১৪ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নাজমা আক্তার পুরো বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ফুটবল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার হালিমা বেগম জেলা আওয়ামী আইনজীবী লীগের সদস্য হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ১১৩ ভোট।