প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ২০১৪ সনের ৫ জুন চট্টগ্রামের কিছু নিবেদিতপ্রাণ মানবিক যুব তরুণের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘হাসি’সমাজসেবা ও জনসেবামূলক নানা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ‘হাসি’। সংগঠনের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা তরুণ সমাজকর্মী আলহাজ্ব মুহাম্মদ মোছলেহ উদ্দীন মুন্নাসহ আরও কিছু যুব-তরুণদের ও শুভাকাঙ্খিদের সাথে নিয়ে কার্যক্রম চালাচ্ছে হাসি।

আজ বুধবার (০৫ জুন)হাসির দশম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে জামাল খান মোড় সহ নগরীর বিভিন্ন স্পটে পথশিশু ও দূঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।

এছাড়া করোনাকালে ‘হাসির’ স্বেচ্ছাসেবীরা নানাভাবে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। যা এখনো চলমান। করোনার সময় চট্টগ্রামে গড়ে ওঠা হাসপাতালগুলোতে ফ্রি ওষুধ ও স্যালাইন সরবরাহ, প্রায় প্রতিদিনই চট্টগ্রামের নানা স্থানে গরিব দুস্থ অসহায় মানুষের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ, ঘরে ঘরে ত্রাণ ও নগদ অর্থ বিতরণ, এমনকি কক্সবাজার জেলার টেকনাফেও ‘হাসি’ মানবিক কাজের স্বাক্ষর রেখেছে। সেখানে ফ্রি চিকিৎসাসেবা, ত্রাণ বিতরণ, ওষুধ বিতরণ করেছে ‘হাসির’ বন্ধুরা। বড়রাও তাঁদের পাশে আছেন।

পাশাপাশি প্রতি বছর ঈদবস্ত্র, শীতবস্ত্র, ইফতার সামগ্রী বিতরণ, গাছের চারা বিতরণ, গরিব শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, গরিবদের স্বাবলম্বী করতে রিকশা বিতরণ, বিভিন্ন স্কুল কলেজ হাসপাতালসহ চট্টগ্রাম নগরের নানা জনবহুল পাবলিক স্পটে তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্য সুপেয় পানির মেশিন স্থাপন করেছে ‘হাসি’ সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা।

লালখান বাজার স্কুল, কদম মোবারক স্কুল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দু’টি, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে দু’টি এবং ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া খানকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সুপেয় পানির মেশিন স্থাপন করে হাসি।

এছাড়া কোতোয়ালী, আনসার ক্লাব, মোমিন রোড, ভাঙ্গারপুল এলাকায়ও পানির মেশিন স্থাপন করছে। উক্ত কার্যক্রম চলমান রাখতে বদ্ধপরিকর হাসি।

এসময় হাসির কর্মকর্তা ও সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, আবদুন নুর আইয়ুব, রাসেল, সাইফ উদ্দীন তৌহিদ, তাসিন, মারুফ, মুন্না, আবির, সামি, ফারদিন, ইরফান, সিয়াম, তাসনিম, রায়হান প্রমুখ।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ২০১৪ সনের ৫ জুন চট্টগ্রামের কিছু নিবেদিতপ্রাণ মানবিক যুব তরুণের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘হাসি’সমাজসেবা ও জনসেবামূলক নানা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ‘হাসি’। সংগঠনের মূল উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা তরুণ সমাজকর্মী আলহাজ্ব মুহাম্মদ মোছলেহ উদ্দীন মুন্নাসহ আরও কিছু যুব-তরুণদের ও শুভাকাঙ্খিদের সাথে নিয়ে কার্যক্রম চালাচ্ছে হাসি।

আজ বুধবার (০৫ জুন)হাসির দশম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে জামাল খান মোড় সহ নগরীর বিভিন্ন স্পটে পথশিশু ও দূঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।

এছাড়া করোনাকালে ‘হাসির’ স্বেচ্ছাসেবীরা নানাভাবে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। যা এখনো চলমান। করোনার সময় চট্টগ্রামে গড়ে ওঠা হাসপাতালগুলোতে ফ্রি ওষুধ ও স্যালাইন সরবরাহ, প্রায় প্রতিদিনই চট্টগ্রামের নানা স্থানে গরিব দুস্থ অসহায় মানুষের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ, ঘরে ঘরে ত্রাণ ও নগদ অর্থ বিতরণ, এমনকি কক্সবাজার জেলার টেকনাফেও ‘হাসি’ মানবিক কাজের স্বাক্ষর রেখেছে। সেখানে ফ্রি চিকিৎসাসেবা, ত্রাণ বিতরণ, ওষুধ বিতরণ করেছে ‘হাসির’ বন্ধুরা। বড়রাও তাঁদের পাশে আছেন।

পাশাপাশি প্রতি বছর ঈদবস্ত্র, শীতবস্ত্র, ইফতার সামগ্রী বিতরণ, গাছের চারা বিতরণ, গরিব শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, গরিবদের স্বাবলম্বী করতে রিকশা বিতরণ, বিভিন্ন স্কুল কলেজ হাসপাতালসহ চট্টগ্রাম নগরের নানা জনবহুল পাবলিক স্পটে তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্য সুপেয় পানির মেশিন স্থাপন করেছে ‘হাসি’ সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা।

লালখান বাজার স্কুল, কদম মোবারক স্কুল, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দু’টি, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে দু’টি এবং ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া খানকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সুপেয় পানির মেশিন স্থাপন করে হাসি।

এছাড়া কোতোয়ালী, আনসার ক্লাব, মোমিন রোড, ভাঙ্গারপুল এলাকায়ও পানির মেশিন স্থাপন করছে। উক্ত কার্যক্রম চলমান রাখতে বদ্ধপরিকর হাসি।

এসময় হাসির কর্মকর্তা ও সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, আবদুন নুর আইয়ুব, রাসেল, সাইফ উদ্দীন তৌহিদ, তাসিন, মারুফ, মুন্না, আবির, সামি, ফারদিন, ইরফান, সিয়াম, তাসনিম, রায়হান প্রমুখ।