ইজাজুল উত্তরা প্রতিনিধিঃ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এর গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল গুলো বিভিন্ন সেক্টর কল্যাণ সমিতির মাধ্যমে বসবাসকারীদের সেবা প্রদান করার নিজেস্ব রেওয়াজ রয়েছে। যা পরিচালনার জন্য প্রতিটি সেক্টরে সেক্টর কল্যাণ সমিতি নামক “জনছেদার” অফিসে পরিনত হয়েছে। উত্তরা ৪ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতি তাদের মধ্যে অন্যতম। তাদের নানা ধরনের অনিয়ম ও অনৈতিক কার্যক্রমে সেক্টরবাসীসহ নগরবাসীর কাছে প্রশ্নের সম্মুখিন হচ্ছে। ৪ নং সেক্টরে বিভিন্নি স্থানের গাছ কেটে উজার করার মত গুরুতর অভিযোগ উঠেছে অত্র সমিতির কর্মকর্তাদের উপর।

কল্যাণ সমিতির কর্মকর্তারা মিলে সেক্টরবাসীর চোখে ধুলো দিয়ে গাছ কাটা, সেক্টরে রিক্সা চালকদের পোশাক ফি বানিজ্য, সেক্টর সদস্যদের নিকট কল্যাণ ফি বাবদ চাঁদা তছরুপ ,আয় ব্যয়ের অব্যবস্থা, রাজউকের খেলার মাঠ নিজেরা ভাড়া দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ সহ নানাবিধ গুরুত্বর অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে চলতি সপ্তাহে দি ক্রাইম’র হাতে শতাধিক গাছকাটার প্রমান হাতে এসেছে।

তবে বনবিভাগের একটি সূত্র জানায়, টঙ্গী আব্দুল্লাহপুর আজমপুর রেললাইনটির দু’পাশে বড় বড় গাছের ডাল পালা রেলগাড়ি ড্রাইভিং সমস্যার কারণে বাংলাদেশ রেলওয়ে বনবিভাগকে চিঠি দিলে তারা গাছ ছাটায় বা ডাল কাঁটার অনুমতি দেয়।

এ ছাড়া সেক্টরের কোন উন্নয়ন বা অন্য কোন কারণে গাছ কাটার কোন চিঠি বা অনুমতি বণবিভাগের কাছ থেকে নেওয়া হয়নি। অনুমতি না নিয়ে গাছ কাটা বা বনজদ্রব্য বিনাশ অবৈধ এবং শাস্তি যোগ্য অপরাধ বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে ।

এ বিষয়ে সামাজিক বনায়ন বিভাগ বন রেঞ্জ কর্মকর্তা তারেক দি ক্রাইমকে বলেন, উত্তরারা সেক্টরে গাছকাটার কোন বৈধ অনুমতি আমরা দিই নাই। আপনার তথ্যটি আমি খতিয়ে দেখবো, গাছ কাটলে অবশ্যই আইনি ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।

এ ছাড়া রিক্সাওয়ালাদের নিকট থেকে পোশাক এবং নেম প্লেট এর জন্য ৭০০ রিক্সাওয়ালার নিকট থেকে ১৩০০ টাকা করে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে সকল সুবিধা পাননি বলে তারা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।

সেক্টরে মশার ঔষধ স্প্রে করলেও সেই কীটনাশক এর কোন স্বাস্থ্যপত্র আছে কিনা তারও কোন হদিস নাই। সিসি ক্যামেরার রেজুলেশন দূর্বল, সিকিউরিটি রেখেছে তবে তাদের অফিসের পাশেই মাঝে মাঝে ছিনতাই হয়। নগরবাসীর প্রশ্ন তাহলে গোটা সেক্টর কি ভাবে পাহারা দিচ্ছে?

সরেজমিনে দেখা গেছে, সেক্টরের প্রায় সব গেইট বন্ধ রাখা হয় কারণ অকারণে কেন। তা তো করার কথা সিটি করপোরেশন এর অথবা পুলিশের।

এ বিষয়ে অত্র সেক্টর কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মূর্তুজা বলেন,আমি আপনার সকল প্রশ্ন নোট করে রাখছি আপনি একদিন অফিসে আসেন চা খাওয়ার দাওয়াত রইল।

ইজাজুল উত্তরা প্রতিনিধিঃ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এর গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল গুলো বিভিন্ন সেক্টর কল্যাণ সমিতির মাধ্যমে বসবাসকারীদের সেবা প্রদান করার নিজেস্ব রেওয়াজ রয়েছে। যা পরিচালনার জন্য প্রতিটি সেক্টরে সেক্টর কল্যাণ সমিতি নামক “জনছেদার” অফিসে পরিনত হয়েছে। উত্তরা ৪ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতি তাদের মধ্যে অন্যতম। তাদের নানা ধরনের অনিয়ম ও অনৈতিক কার্যক্রমে সেক্টরবাসীসহ নগরবাসীর কাছে প্রশ্নের সম্মুখিন হচ্ছে। ৪ নং সেক্টরে বিভিন্নি স্থানের গাছ কেটে উজার করার মত গুরুতর অভিযোগ উঠেছে অত্র সমিতির কর্মকর্তাদের উপর।

কল্যাণ সমিতির কর্মকর্তারা মিলে সেক্টরবাসীর চোখে ধুলো দিয়ে গাছ কাটা, সেক্টরে রিক্সা চালকদের পোশাক ফি বানিজ্য, সেক্টর সদস্যদের নিকট কল্যাণ ফি বাবদ চাঁদা তছরুপ ,আয় ব্যয়ের অব্যবস্থা, রাজউকের খেলার মাঠ নিজেরা ভাড়া দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ সহ নানাবিধ গুরুত্বর অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে চলতি সপ্তাহে দি ক্রাইম’র হাতে শতাধিক গাছকাটার প্রমান হাতে এসেছে।

তবে বনবিভাগের একটি সূত্র জানায়, টঙ্গী আব্দুল্লাহপুর আজমপুর রেললাইনটির দু’পাশে বড় বড় গাছের ডাল পালা রেলগাড়ি ড্রাইভিং সমস্যার কারণে বাংলাদেশ রেলওয়ে বনবিভাগকে চিঠি দিলে তারা গাছ ছাটায় বা ডাল কাঁটার অনুমতি দেয়।

এ ছাড়া সেক্টরের কোন উন্নয়ন বা অন্য কোন কারণে গাছ কাটার কোন চিঠি বা অনুমতি বণবিভাগের কাছ থেকে নেওয়া হয়নি। অনুমতি না নিয়ে গাছ কাটা বা বনজদ্রব্য বিনাশ অবৈধ এবং শাস্তি যোগ্য অপরাধ বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে ।

এ বিষয়ে সামাজিক বনায়ন বিভাগ বন রেঞ্জ কর্মকর্তা তারেক দি ক্রাইমকে বলেন, উত্তরারা সেক্টরে গাছকাটার কোন বৈধ অনুমতি আমরা দিই নাই। আপনার তথ্যটি আমি খতিয়ে দেখবো, গাছ কাটলে অবশ্যই আইনি ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।

এ ছাড়া রিক্সাওয়ালাদের নিকট থেকে পোশাক এবং নেম প্লেট এর জন্য ৭০০ রিক্সাওয়ালার নিকট থেকে ১৩০০ টাকা করে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে সকল সুবিধা পাননি বলে তারা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।

সেক্টরে মশার ঔষধ স্প্রে করলেও সেই কীটনাশক এর কোন স্বাস্থ্যপত্র আছে কিনা তারও কোন হদিস নাই। সিসি ক্যামেরার রেজুলেশন দূর্বল, সিকিউরিটি রেখেছে তবে তাদের অফিসের পাশেই মাঝে মাঝে ছিনতাই হয়। নগরবাসীর প্রশ্ন তাহলে গোটা সেক্টর কি ভাবে পাহারা দিচ্ছে?

সরেজমিনে দেখা গেছে, সেক্টরের প্রায় সব গেইট বন্ধ রাখা হয় কারণ অকারণে কেন। তা তো করার কথা সিটি করপোরেশন এর অথবা পুলিশের।

এ বিষয়ে অত্র সেক্টর কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মূর্তুজা বলেন,আমি আপনার সকল প্রশ্ন নোট করে রাখছি আপনি একদিন অফিসে আসেন চা খাওয়ার দাওয়াত রইল।