নগর প্রতিবেদক: চট্গ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের টাইগার পাশ অংশে “রেম্প” তৈরীর জন্য “শতবর্ষী গাছ কর্তন” নিয়ে মহানগরীর বিশেষাজ্ঞ মহলের মধ্যে আলোচনা ও সমালোচনার উদ্রেক সৃষ্ঠি হয়েছে। গতকাল থেকে আজ সোমবার (০১ এপ্রিল) পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে ট্রল করা হচ্ছে। মূলত ট্রলকারীরা প্রকৃত ঘঠনা না জেনে হাওয়া থেকে পাওয়া খবর নিয়ে গুজব রটানো হচ্ছে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।

সুত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের টাইগার পাশ এলাকার যে অংশে যানবাহন উঠা নামার জন্য যে রেম্প তৈরী করা হবে সে অংশে ৪৪টি ছোট-বড় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। ওই গাছ গুলো থেকে শুধুমাত্র পাশের খালি জায়গার একেবারে নিচের রো’র ছোট গাছগুলো কাটা পড়বে। শতবর্ষী গাছগুলো সম্পূন্ন অক্ষত থেকে যাবে।

প্রকল্পের পরামর্শক সাবেক চউকের প্রধান প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন মজুমদার এ প্রতিবেদকে আশ্বস্ত করে বলেন, কোন শতবর্ষী গাছই কাটা পড়বে না। পাশের খালি জায়গার একেবারে নিচের রো’র ছোট গাছগুলো কাটা পড়বে। এ অংশে ৪৪টি গাছ রয়েছে ওখানে। এর মধ্যে কয়েকটি গাছ মাঝারী।

তিনি আরো বলেন, সিডিএ বামপাশের ফুটপাত নতুন করে বানাবে। সেখানে এবং খালি জায়গায় এক হাজার নতুন চারা গাছ রোপন করবে কর্তৃপক্ষ। উন্নয়ন এবং গতিশীলতার জন্য কিছু সেক্রিফাইস তো করতে হবে।

নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের প্রকল্প কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন, এই রেম্প নির্মাণ না করলে কোতোয়ালী থেকে কদমতলী পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকার প্রায় দু’ লাখের অধিক মানুষ প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবে না।

নগর প্রতিবেদক: চট্গ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের টাইগার পাশ অংশে “রেম্প” তৈরীর জন্য “শতবর্ষী গাছ কর্তন” নিয়ে মহানগরীর বিশেষাজ্ঞ মহলের মধ্যে আলোচনা ও সমালোচনার উদ্রেক সৃষ্ঠি হয়েছে। গতকাল থেকে আজ সোমবার (০১ এপ্রিল) পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে ট্রল করা হচ্ছে। মূলত ট্রলকারীরা প্রকৃত ঘঠনা না জেনে হাওয়া থেকে পাওয়া খবর নিয়ে গুজব রটানো হচ্ছে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।

সুত্রে জানা গেছে, নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের টাইগার পাশ এলাকার যে অংশে যানবাহন উঠা নামার জন্য যে রেম্প তৈরী করা হবে সে অংশে ৪৪টি ছোট-বড় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে। ওই গাছ গুলো থেকে শুধুমাত্র পাশের খালি জায়গার একেবারে নিচের রো’র ছোট গাছগুলো কাটা পড়বে। শতবর্ষী গাছগুলো সম্পূন্ন অক্ষত থেকে যাবে।

প্রকল্পের পরামর্শক সাবেক চউকের প্রধান প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন মজুমদার এ প্রতিবেদকে আশ্বস্ত করে বলেন, কোন শতবর্ষী গাছই কাটা পড়বে না। পাশের খালি জায়গার একেবারে নিচের রো’র ছোট গাছগুলো কাটা পড়বে। এ অংশে ৪৪টি গাছ রয়েছে ওখানে। এর মধ্যে কয়েকটি গাছ মাঝারী।

তিনি আরো বলেন, সিডিএ বামপাশের ফুটপাত নতুন করে বানাবে। সেখানে এবং খালি জায়গায় এক হাজার নতুন চারা গাছ রোপন করবে কর্তৃপক্ষ। উন্নয়ন এবং গতিশীলতার জন্য কিছু সেক্রিফাইস তো করতে হবে।

নির্মাণাধীন এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের প্রকল্প কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন, এই রেম্প নির্মাণ না করলে কোতোয়ালী থেকে কদমতলী পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকার প্রায় দু’ লাখের অধিক মানুষ প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবে না।