লিটন কুতুবী, কুতুবদিয়া: কুতুবদিয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ সাঈদীন নাঁহী আদালতে সর্ব প্রথম ২০২৩ সনের ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইনের ৪(১ক)/৭,২০(১) ধারায় জালিয়াতি করে প্রতারণামুলক দলিল সৃষ্টি করে জোরপূর্বক অন্যের জমি দখল করার অভিযোগে বিবাদীর বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করে। আজ বুধবার (২৭ মার্চ) ধার্য্যদিন আদালত বিবাদী কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ঘিলাছড়ি এলাকায় মোহাম্মদ শওকত আলীর পুত্র কমরুদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা দেন আদালত।

বাদীর আইনজীবি মোঃ আইয়ুব হোছাইন জানান, কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের উত্তর বড়ঘোপ এলাকার মোহাম্মদ আলীর পুত্র নাছিম উদ্দিন বাদী হয়ে কুতুবদিয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে গত ৭ ফেব্রুয়ারী/২৪ সি,আর ৪৭/২৪ নং মামলা রুজু করে। ঐ মামলায় কমরুদ্দিন ও তার স্ত্রী সেলিনা আক্তারকে বিবাদী করা হয়।

সূত্রে আরো জানা গেছে, বাদী নাছিম উদ্দিনের পিতা মোহাম্মদ আলীর সহোদর ভাই জয়নাল আবেদীন থেকে কৈয়ারবিল মৌজার বিএস ১২৩৩ নং খতিয়ানের ২০ শতক জমি বিগত ১৯৮৮ সনের ২৭ নভেম্বর ১১৯৯ নং রেজিঃ সাফ কবলা দলিল মূলে ক্রয় করেন। তখন থেকেই ভোগ দখলে থেকে চাষাবাদ করে আসছেন মোহাম্মদ আলীর পরিবার। দলিল মূলে মোহাম্মদ আলীর নামে পৃথক ১৯০৭ নং খতিয়ান সৃজন করা হয়। বিবাদী কমরুদ্দিন একই খতিয়ানের মালিক আরফা বেগম হতে ২০১২ সনে ৭৩৬ নং কবলা মূলে বিএস ৬৮৭০ দাগ হতে ৮শতক জমি ক্রয় করেন। দলিলে দাগের সর্ব উত্তরে ট্রেস ম্যাপ দিয়ে জমি ক্রয় করে তার নামে খতিয়ান সৃজন করেন। মামলার বাদি নাছিম উদ্দিনের দখলীয় জমি জোরপূর্বক দখল করার জন্য কমরুদ্দিন প্রতারণামুলক ২০২০সনে ৫০৬ নং হেবা দলিল মূলে তার স্ত্রী সেলিনা আক্তারের নামে দলিল সম্পাদন করে। ঐ হেবা দলিলে নাছিম উদ্দিনের দখলীয় জমি উপর দাগাধির দক্ষিণে ভুয়া ট্রেস ম্যাপ দিয়ে খতিয়ান সৃজন করে। ইতিমধ্যে কমরুদ্দিন ভূয়া দলিল দিয়ে নাছিম উদ্দিনের দখলীয় জমি রাতের অন্ধকারে কমরুদ্দিন দখল করে ঘিরে ফেলে। বাদি নাছিম উদ্দিন নিরুপায় হয়ে আদালতে মামলা করে। এ মামলায় আদালত কাগজপত্র পর্যালোচনা করে কমরুদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেন।

লিটন কুতুবী, কুতুবদিয়া: কুতুবদিয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ সাঈদীন নাঁহী আদালতে সর্ব প্রথম ২০২৩ সনের ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইনের ৪(১ক)/৭,২০(১) ধারায় জালিয়াতি করে প্রতারণামুলক দলিল সৃষ্টি করে জোরপূর্বক অন্যের জমি দখল করার অভিযোগে বিবাদীর বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করে। আজ বুধবার (২৭ মার্চ) ধার্য্যদিন আদালত বিবাদী কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ঘিলাছড়ি এলাকায় মোহাম্মদ শওকত আলীর পুত্র কমরুদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা দেন আদালত।

বাদীর আইনজীবি মোঃ আইয়ুব হোছাইন জানান, কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের উত্তর বড়ঘোপ এলাকার মোহাম্মদ আলীর পুত্র নাছিম উদ্দিন বাদী হয়ে কুতুবদিয়া জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে গত ৭ ফেব্রুয়ারী/২৪ সি,আর ৪৭/২৪ নং মামলা রুজু করে। ঐ মামলায় কমরুদ্দিন ও তার স্ত্রী সেলিনা আক্তারকে বিবাদী করা হয়।

সূত্রে আরো জানা গেছে, বাদী নাছিম উদ্দিনের পিতা মোহাম্মদ আলীর সহোদর ভাই জয়নাল আবেদীন থেকে কৈয়ারবিল মৌজার বিএস ১২৩৩ নং খতিয়ানের ২০ শতক জমি বিগত ১৯৮৮ সনের ২৭ নভেম্বর ১১৯৯ নং রেজিঃ সাফ কবলা দলিল মূলে ক্রয় করেন। তখন থেকেই ভোগ দখলে থেকে চাষাবাদ করে আসছেন মোহাম্মদ আলীর পরিবার। দলিল মূলে মোহাম্মদ আলীর নামে পৃথক ১৯০৭ নং খতিয়ান সৃজন করা হয়। বিবাদী কমরুদ্দিন একই খতিয়ানের মালিক আরফা বেগম হতে ২০১২ সনে ৭৩৬ নং কবলা মূলে বিএস ৬৮৭০ দাগ হতে ৮শতক জমি ক্রয় করেন। দলিলে দাগের সর্ব উত্তরে ট্রেস ম্যাপ দিয়ে জমি ক্রয় করে তার নামে খতিয়ান সৃজন করেন। মামলার বাদি নাছিম উদ্দিনের দখলীয় জমি জোরপূর্বক দখল করার জন্য কমরুদ্দিন প্রতারণামুলক ২০২০সনে ৫০৬ নং হেবা দলিল মূলে তার স্ত্রী সেলিনা আক্তারের নামে দলিল সম্পাদন করে। ঐ হেবা দলিলে নাছিম উদ্দিনের দখলীয় জমি উপর দাগাধির দক্ষিণে ভুয়া ট্রেস ম্যাপ দিয়ে খতিয়ান সৃজন করে। ইতিমধ্যে কমরুদ্দিন ভূয়া দলিল দিয়ে নাছিম উদ্দিনের দখলীয় জমি রাতের অন্ধকারে কমরুদ্দিন দখল করে ঘিরে ফেলে। বাদি নাছিম উদ্দিন নিরুপায় হয়ে আদালতে মামলা করে। এ মামলায় আদালত কাগজপত্র পর্যালোচনা করে কমরুদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেন।