সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া: সাতকানিয়ায় শাহাবুদ্দিন নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা মামলার প্রধান আসামী মো. শহিদ (প্রকাশ পা কাটা শহিদ) (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছেন থানা পুলিশ। এ ছাড়া সন্দিগ্ধ আসামী হিসেবে আজিজুর রহমান (৩৬) নামে অপর এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গত বুধবার রাতে শহিদকে পার্বত্য জেলা বান্দরবানের কুহালং ইউনিয়নের বটতলীর গহিন পাহাড়ী এলাকা এবং আজিজকে একই রাতে সাতকানিয়া উপজেলা মাদার্শা ইউনিয়নস্থ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শহিদ উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দেওদীঘি এলাকার ফৌজ্জার বর বাড়ির মৃত এজাহার মিয়ার ছেলে এবং আজিজুর রহমান মাদার্শা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড মিয়ার বাপের পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সাতকানিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহরিন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত শহিদের বিরুদ্ধে সাতকানিয়া থানায় পুলিশের উপর আক্রমণ, ডাকাতি, বিষ্ফোরক, অস্ত্র ও মারামারিসহ ১৭টির অধিক মামলা রয়েছে। তবে সব মামলাগুলোতে সে জামিনে রয়েছে। এছাড়া শহিদের স্বীকারোক্তি মতে গ্রেপ্তার আজিজ ও শহিদকে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রিটন সরকার বলেন, শহিদ ঘটনায় জড়িত থাকলেও সে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করছে। সে খুবই ধূর্ত প্রকৃতির লোক। আশা করি খুব কম সময়ের মধ্যে এ হত্যাকান্ডের পুরো ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে পারবো।

উল্লেখ্য, ২৩ ফেব্রুয়ারী সকালে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা করে উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাঁচি ব্যাপারী পাড়ার নুর আহমদের ছেলে মো. শাহাবুদ্দিন (৩৫) নামে এক যুবককে ঘর থেকে তুলে নিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। পরদিন শনিবার সকালে সাতকানিয়া পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সুবেদার পুকুর পাড় থেকে শাহাবুদ্দিনের পা বাঁধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারী শাহাবুদ্দিনের বাবা নুর আহমদ বাদী হয়ে শহিদকে প্রধান আসামী করে ২ জনের নাম উল্লেখ করে ও ৫/৬ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী সাতকানিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া: সাতকানিয়ায় শাহাবুদ্দিন নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা মামলার প্রধান আসামী মো. শহিদ (প্রকাশ পা কাটা শহিদ) (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছেন থানা পুলিশ। এ ছাড়া সন্দিগ্ধ আসামী হিসেবে আজিজুর রহমান (৩৬) নামে অপর এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গত বুধবার রাতে শহিদকে পার্বত্য জেলা বান্দরবানের কুহালং ইউনিয়নের বটতলীর গহিন পাহাড়ী এলাকা এবং আজিজকে একই রাতে সাতকানিয়া উপজেলা মাদার্শা ইউনিয়নস্থ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শহিদ উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দেওদীঘি এলাকার ফৌজ্জার বর বাড়ির মৃত এজাহার মিয়ার ছেলে এবং আজিজুর রহমান মাদার্শা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড মিয়ার বাপের পাড়ার আলী হোসেনের ছেলে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সাতকানিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহরিন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত শহিদের বিরুদ্ধে সাতকানিয়া থানায় পুলিশের উপর আক্রমণ, ডাকাতি, বিষ্ফোরক, অস্ত্র ও মারামারিসহ ১৭টির অধিক মামলা রয়েছে। তবে সব মামলাগুলোতে সে জামিনে রয়েছে। এছাড়া শহিদের স্বীকারোক্তি মতে গ্রেপ্তার আজিজ ও শহিদকে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রিটন সরকার বলেন, শহিদ ঘটনায় জড়িত থাকলেও সে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা করছে। সে খুবই ধূর্ত প্রকৃতির লোক। আশা করি খুব কম সময়ের মধ্যে এ হত্যাকান্ডের পুরো ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে পারবো।

উল্লেখ্য, ২৩ ফেব্রুয়ারী সকালে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা করে উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাঁচি ব্যাপারী পাড়ার নুর আহমদের ছেলে মো. শাহাবুদ্দিন (৩৫) নামে এক যুবককে ঘর থেকে তুলে নিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। পরদিন শনিবার সকালে সাতকানিয়া পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সুবেদার পুকুর পাড় থেকে শাহাবুদ্দিনের পা বাঁধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় ২৫ ফেব্রুয়ারী শাহাবুদ্দিনের বাবা নুর আহমদ বাদী হয়ে শহিদকে প্রধান আসামী করে ২ জনের নাম উল্লেখ করে ও ৫/৬ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী সাতকানিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।