শেরপুর প্রতিনিধি: মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত হত্যা ও গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আনা মামলায় শেরপুরের নকলা উপজেলার তিন রাজাকারের রায় আজ ঘোষণা করা হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল রায়ের জন্য রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) এ দিন ধার্য করেছেন।

গত ২৪ জানুয়ারি শুনানি শেষে রায়ের জন্য মামলাটি অপেক্ষমান (সিএভি) রেখেছিলেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশন পক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী আবদুস সোবহান তরফদার ও আবদুস সাত্তার পালোয়ান।

জেলার নকলার চার রাজাকারের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ তদন্ত করে ২০১৭ সালের ২৬ জুলাই প্রতিবেদন দাখিল করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। একই বছরের ৩১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ দাখিল করা হয়।

২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। চার আসামির মধ্যে বিচার চলাকালে এমদাদুল হক খাজা নামে এক আসামি মারা যান। কারাগারে থাকা তিন আসামি হলেন-আমিনুজ্জামান ফারুক, মোখলেসুর রহমান ওরফের তারা ও এ কে এম আকরাম হোসেন।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন গণমাধ্যমকে জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছি। রায়ে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রসিকিউটর।

শেরপুর প্রতিনিধি: মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত হত্যা ও গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আনা মামলায় শেরপুরের নকলা উপজেলার তিন রাজাকারের রায় আজ ঘোষণা করা হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল রায়ের জন্য রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) এ দিন ধার্য করেছেন।

গত ২৪ জানুয়ারি শুনানি শেষে রায়ের জন্য মামলাটি অপেক্ষমান (সিএভি) রেখেছিলেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশন পক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী আবদুস সোবহান তরফদার ও আবদুস সাত্তার পালোয়ান।

জেলার নকলার চার রাজাকারের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ তদন্ত করে ২০১৭ সালের ২৬ জুলাই প্রতিবেদন দাখিল করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। একই বছরের ৩১ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ দাখিল করা হয়।

২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল। চার আসামির মধ্যে বিচার চলাকালে এমদাদুল হক খাজা নামে এক আসামি মারা যান। কারাগারে থাকা তিন আসামি হলেন-আমিনুজ্জামান ফারুক, মোখলেসুর রহমান ওরফের তারা ও এ কে এম আকরাম হোসেন।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন গণমাধ্যমকে জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছি। রায়ে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রসিকিউটর।