খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মহালছড়ি উপজেলা সদর ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়াডের চোংড়াছড়ি যৌথখামার এলাকার ৫৬বছর বয়সী চাকমা সম্প্রদায়ের এক নারীকে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগে দুই আসামীকে আটক করেছে মহালছড়ি থানা পুলিশ। রোববার(১১ই ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে চোংড়াছড়ি এলাকা থেকে আসামীদেরকে আটক করা হয়। গতকাল ১০ই ফেব্রুয়ারি ভিকটিমের স্বামী ও এলাকার হেডম্যান এর উপস্থিতিতে মহালছড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগের এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ০৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দুপুরে ১নম্বর মহালছড়ি সদর ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়াডের যৌথখামার চৌংড়াছড়ি এলাকায় ভিকটিম ছড়া থেকে পানি আনতে ও পাতিল ধুতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।

এসময় ‘দুজন অচেনা মানুষ আমাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা করেছে। অনেক হাতাহাতি করে পালিয়ে এসেছি’ বলে ভিকটিম তার স্বামীকে জানান। ঘটনার বর্ণনা শুনার সাথে সাথে ভিকটিমের স্বামী ছড়ার দিকের বাগানে একজনকে দেখতে পায়। তাকে
একটি লাঠি দিয়ে আঘাত করতেই সে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। এরপর তিনি গ্রামের লোকজন ডেকে নিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করে, কিন্তু কাউকে পাননি। তবে ধর্ষণের চেষ্টাকারী একজনের একটি বাটন মোবাইল ফেলে যায়। এরপর ভুক্তভোগীর স্বামী, এলাকার হেডম্যান থানায় অভিযোগ দায়ের করার পরে উদ্ধারকৃত মোবাইল ও সিম জমা দেয়।

পরবর্তীতে পুলিশ অভিযোগ আমলে নিয়ে উদ্ধারবৃত মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে, মাইসছড়ি ইউনিয়নের ৪নং ওয়াডের কাটিং টিলার বাসিন্দা মো: হাবিবুর রহমান এর ছেলে মো: শাহাদাত হোসেন সাজু(২৫) এবং মহালছড়ি সদর ইউনিয়নের ০৫নং ওয়াডের চোংড়াছড়ি গ্রামের বাসিন্দা মৃত মেছের আলির ছেলে মো: টুলু ময়া(২২)কে গ্রেফতার করেন।

মহালছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো: নাসির উদ্দিন জানান, অভিযুক্ত আসামীদের গতকাল ও আজকে বিশেষ অভিযানের ফলে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। তাই আজ আইনানুগ কার্যক্রম সম্পন্ন করে জেলহাজতে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি। উক্ত অভিযোগটি ৯(৪) (খ) ২০০০সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩, ৯(৪) (খ) তৎসহ ৩২৩/৫০৬প্যানেল কোডে মামলায় রুজু করা হয়েছে। যার মামলা নং-০১।

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মহালছড়ি উপজেলা সদর ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়াডের চোংড়াছড়ি যৌথখামার এলাকার ৫৬বছর বয়সী চাকমা সম্প্রদায়ের এক নারীকে ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগে দুই আসামীকে আটক করেছে মহালছড়ি থানা পুলিশ। রোববার(১১ই ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে চোংড়াছড়ি এলাকা থেকে আসামীদেরকে আটক করা হয়। গতকাল ১০ই ফেব্রুয়ারি ভিকটিমের স্বামী ও এলাকার হেডম্যান এর উপস্থিতিতে মহালছড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগের এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ০৯ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দুপুরে ১নম্বর মহালছড়ি সদর ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়াডের যৌথখামার চৌংড়াছড়ি এলাকায় ভিকটিম ছড়া থেকে পানি আনতে ও পাতিল ধুতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।

এসময় ‘দুজন অচেনা মানুষ আমাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা করেছে। অনেক হাতাহাতি করে পালিয়ে এসেছি’ বলে ভিকটিম তার স্বামীকে জানান। ঘটনার বর্ণনা শুনার সাথে সাথে ভিকটিমের স্বামী ছড়ার দিকের বাগানে একজনকে দেখতে পায়। তাকে
একটি লাঠি দিয়ে আঘাত করতেই সে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। এরপর তিনি গ্রামের লোকজন ডেকে নিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করে, কিন্তু কাউকে পাননি। তবে ধর্ষণের চেষ্টাকারী একজনের একটি বাটন মোবাইল ফেলে যায়। এরপর ভুক্তভোগীর স্বামী, এলাকার হেডম্যান থানায় অভিযোগ দায়ের করার পরে উদ্ধারকৃত মোবাইল ও সিম জমা দেয়।

পরবর্তীতে পুলিশ অভিযোগ আমলে নিয়ে উদ্ধারবৃত মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে, মাইসছড়ি ইউনিয়নের ৪নং ওয়াডের কাটিং টিলার বাসিন্দা মো: হাবিবুর রহমান এর ছেলে মো: শাহাদাত হোসেন সাজু(২৫) এবং মহালছড়ি সদর ইউনিয়নের ০৫নং ওয়াডের চোংড়াছড়ি গ্রামের বাসিন্দা মৃত মেছের আলির ছেলে মো: টুলু ময়া(২২)কে গ্রেফতার করেন।

মহালছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো: নাসির উদ্দিন জানান, অভিযুক্ত আসামীদের গতকাল ও আজকে বিশেষ অভিযানের ফলে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। তাই আজ আইনানুগ কার্যক্রম সম্পন্ন করে জেলহাজতে প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি। উক্ত অভিযোগটি ৯(৪) (খ) ২০০০সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩, ৯(৪) (খ) তৎসহ ৩২৩/৫০৬প্যানেল কোডে মামলায় রুজু করা হয়েছে। যার মামলা নং-০১।