দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: চট্টগ্রাম থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হতে চান ৭৪ জন নারী। এরই মধ্যে রাজনীতিক, রাজনীতিবিদের স্ত্রী, সন্তান ও নানা পেশার নারীরা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে একজন তৃতীয় লিঙ্গের নারীও রয়েছেন।

চট্টগ্রামে আগে ২ জন নারী সংসদ সদস্য থাকলেও এবার ১ জন বেড়ে ৩ জন হতে পারে এমন আভাস রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। এই ৭৪ প্রার্থীর মধ্যে চূড়ান্তভাবে দলের মনোনয়ন পাওয়ার ইঁদুর দৌড়ে এখন চলছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক মন্ত্রী- নেতাদের কাছে ধরনাপর্ব। মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সবাই এখন ঢাকায় অবস্থান করছেন।

আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের জনপ্রতিনিধি, আইনজীবীসহ সামাজিক ও মানবাধিকার সংগঠনে দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম কিংবা জাতীয়ভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এমন নেত্রীদের সংখ্যা বেশি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম থেকে পর পর দু’বার নারী সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন ওয়াশিকা আয়েশা খান। তিনি প্রয়াত বর্ষীয়ান নেতা আতাউর রহমান খান কায়সারের মেয়ে। তিনি জ্বালানী মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন। এবারও তিনি প্রার্থী। অপরজন খাদিজাতুল আনোয়ার সনি। তবে সনি এবার ফটিকছড়ি আসন থেকে সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

সংরক্ষিত নারী আসনের প্রার্থিতা প্রত্যাশীদের জন্য গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তিন দিন ধরে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে আওয়ামী লীগ। তিন দিনে চট্টগ্রাম জেলা থেকে ৭৪ জন নারী ফরম কিনেছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মঙ্গলবার প্রথম দিন ৩৭ জন, বুধবার দ্বিতীয় দিন ২৪ জন এবং বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিন ১৩ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনে সম্পন্ন হওয়া ভোটে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২২৩টি আসন। এ ছাড়া দলটির দায়িত্বশীল পদ থেকে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করে জয়ী হয়েছেন আরও ৫৮ প্রার্থী। অপর চার স্বতন্ত্র প্রার্থীও এই ৫৮ জন স্বতন্ত্র সদস্যের সঙ্গে একত্রে গণভবনে সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তাদের আনুগত্য প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ প্রধানের কাছে এবং স্বতন্ত্রদের কোটায় পাওয়া আসনগুলো তার কাছে সমর্পণ করেন। এর ফলে ২২৩ ও ৬২ অর্থাৎ ২৮৫টি আসনের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় মোট ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ৪৮টিই চলে যায় শাসক দল আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে।

আগামী ১৪ মার্চ সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচন। সেদিন এই ৪৮ আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দেবে আওয়ামী লীগ। দলীয়ভাবে মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা নেওয়ার পর এখন চলছে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইপর্ব।

সঙ্গতভাবেই অন্যবারের চেয়ে এবার সংরক্ষিত নারী আসনে চট্টগ্রাম থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশীর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সালাউদ্দিন সাকিব।

চট্টগ্রাম থেকে প্রথম দিন যারা মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন তারা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন, সুচিন্তা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম বিভাগের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট জিনাত সোহানা চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা হারুন লুবনা, উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দিলোয়ারা ইউসুফ, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বাসন্তী প্রভা পালিত, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নীলু নাগ, মহানগর যুব মহিলা লীগের আহ্বায়ক অধ্যাপিকা সায়েরা বানু রৌশনী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুন নাহার, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক সাজেদা সুরাত, সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীর স্ত্রী মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরী, ডবলমুরিং আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত ডা. আফছারুল আমীনের স্ত্রী ডা. কামরুন নেছা, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা খালেদা আক্তার চৌধুরী, প্যানেল মেয়র ও কাউন্সিলর আফরোজা জহুর, মহানগর আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা কাউন্সিলর জোবাইরা নার্গিস খান, প্রয়াত সংসদ সদস্য মাঈনুদ্দীন বাদলের স্ত্রী সেলিনা খান, আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি প্রয়াত মোছলেম উদ্দিন আহমেদের বড় মেয়ে দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজি শারমিন সুমি ও বাঁশখালীর সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর মেয়ে রাওকাতুন নুর।

এ ছাড়া মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা মেহ-ই জাবীন, সৈয়দা সাহেদা সুলতানা, মমতাজ খান, উম্মে হাবিবা, ইয়াছমিন সুলতানা, বিলকিস আকতার চৌধুরী, ফারহানা জাবেদ, রোকসানা পারভীন, জেসমিন পারভীন, রিক্তা বড়ুয়া, জেসমিন প্রেমা, সাবেক কাউন্সিলর রেহানা বেগম রানু, রেহেনা আকতার, জান্নাতুন নূর তানিয়া, ফেরদৌসি আলী রুবী, হেমন্তি শুক্লা মল্লিক, পাপড়ি সুলতানা চৌধুরী ও জীবন আরা বেগম।

দ্বিতীয় দিন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক ও সদ্য সাবেক সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান, উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রুমানা নাসরীন, সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা, কাউন্সিলর রুমকী সেনগুপ্ত, সাহেলা আবেদীন রীমা, তাহমিনা হক শিরিন, অধ্যাপিকা ববি বড়ুয়া, কাউন্সিলর লুৎফুন্নেছা দোভাষ বেবী, রেহেনা বেগম চৌধুরী, ফারজানা আফসার, উম্মে কুলসুম, সালেহা কাদের, জুবাইদা ছরওয়ার চৌধুরী নীপা, রেখা আলম চৌধুরী, আবিদা আজাদ, শাহিদা আকতার জাহান, জাহেদা বেগম পপি, শামীম আরা লিপি, ফাতেমা বেগম, নাজমা আক্তার, ফারিহা আকবর রিয়া, সিদরাতুল মুনতাহা তৃনা, ববিতা বড়ুয়া ও তৃপ্তি রানী বড়ুয়া।

তৃতীয় দিনে তৃতীয় লিঙ্গের মনা প্রকাশ ফাল্গুনীসহ মোট ১৩ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।

অন্যরা হলেন- চেমন আরা বেগম, চসিকের কাউন্সিলর ফেরদৌস বেগম মুন্নি, সাংবাদিক শাহীন আরা বেগম (ডেইজী মউদুদ), জেরিন তাসলিম চৌধুরী, নাসরিন আক্তার, সৈয়দা তাহমিনা সুলতানা, দীপ্তি দাশ, বিনা চৌধুরী, বিবি মরিয়ম, রেহেনা আক্তার, রোকসানা আলম ও তাহেরা মেহের।

চট্টগ্রাম থেকে এবার কারা হচ্ছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য তা নিয়ে জেলার সর্বমহলে চলছে ব্যাপক আলোচনা।

উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘মনোনয়ন ফরম নেওয়ার অধিকার সবার আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে মনোনয়ন দেবেন আমরা তার সঙ্গেই আছি।’

তিনি বলেন, ‘সংরক্ষিত আসনে যোগ্যরাই মনোনয়ন পাবেন।’

দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: চট্টগ্রাম থেকে আওয়ামী লীগের টিকিটে সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য হতে চান ৭৪ জন নারী। এরই মধ্যে রাজনীতিক, রাজনীতিবিদের স্ত্রী, সন্তান ও নানা পেশার নারীরা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে একজন তৃতীয় লিঙ্গের নারীও রয়েছেন।

চট্টগ্রামে আগে ২ জন নারী সংসদ সদস্য থাকলেও এবার ১ জন বেড়ে ৩ জন হতে পারে এমন আভাস রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। এই ৭৪ প্রার্থীর মধ্যে চূড়ান্তভাবে দলের মনোনয়ন পাওয়ার ইঁদুর দৌড়ে এখন চলছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক মন্ত্রী- নেতাদের কাছে ধরনাপর্ব। মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সবাই এখন ঢাকায় অবস্থান করছেন।

আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের জনপ্রতিনিধি, আইনজীবীসহ সামাজিক ও মানবাধিকার সংগঠনে দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম কিংবা জাতীয়ভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এমন নেত্রীদের সংখ্যা বেশি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম থেকে পর পর দু’বার নারী সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন ওয়াশিকা আয়েশা খান। তিনি প্রয়াত বর্ষীয়ান নেতা আতাউর রহমান খান কায়সারের মেয়ে। তিনি জ্বালানী মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন। এবারও তিনি প্রার্থী। অপরজন খাদিজাতুল আনোয়ার সনি। তবে সনি এবার ফটিকছড়ি আসন থেকে সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

সংরক্ষিত নারী আসনের প্রার্থিতা প্রত্যাশীদের জন্য গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তিন দিন ধরে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে আওয়ামী লীগ। তিন দিনে চট্টগ্রাম জেলা থেকে ৭৪ জন নারী ফরম কিনেছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মঙ্গলবার প্রথম দিন ৩৭ জন, বুধবার দ্বিতীয় দিন ২৪ জন এবং বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিন ১৩ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনে সম্পন্ন হওয়া ভোটে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২২৩টি আসন। এ ছাড়া দলটির দায়িত্বশীল পদ থেকে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করে জয়ী হয়েছেন আরও ৫৮ প্রার্থী। অপর চার স্বতন্ত্র প্রার্থীও এই ৫৮ জন স্বতন্ত্র সদস্যের সঙ্গে একত্রে গণভবনে সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তাদের আনুগত্য প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ প্রধানের কাছে এবং স্বতন্ত্রদের কোটায় পাওয়া আসনগুলো তার কাছে সমর্পণ করেন। এর ফলে ২২৩ ও ৬২ অর্থাৎ ২৮৫টি আসনের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় মোট ৫০টি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ৪৮টিই চলে যায় শাসক দল আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে।

আগামী ১৪ মার্চ সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচন। সেদিন এই ৪৮ আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দেবে আওয়ামী লীগ। দলীয়ভাবে মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও জমা নেওয়ার পর এখন চলছে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইপর্ব।

সঙ্গতভাবেই অন্যবারের চেয়ে এবার সংরক্ষিত নারী আসনে চট্টগ্রাম থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশীর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সালাউদ্দিন সাকিব।

চট্টগ্রাম থেকে প্রথম দিন যারা মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন তারা হলেন- চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসিনা মহিউদ্দিন, সুচিন্তা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম বিভাগের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট জিনাত সোহানা চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা হারুন লুবনা, উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দিলোয়ারা ইউসুফ, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বাসন্তী প্রভা পালিত, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নীলু নাগ, মহানগর যুব মহিলা লীগের আহ্বায়ক অধ্যাপিকা সায়েরা বানু রৌশনী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুন নাহার, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক সাজেদা সুরাত, সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীর স্ত্রী মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রিজিয়া রেজা চৌধুরী, ডবলমুরিং আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত ডা. আফছারুল আমীনের স্ত্রী ডা. কামরুন নেছা, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা খালেদা আক্তার চৌধুরী, প্যানেল মেয়র ও কাউন্সিলর আফরোজা জহুর, মহানগর আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা কাউন্সিলর জোবাইরা নার্গিস খান, প্রয়াত সংসদ সদস্য মাঈনুদ্দীন বাদলের স্ত্রী সেলিনা খান, আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি প্রয়াত মোছলেম উদ্দিন আহমেদের বড় মেয়ে দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজি শারমিন সুমি ও বাঁশখালীর সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর মেয়ে রাওকাতুন নুর।

এ ছাড়া মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা মেহ-ই জাবীন, সৈয়দা সাহেদা সুলতানা, মমতাজ খান, উম্মে হাবিবা, ইয়াছমিন সুলতানা, বিলকিস আকতার চৌধুরী, ফারহানা জাবেদ, রোকসানা পারভীন, জেসমিন পারভীন, রিক্তা বড়ুয়া, জেসমিন প্রেমা, সাবেক কাউন্সিলর রেহানা বেগম রানু, রেহেনা আকতার, জান্নাতুন নূর তানিয়া, ফেরদৌসি আলী রুবী, হেমন্তি শুক্লা মল্লিক, পাপড়ি সুলতানা চৌধুরী ও জীবন আরা বেগম।

দ্বিতীয় দিন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক ও সদ্য সাবেক সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান, উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রুমানা নাসরীন, সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা, কাউন্সিলর রুমকী সেনগুপ্ত, সাহেলা আবেদীন রীমা, তাহমিনা হক শিরিন, অধ্যাপিকা ববি বড়ুয়া, কাউন্সিলর লুৎফুন্নেছা দোভাষ বেবী, রেহেনা বেগম চৌধুরী, ফারজানা আফসার, উম্মে কুলসুম, সালেহা কাদের, জুবাইদা ছরওয়ার চৌধুরী নীপা, রেখা আলম চৌধুরী, আবিদা আজাদ, শাহিদা আকতার জাহান, জাহেদা বেগম পপি, শামীম আরা লিপি, ফাতেমা বেগম, নাজমা আক্তার, ফারিহা আকবর রিয়া, সিদরাতুল মুনতাহা তৃনা, ববিতা বড়ুয়া ও তৃপ্তি রানী বড়ুয়া।

তৃতীয় দিনে তৃতীয় লিঙ্গের মনা প্রকাশ ফাল্গুনীসহ মোট ১৩ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।

অন্যরা হলেন- চেমন আরা বেগম, চসিকের কাউন্সিলর ফেরদৌস বেগম মুন্নি, সাংবাদিক শাহীন আরা বেগম (ডেইজী মউদুদ), জেরিন তাসলিম চৌধুরী, নাসরিন আক্তার, সৈয়দা তাহমিনা সুলতানা, দীপ্তি দাশ, বিনা চৌধুরী, বিবি মরিয়ম, রেহেনা আক্তার, রোকসানা আলম ও তাহেরা মেহের।

চট্টগ্রাম থেকে এবার কারা হচ্ছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য তা নিয়ে জেলার সর্বমহলে চলছে ব্যাপক আলোচনা।

উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘মনোনয়ন ফরম নেওয়ার অধিকার সবার আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে মনোনয়ন দেবেন আমরা তার সঙ্গেই আছি।’

তিনি বলেন, ‘সংরক্ষিত আসনে যোগ্যরাই মনোনয়ন পাবেন।’