সারাদেশে বিভিন্ন পেশার লোকজন সড়কে নিজস্ব পেশার সাইন বোর্ড লাগিয়ে মোটরসাইকেল বেপরোয়া ভাবে চলছে।তৎমধ্যে পুলিশ ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন যানবাহনে ষ্ঠিকার লাগানো এসব গাড়ি চোখে পড়ে বেশি।

সম্প্রতি বাইকে লালখান বাজার হয়ে প্রেস ক্লাবে যাবো ,পথে বিড়ম্বনা রেডিশন ব্লু এর সামনে হাততুলে সিগনাল দিলেন এক ট্রাফিক সার্জন। মোটরসাইকেল থামালে তিনি সালাম দিয়ে বল্লেন, আপনার ডকুমেন্ট দেখান। সেই সাংবাদিক সমস্ত ডকুমেন্ট তাকে দেখালেন।কিন্তু তার মাথায় হেলমেট নাই। কিন্তু পেশাদার “সাংবাদিক” তার এই পেশার পরিচয় না দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় দিল ট্রাফিক সার্জনকে।কি করেন? সাংবাদিকতা। সামনে পিছে সাংবাদিক নেইম প্লেট নেই কেন? আমি আমার পেশার কার্ড খানা দেখালাম।তবুও তিনি মানতে রাজি নয় ।

ট্রাফিক সার্জন সাথে সাথে বলে উঠলেন “সেলিউট করি একজন বীর সন্তানকে। সিগনাল দেওয়ার সাথে সাথে আপনি ডকুমেন্ট সহকারে গাড়ি থেকে নেমে আসলেন। সাংবাদিক প্লেটধারি অনেকে গাড়িতে বসে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমাদের উপর চরাও হয় যা তা বলতে থাকে এই ক্ষেত্রে আপনি একটু ব্যাতিক্রম,আপনাদের অনেকে সাংবাদিক সাইন বোর্ড লাগিয়ে মাদক ব্যাবসার সাথে জড়িয়ে পরেছে পুলিশের মধ্যেও তা দেখা যায়”।

ট্রাফিক সার্জন আরো বললেন,ডকুমেন্ট ট্যাক্স ফেল,বর্ডার ক্রস নাম্বার বিহীন অনেক বাইক ধরা পরছে “সাংবাদিক” লাগানো।পৃথিবীর কোন দেশে এই চর্চা হয়না নাম্বার প্লেটে শুধু বিআরটি এর অনুমোদিত রেজিট্রেশনে নির্ধারিত নাম্বার লাগানো যাবে এর মধ্যে একটি ফোটা যোগ করা যাবেনা ।

এই ব্যাপারে আপনারা লেখালেখি করেননা কেন, ওই সাংবাদিক বলতে বাধ্য হয়েছে পত্রিকার কিছু মালিক ফেল ডকুমেন্ট এ গাড়ি চালায় প্রেস ব্যাবহার করে ব্যাবসার স্বার্থে,নামকরা কিছু পত্রিকা ছাড়া। অন লাইন-আউট লাইন পত্রিকার সংখ্যা প্রতিদিন বেড়েই চলেছে সস্তা ব্যাবসায় ভালো লাভ।

সাংবাদিক ও পুলিশ হলে কি আইনের উর্দ্ধে ? জবাব দিহিতার মধ্যে আসতে হবে। গাড়ির সমস্ত ডকুমেন্ট পত্র নিয়ে রাস্তায় গাড়ি চালানো উচিত। ট্র্যাফিক পুলিশ চাইলে গাড়ির সমস্ত কাগজ পত্র দেখতে বাধ্য থাকতে হবে। যাতে কেহ সাংবাদিকদের “সাংঘাতিক” বলার সাহস না পায়।

দেশে যে সব গণমাধ্যম আছে তাদের প্রতিনিধিদের দেশের প্রচলিত আইন কানুন মেনে চলার নির্দেশিকা দিতে হবে। কোন পেশা আইনের উর্দ্ধে নয়। পুলিশ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তাদেরও ডকুমেন্ট ছাড়া রাস্তায় গাড়ি চালানো নিষেধ করতে হবে। যেখানে আইন শৃংখলা বাহিনী আইনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে সখানে সাধারণ জনগণ আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলীতো দেখাবেই! সম্প্রতিকালে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও মানসন্মত “সাংবাদিকের” সংখ্যা কমে যাচ্ছে। হলুদ সাংবাদিকতা ও “লেজুরবৃত্তি সাংবাদিকতা” আশংকাজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারী আমলা ও রাজনৈতিক নেতারা বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত হচ্ছে। একই সাথে সৎ সাংবাদিকতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মান্নোয়ন মূলক সংবাদ পরিবেশন করা জরুরি।

সারাদেশে বিভিন্ন পেশার লোকজন সড়কে নিজস্ব পেশার সাইন বোর্ড লাগিয়ে মোটরসাইকেল বেপরোয়া ভাবে চলছে।তৎমধ্যে পুলিশ ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন যানবাহনে ষ্ঠিকার লাগানো এসব গাড়ি চোখে পড়ে বেশি।

সম্প্রতি বাইকে লালখান বাজার হয়ে প্রেস ক্লাবে যাবো ,পথে বিড়ম্বনা রেডিশন ব্লু এর সামনে হাততুলে সিগনাল দিলেন এক ট্রাফিক সার্জন। মোটরসাইকেল থামালে তিনি সালাম দিয়ে বল্লেন, আপনার ডকুমেন্ট দেখান। সেই সাংবাদিক সমস্ত ডকুমেন্ট তাকে দেখালেন।কিন্তু তার মাথায় হেলমেট নাই। কিন্তু পেশাদার “সাংবাদিক” তার এই পেশার পরিচয় না দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় দিল ট্রাফিক সার্জনকে।কি করেন? সাংবাদিকতা। সামনে পিছে সাংবাদিক নেইম প্লেট নেই কেন? আমি আমার পেশার কার্ড খানা দেখালাম।তবুও তিনি মানতে রাজি নয় ।

ট্রাফিক সার্জন সাথে সাথে বলে উঠলেন “সেলিউট করি একজন বীর সন্তানকে। সিগনাল দেওয়ার সাথে সাথে আপনি ডকুমেন্ট সহকারে গাড়ি থেকে নেমে আসলেন। সাংবাদিক প্লেটধারি অনেকে গাড়িতে বসে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমাদের উপর চরাও হয় যা তা বলতে থাকে এই ক্ষেত্রে আপনি একটু ব্যাতিক্রম,আপনাদের অনেকে সাংবাদিক সাইন বোর্ড লাগিয়ে মাদক ব্যাবসার সাথে জড়িয়ে পরেছে পুলিশের মধ্যেও তা দেখা যায়”।

ট্রাফিক সার্জন আরো বললেন,ডকুমেন্ট ট্যাক্স ফেল,বর্ডার ক্রস নাম্বার বিহীন অনেক বাইক ধরা পরছে “সাংবাদিক” লাগানো।পৃথিবীর কোন দেশে এই চর্চা হয়না নাম্বার প্লেটে শুধু বিআরটি এর অনুমোদিত রেজিট্রেশনে নির্ধারিত নাম্বার লাগানো যাবে এর মধ্যে একটি ফোটা যোগ করা যাবেনা ।

এই ব্যাপারে আপনারা লেখালেখি করেননা কেন, ওই সাংবাদিক বলতে বাধ্য হয়েছে পত্রিকার কিছু মালিক ফেল ডকুমেন্ট এ গাড়ি চালায় প্রেস ব্যাবহার করে ব্যাবসার স্বার্থে,নামকরা কিছু পত্রিকা ছাড়া। অন লাইন-আউট লাইন পত্রিকার সংখ্যা প্রতিদিন বেড়েই চলেছে সস্তা ব্যাবসায় ভালো লাভ।

সাংবাদিক ও পুলিশ হলে কি আইনের উর্দ্ধে ? জবাব দিহিতার মধ্যে আসতে হবে। গাড়ির সমস্ত ডকুমেন্ট পত্র নিয়ে রাস্তায় গাড়ি চালানো উচিত। ট্র্যাফিক পুলিশ চাইলে গাড়ির সমস্ত কাগজ পত্র দেখতে বাধ্য থাকতে হবে। যাতে কেহ সাংবাদিকদের “সাংঘাতিক” বলার সাহস না পায়।

দেশে যে সব গণমাধ্যম আছে তাদের প্রতিনিধিদের দেশের প্রচলিত আইন কানুন মেনে চলার নির্দেশিকা দিতে হবে। কোন পেশা আইনের উর্দ্ধে নয়। পুলিশ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তাদেরও ডকুমেন্ট ছাড়া রাস্তায় গাড়ি চালানো নিষেধ করতে হবে। যেখানে আইন শৃংখলা বাহিনী আইনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে সখানে সাধারণ জনগণ আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলীতো দেখাবেই! সম্প্রতিকালে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও মানসন্মত “সাংবাদিকের” সংখ্যা কমে যাচ্ছে। হলুদ সাংবাদিকতা ও “লেজুরবৃত্তি সাংবাদিকতা” আশংকাজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারী আমলা ও রাজনৈতিক নেতারা বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত হচ্ছে। একই সাথে সৎ সাংবাদিকতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মান্নোয়ন মূলক সংবাদ পরিবেশন করা জরুরি।