নিজস্ব প্রতিবেদক: কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেই আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে তিনজন জামানত হারাচ্ছেন। পঞ্চম ধাপে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ১১টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সদরে ১১টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ১১ জন প্রার্থী হয়েছিলেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। আটটিতে দলের বিদ্রোহী, একটিতে স্বতন্ত্র ও আরেকটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
বেসরকারি ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, কুষ্টিয়া শহরঘেঁষা হাটশ হরিপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান এম সম্পা মাহমুদ পেয়েছেন মাত্র ২৩২ ভোট। আরেক ইউনিয়ন বটতৈলে দলটির বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ মোমিন মণ্ডল পেয়েছেন মাত্র ১১৪ ভোট। আলামপুর ইউনিয়নে আবদুল হান্নান পেয়েছেন মাত্র ১৭৭ ভোট। এই তিন প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন।
অন্যদিকে উপজেলার ১১টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো এই তিন প্রার্থীসহ আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই নেই। জামানত হারানো হাটশ হরিপুর ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে লড়েন সাতজন। তাঁদের মধ্যে সম্পা মাহমুদ পঞ্চম হয়েছেন। বটতৈলে আটজনের মধ্যে মোমিন মণ্ডল পঞ্চম হয়েছেন। আলামপুরে আবদুল হান্নানও আটজনের মধ্যে পঞ্চম হয়েছেন।
এ ছাড়া আবদালপুর ইউপিতে ৫ জনের মধ্যে ৩ হাজার ২৮৩ ভোট পেয়ে ৪র্থ হয়েছেন আরব আলী। উজানগ্রামে সাবুবিন ইসলাম ২ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
জামানত হারানোর বিষয়ে জানতে চাইলে হাটশ হরিপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী এম সম্পা মাহমুদ বলেন, প্রচারণার শুরুর দিন থেকেই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা যড়যন্ত্র শুরু করেন। ভোটের কয়েক দিন আগে তাঁরা প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের প্রচারণায় অংশ নেন। এ কারণে এমন ফল হয়েছে। যাঁরা এর সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাই।
নিজস্ব প্রতিবেদক: কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেই আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে তিনজন জামানত হারাচ্ছেন। পঞ্চম ধাপে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ১১টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সদরে ১১টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের ১১ জন প্রার্থী হয়েছিলেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। আটটিতে দলের বিদ্রোহী, একটিতে স্বতন্ত্র ও আরেকটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
বেসরকারি ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, কুষ্টিয়া শহরঘেঁষা হাটশ হরিপুর ইউপিতে আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান এম সম্পা মাহমুদ পেয়েছেন মাত্র ২৩২ ভোট। আরেক ইউনিয়ন বটতৈলে দলটির বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ মোমিন মণ্ডল পেয়েছেন মাত্র ১১৪ ভোট। আলামপুর ইউনিয়নে আবদুল হান্নান পেয়েছেন মাত্র ১৭৭ ভোট। এই তিন প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন।
অন্যদিকে উপজেলার ১১টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো এই তিন প্রার্থীসহ আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই নেই। জামানত হারানো হাটশ হরিপুর ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে লড়েন সাতজন। তাঁদের মধ্যে সম্পা মাহমুদ পঞ্চম হয়েছেন। বটতৈলে আটজনের মধ্যে মোমিন মণ্ডল পঞ্চম হয়েছেন। আলামপুরে আবদুল হান্নানও আটজনের মধ্যে পঞ্চম হয়েছেন।
এ ছাড়া আবদালপুর ইউপিতে ৫ জনের মধ্যে ৩ হাজার ২৮৩ ভোট পেয়ে ৪র্থ হয়েছেন আরব আলী। উজানগ্রামে সাবুবিন ইসলাম ২ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
জামানত হারানোর বিষয়ে জানতে চাইলে হাটশ হরিপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী এম সম্পা মাহমুদ বলেন, প্রচারণার শুরুর দিন থেকেই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা যড়যন্ত্র শুরু করেন। ভোটের কয়েক দিন আগে তাঁরা প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের প্রচারণায় অংশ নেন। এ কারণে এমন ফল হয়েছে। যাঁরা এর সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাই।