ক্রাইম প্রতিবেদক: বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীসহ পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (০৬ জানুয়ারী) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুন্সি আবদুল মজিদ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। বাকি তিন আসামি হলেন- আসলাম চৌধুরীর স্ত্রী জামিলা নাজনীন মাওলা, আসলামের দুই ভাই জসিম উদ্দিন চৌধুরী ও আমজাদ হোসেন চৌধুরী।
এদিকে গতকাল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আসলাম চৌধুরীকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাকে আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ জানান, আসলাম চৌধুরীসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। এ সময় আসলামের আইনজীবী মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এ আবেদনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
দুদকের আইনজীবী আরও বলেন, এবি ব্যাংক চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ শাখা থেকে ৩২৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে আসলাম চৌধুরী ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে মামলা করে দুদক। তদন্ত শেষে পরের বছর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
২০১৬ সালের ১৫ মে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে আসলাম চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ফৌজদারি কার্যবিধির (সন্দেহজনক) ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর একই বছরের ২৬ মে আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। মামলায় আসলামের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এজেন্টের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ‘বাংলাদেশের সরকার উৎখাত ষড়যন্ত্রের অভিযোগ’ আনা হয়।

ক্রাইম প্রতিবেদক: বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীসহ পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (০৬ জানুয়ারী) দুপুরে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুন্সি আবদুল মজিদ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। বাকি তিন আসামি হলেন- আসলাম চৌধুরীর স্ত্রী জামিলা নাজনীন মাওলা, আসলামের দুই ভাই জসিম উদ্দিন চৌধুরী ও আমজাদ হোসেন চৌধুরী।
এদিকে গতকাল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আসলাম চৌধুরীকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাকে আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ জানান, আসলাম চৌধুরীসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। এ সময় আসলামের আইনজীবী মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এ আবেদনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
দুদকের আইনজীবী আরও বলেন, এবি ব্যাংক চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ শাখা থেকে ৩২৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে আসলাম চৌধুরী ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে মামলা করে দুদক। তদন্ত শেষে পরের বছর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
২০১৬ সালের ১৫ মে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে আসলাম চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ফৌজদারি কার্যবিধির (সন্দেহজনক) ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর একই বছরের ২৬ মে আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। মামলায় আসলামের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এজেন্টের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ‘বাংলাদেশের সরকার উৎখাত ষড়যন্ত্রের অভিযোগ’ আনা হয়।