প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ সারাদেশে চক্ষু সোবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে দক্ষ অপটোমেট্রিস্ট ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। আজ বৃহস্পতিবার (০৬ জানুয়ারী) সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ইমরান সেমিনার হলে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অপটোমেট্রি (বি.অপটম) কোর্সের ১২ তম ব্যাচের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (চমেবি)’র অধীনে চক্ষু হাসপাতালের ইনস্টিটিউট অব কমিউনিটি অফথালমোলোজি (আইসিও)’র উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠান শিক্ষার্থী মঈন উদ্দিন খানের কোরআন তেলাওয়াত ও শিক্ষার্থী সনি দাশের শ্রীমদ্ভগবদ গীতা পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।

আইসিও’র পরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, চমেবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান।

দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন, একাডেমিক কোডিনেটর ও আইসিও’র অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান ওসমানী।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, চমেবি’র নাসিং এন্ড মেডিকেল টেকনোলজী বিভাগের ডিন ডা. মো. মনোয়ার-উল-হক শামীম, চমেক’র অফথালমোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. তনুজা তানজিন, চমেবি’র উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. বিদ্যাৎ বড়ুয়া, চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ও আইসিও এর প্রশাসনিক উপদেষ্টা ডা. রাজীব হোসেন।

বক্তব্য রাখেন, এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. জেসমিন আহমেদ,বি.এস.সি ইন অপটোমেট্টি’র কোর্স কডিনেটর জুয়েল দাশ গুপ্ত। আইসিও’র জুনিয়র রিসার্স অফিসার তানজিলা মোহনা ও লেকচারার শেখ তামিমা হাসানের যৌথ উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অপটোমেট্রি কোর্সের ২০২০-২০২১ নবীন ২৫ শিক্ষার্থীকে বরণের পাশাপাশি ১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষের ২০২০ জানুয়ারীর চুড়ান্ত পরিক্ষায় মেধার স্বাক্ষর রাখা ১০ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি ও শিক্ষা সনদ প্রদান করা হয়।

ডা. মো. মনোয়ার-উল-হক শামীম বলেন, বিশ্বে অপটোমেট্রি বহুল প্রচলিত নাম হলেও আমাদের দেশে এটি একেবারে নতুন। সারাদেশে চক্ষু সোবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে দক্ষ অপটোমেট্রিস্ট ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। একজন চিকিৎসকের সাথে চারজন অপটোমেট্রি থাকার কথা থাকলেও দেশে তার সংখ্যা একেবারে সীমিত বলে উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন স্যারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এই হাসপাতালে অনেক আগ থেকে অপটোমেট্রি গ্রেজুয়েশন কোর্স চালু হয়েছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম বলেন, এদেশে যে পরিমাণ চক্ষু চিকিৎসক রয়েছে সেই তুলনায় অপটোমেট্রি নেই বললেই চলে। তিনি এখান থেকে উন্নত শিক্ষার মাধ্যমে অপটোমেট্রিরা যাতে সারাদেশে এমনকী বহিবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। আইসিও’র অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান ওসমানী বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে চক্ষু চিকিৎসা সেবায় অপটোমেট্রিস্টদের ভূমিকা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র্র ট্রাস্টের ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন স্যারের প্রচেষ্টায় এখানে অপটোমেট্রি গ্রেজুয়েশন কোর্স শুরু হয়েছে। একমাত্র এই চক্ষু হাসপাতালে দেশের প্রথম কোর্সটি চালুর পর থেকে এমান্বয়ে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. জেসমিন আহমেদ ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, পড়ালেখায় মনোযোগী হয়ে নিজেকে সুশিক্ষিত ও দক্ষ অপটোমেট্রিস্ট হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে। নবাগত শিক্ষার্থীদের পরিচিতির পাশাপাশি পেশাগত উৎকর্ষতা অর্জনের জন্য বিভিন্ন দিক নির্দেশনাও দেন তিনি। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, অভিভাবক মো. জসিম উদ্দিন, এসএম মাহফুজুর রহমান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ সারাদেশে চক্ষু সোবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে দক্ষ অপটোমেট্রিস্ট ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। আজ বৃহস্পতিবার (০৬ জানুয়ারী) সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ইমরান সেমিনার হলে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অপটোমেট্রি (বি.অপটম) কোর্সের ১২ তম ব্যাচের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (চমেবি)’র অধীনে চক্ষু হাসপাতালের ইনস্টিটিউট অব কমিউনিটি অফথালমোলোজি (আইসিও)’র উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠান শিক্ষার্থী মঈন উদ্দিন খানের কোরআন তেলাওয়াত ও শিক্ষার্থী সনি দাশের শ্রীমদ্ভগবদ গীতা পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।

আইসিও’র পরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, চমেবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান।

দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন, একাডেমিক কোডিনেটর ও আইসিও’র অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান ওসমানী।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, চমেবি’র নাসিং এন্ড মেডিকেল টেকনোলজী বিভাগের ডিন ডা. মো. মনোয়ার-উল-হক শামীম, চমেক’র অফথালমোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. তনুজা তানজিন, চমেবি’র উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. বিদ্যাৎ বড়ুয়া, চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ও আইসিও এর প্রশাসনিক উপদেষ্টা ডা. রাজীব হোসেন।

বক্তব্য রাখেন, এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. জেসমিন আহমেদ,বি.এস.সি ইন অপটোমেট্টি’র কোর্স কডিনেটর জুয়েল দাশ গুপ্ত। আইসিও’র জুনিয়র রিসার্স অফিসার তানজিলা মোহনা ও লেকচারার শেখ তামিমা হাসানের যৌথ উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অপটোমেট্রি কোর্সের ২০২০-২০২১ নবীন ২৫ শিক্ষার্থীকে বরণের পাশাপাশি ১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষের ২০২০ জানুয়ারীর চুড়ান্ত পরিক্ষায় মেধার স্বাক্ষর রাখা ১০ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি ও শিক্ষা সনদ প্রদান করা হয়।

ডা. মো. মনোয়ার-উল-হক শামীম বলেন, বিশ্বে অপটোমেট্রি বহুল প্রচলিত নাম হলেও আমাদের দেশে এটি একেবারে নতুন। সারাদেশে চক্ষু সোবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে দক্ষ অপটোমেট্রিস্ট ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। একজন চিকিৎসকের সাথে চারজন অপটোমেট্রি থাকার কথা থাকলেও দেশে তার সংখ্যা একেবারে সীমিত বলে উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন স্যারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এই হাসপাতালে অনেক আগ থেকে অপটোমেট্রি গ্রেজুয়েশন কোর্স চালু হয়েছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম বলেন, এদেশে যে পরিমাণ চক্ষু চিকিৎসক রয়েছে সেই তুলনায় অপটোমেট্রি নেই বললেই চলে। তিনি এখান থেকে উন্নত শিক্ষার মাধ্যমে অপটোমেট্রিরা যাতে সারাদেশে এমনকী বহিবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। আইসিও’র অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান ওসমানী বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে চক্ষু চিকিৎসা সেবায় অপটোমেট্রিস্টদের ভূমিকা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র্র ট্রাস্টের ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন স্যারের প্রচেষ্টায় এখানে অপটোমেট্রি গ্রেজুয়েশন কোর্স শুরু হয়েছে। একমাত্র এই চক্ষু হাসপাতালে দেশের প্রথম কোর্সটি চালুর পর থেকে এমান্বয়ে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এসোসিয়েট প্রফেসর ডা. জেসমিন আহমেদ ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, পড়ালেখায় মনোযোগী হয়ে নিজেকে সুশিক্ষিত ও দক্ষ অপটোমেট্রিস্ট হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে। নবাগত শিক্ষার্থীদের পরিচিতির পাশাপাশি পেশাগত উৎকর্ষতা অর্জনের জন্য বিভিন্ন দিক নির্দেশনাও দেন তিনি। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, অভিভাবক মো. জসিম উদ্দিন, এসএম মাহফুজুর রহমান।