নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরীর ওমরগণি এম ই এস কলেজ পৌরকর বাবদ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনকে ৭লাখ ৩১হাজার টাকা পরিশোধ করেছে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের টাইগারপাসস্থ নগর ভবনে মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর হাতে পৌরকরের ৭লাখ ৩১হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেন ওমরগণি এম ই এস কলেজের অধ্যক্ষ আ.ন.ম সরওয়ার আলম।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে কলেজের অধ্যাপক বাহার উদ্দিন, মো. জোবায়ের, খোরশেদ আলম, নুরুল আমিন, জেসমিন আক্তার, ববি বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

চেকগ্রহণকালে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, চসিকের আয়ের অন্যতম প্রধানতম খাত হলো পৌরকর। পৌরকরের উপর নগরীর সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড নির্ভর করে। এছাড়া সরকারি তহবিল থেকে বিভিন্ন সময়ে থোক বরাদ্দ হিসেবে কিছু টাকা দেওয়া হয়। কর্পোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন খাতে প্রতিমাসে বড় অংকের টাকা ব্যয় হয়। তাই বেতনভাতার টাকা ছাড়া অবশিষ্ট টাকা দিয়ে নগরীর অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও আলোকায়নের কার্যক্রম চালানো বেশ কষ্টসাধ্য। এমতাবস্থায় নগরীর উন্নয়নের স্বার্থে পৌরকর পরিশোধের বিকল্প কোন পথ নেই। যা নগরবাসীকে উপলব্ধি করতে হবে।

মেয়র বলেন, আমি কোনভাবে নগরবাসীর উপর অন্যায়ভাবে পৌরকর চাপিয়ে দিবোনা। সে সময় ওমরগণি এম ই এস কলেজের শিক্ষকবৃন্দ তাদের কলেজ মাঠের চারপাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ, মাঠের উন্নয়ন, ড্রেনের উন্নয়ন ও আলোকায়নের ব্যবস্থা নিতে মেয়রকে অনুরোধ করলে তিনি তা করে দিবেন বলে আশ্বাস দেন। তখন মেয়র প্রতি ওয়ার্ডে খেলার মাঠ তৈরীর পরিকল্পনার কথাও কলেজ শিক্ষকদের জানান।

নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরীর ওমরগণি এম ই এস কলেজ পৌরকর বাবদ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনকে ৭লাখ ৩১হাজার টাকা পরিশোধ করেছে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের টাইগারপাসস্থ নগর ভবনে মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর হাতে পৌরকরের ৭লাখ ৩১হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেন ওমরগণি এম ই এস কলেজের অধ্যক্ষ আ.ন.ম সরওয়ার আলম।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে কলেজের অধ্যাপক বাহার উদ্দিন, মো. জোবায়ের, খোরশেদ আলম, নুরুল আমিন, জেসমিন আক্তার, ববি বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

চেকগ্রহণকালে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, চসিকের আয়ের অন্যতম প্রধানতম খাত হলো পৌরকর। পৌরকরের উপর নগরীর সার্বিক উন্নয়ন কর্মকান্ড নির্ভর করে। এছাড়া সরকারি তহবিল থেকে বিভিন্ন সময়ে থোক বরাদ্দ হিসেবে কিছু টাকা দেওয়া হয়। কর্পোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন খাতে প্রতিমাসে বড় অংকের টাকা ব্যয় হয়। তাই বেতনভাতার টাকা ছাড়া অবশিষ্ট টাকা দিয়ে নগরীর অবকাঠামোগত উন্নয়ন, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও আলোকায়নের কার্যক্রম চালানো বেশ কষ্টসাধ্য। এমতাবস্থায় নগরীর উন্নয়নের স্বার্থে পৌরকর পরিশোধের বিকল্প কোন পথ নেই। যা নগরবাসীকে উপলব্ধি করতে হবে।

মেয়র বলেন, আমি কোনভাবে নগরবাসীর উপর অন্যায়ভাবে পৌরকর চাপিয়ে দিবোনা। সে সময় ওমরগণি এম ই এস কলেজের শিক্ষকবৃন্দ তাদের কলেজ মাঠের চারপাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ, মাঠের উন্নয়ন, ড্রেনের উন্নয়ন ও আলোকায়নের ব্যবস্থা নিতে মেয়রকে অনুরোধ করলে তিনি তা করে দিবেন বলে আশ্বাস দেন। তখন মেয়র প্রতি ওয়ার্ডে খেলার মাঠ তৈরীর পরিকল্পনার কথাও কলেজ শিক্ষকদের জানান।