বিশেষ প্রতিবেদক: নোটিশ বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি টাকা কামিয়ে নিয়েছেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অথরাইজ অফিসার পিডি হাসান। তিনি বিভিন্ন মানুষকে নোটিশের মাধ্যমে হুমকি দিয়ে অবৈধভাবে কোটি টাকা পকেটস্থ করেছেন বলে অভিযোগ পাওযা গেছে। ভোক্তভোগীদের এমনই অভিযোগ রয়েছে হাসানের বিরুদ্ধে।
মো. সুমন, বাড়ী-২৪, লেইন ০৭, রোড় নং-০২, ব্লক এ, হালিশহর হাউজিং। ভুক্তভোগী সুমন গণমাধ্যমকে বলেন, হঠাৎ করে সিডিএ থেকে আমার বাড়ীর বিরুদ্ধে একটি নোটিশ জারী করা হয়। আমি উক্ত নোটিশ নিয়ে অফিসার বরাবরে যোগাযোগ করি। তিনি আমাকে নানা ধরণের হুমকি দিতে থাকে। পরে আমি ভয়ে পিডি হাসানকে এক লক্ষ টাকা দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করি। বিষয়টি নিয়ে যখন আর একজনের সাথে আলাপ করি তখন তিনি বলেন, কই এমনতো কোন ফাইল আপনার নামে নেই। পরে বুঝতে পারলাম তিনি নোটিশের ভয় দেখিয়ে আমার কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় করেছেন।
মো. মনির, বাড়ী ২৬-২৮, লেইন-০৭, রোড়- ২, ব্লক-এ, মনির আহমদ থাকেন হালিশহর এ ব্লকে । সিডিএ কর্তৃপক্ষের চিঠি পেয়ে যোগাযোগ করি। কেমন জানি আমার উপর বিশাল অবৈধ স্থাপনার অভিযোগ করে বসল। আমি সব ডকুমেন্ট দেখানোর পরও আমাকে ১ লক্ষ টাকা দিতে হয়েছে। জলে বাসকরে কুমিরের সাথে কি আর ঝগড়া করা যায় ?
এভাবে মো. মোবারক হোসেন, বাড়ী হালিশহর থানার বিপরীতে, থানা রোড, হালিশহর,। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা। কোন ত্রুটি নেই দশ বার বছরের পুরানো বাড়ী হঠাৎ সিডিএ থেকে এক নোটিশ। এটা দফারফা করতে ২ লক্ষ টাকা দিতে হয়েছে।
মো. রাশেদ বাড়ী-১৫, লেইন-১৫, রোড়-২, ব্লক -বি। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ৮০ হাজার টাকা। এ, কে, এম আরসাদুল ইসলাম(জীবন), সোনালী আবাসিক/এ, উত্তর আগ্রাবাদ, তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ১ লক্ষ টাকা। মো. মিজানুর রহমান, অন্ধ ফকিরের বাড়ী, পূর্ব পাড়া, হালিশহর। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। মো. ফয়েজ উল্লাহ (পাপ্পু) সাধারণ সম্পাদক, কলোনী আবাসিক এলাকা, কে ব্লক, উত্তর আগ্রাবাদ। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা। মো. কবির হোসেন(দুবাই কবির), বাড়ী-০৫, রোড-০১, বি ব্লক, হালিশহর। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ১ লক্ষ ৫০ হাজার( দেড় লাখ) টাকা। মো. সাইফুল ইসলাম, মদু চৌধুরী রোড়, হালিশহর । তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা। গোলাম মাহমুদ, গোর্ডেন আবাসিক ( বসুন্ধরা ) উত্তর আগ্রাবাদ। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা।

এসব নোটিশ প্রত্যেকে বাড়ীতে নিয়ে গেছেন ইমারত পরিদশক আবু তাহের। এ রকম নোটিশ বানিজ্য করার জন্য একুনে ৩৫টি বিসিএন নথি খোলা হয়েছিল। মাত্র শুনানী হয়েছে ৩/৪ টির। বাকীগুলো আইওয়াস। সবার কাছ থেকে উৎকোচ আদায় করেছে। এব্যাপারে অনেক ভুক্তভোগী সিডিএ সচিব এবং ভারপ্রাপ্ত ডিসিটিপিকে প্রতিকার পাওয়ার জন্য আবেদনও করেছিল কিন্তুু সে আবেদনগুলোর কোন আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি তাঁরা।

এ ব্যাপারে বিআই আবু তাহের বলেন, অথরাইজড অফিসারের কথা আমার পালন করতে হবে, তাই আমি নোটিশ দিয়ে স্যারের সাথে যোগাযোগ করতে বলি।

কোন কিছুকেই পরোয়া করছে না পিডি হাসান। একের পর এক দুর্নীতি করেই চলছেন তিনি। সিডিএ প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে যাচ্ছে বারবার। পত্র পত্রিকায় সংবাদ হওয়ার পরও টনক নড়ছে না প্রশাসনের। তার দেখাদেখিতে নীতি নৈতিকতা হারাচ্ছে প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী।

বিশেষ প্রতিবেদক: নোটিশ বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি টাকা কামিয়ে নিয়েছেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অথরাইজ অফিসার পিডি হাসান। তিনি বিভিন্ন মানুষকে নোটিশের মাধ্যমে হুমকি দিয়ে অবৈধভাবে কোটি টাকা পকেটস্থ করেছেন বলে অভিযোগ পাওযা গেছে। ভোক্তভোগীদের এমনই অভিযোগ রয়েছে হাসানের বিরুদ্ধে।
মো. সুমন, বাড়ী-২৪, লেইন ০৭, রোড় নং-০২, ব্লক এ, হালিশহর হাউজিং। ভুক্তভোগী সুমন গণমাধ্যমকে বলেন, হঠাৎ করে সিডিএ থেকে আমার বাড়ীর বিরুদ্ধে একটি নোটিশ জারী করা হয়। আমি উক্ত নোটিশ নিয়ে অফিসার বরাবরে যোগাযোগ করি। তিনি আমাকে নানা ধরণের হুমকি দিতে থাকে। পরে আমি ভয়ে পিডি হাসানকে এক লক্ষ টাকা দিয়ে বিষয়টি সুরাহা করি। বিষয়টি নিয়ে যখন আর একজনের সাথে আলাপ করি তখন তিনি বলেন, কই এমনতো কোন ফাইল আপনার নামে নেই। পরে বুঝতে পারলাম তিনি নোটিশের ভয় দেখিয়ে আমার কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় করেছেন।
মো. মনির, বাড়ী ২৬-২৮, লেইন-০৭, রোড়- ২, ব্লক-এ, মনির আহমদ থাকেন হালিশহর এ ব্লকে । সিডিএ কর্তৃপক্ষের চিঠি পেয়ে যোগাযোগ করি। কেমন জানি আমার উপর বিশাল অবৈধ স্থাপনার অভিযোগ করে বসল। আমি সব ডকুমেন্ট দেখানোর পরও আমাকে ১ লক্ষ টাকা দিতে হয়েছে। জলে বাসকরে কুমিরের সাথে কি আর ঝগড়া করা যায় ?
এভাবে মো. মোবারক হোসেন, বাড়ী হালিশহর থানার বিপরীতে, থানা রোড, হালিশহর,। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা। কোন ত্রুটি নেই দশ বার বছরের পুরানো বাড়ী হঠাৎ সিডিএ থেকে এক নোটিশ। এটা দফারফা করতে ২ লক্ষ টাকা দিতে হয়েছে।
মো. রাশেদ বাড়ী-১৫, লেইন-১৫, রোড়-২, ব্লক -বি। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ৮০ হাজার টাকা। এ, কে, এম আরসাদুল ইসলাম(জীবন), সোনালী আবাসিক/এ, উত্তর আগ্রাবাদ, তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ১ লক্ষ টাকা। মো. মিজানুর রহমান, অন্ধ ফকিরের বাড়ী, পূর্ব পাড়া, হালিশহর। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। মো. ফয়েজ উল্লাহ (পাপ্পু) সাধারণ সম্পাদক, কলোনী আবাসিক এলাকা, কে ব্লক, উত্তর আগ্রাবাদ। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা। মো. কবির হোসেন(দুবাই কবির), বাড়ী-০৫, রোড-০১, বি ব্লক, হালিশহর। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ১ লক্ষ ৫০ হাজার( দেড় লাখ) টাকা। মো. সাইফুল ইসলাম, মদু চৌধুরী রোড়, হালিশহর । তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা। গোলাম মাহমুদ, গোর্ডেন আবাসিক ( বসুন্ধরা ) উত্তর আগ্রাবাদ। তাঁর কাছ থেকে গ্রহণ করেছেন ২ লক্ষ টাকা।

এসব নোটিশ প্রত্যেকে বাড়ীতে নিয়ে গেছেন ইমারত পরিদশক আবু তাহের। এ রকম নোটিশ বানিজ্য করার জন্য একুনে ৩৫টি বিসিএন নথি খোলা হয়েছিল। মাত্র শুনানী হয়েছে ৩/৪ টির। বাকীগুলো আইওয়াস। সবার কাছ থেকে উৎকোচ আদায় করেছে। এব্যাপারে অনেক ভুক্তভোগী সিডিএ সচিব এবং ভারপ্রাপ্ত ডিসিটিপিকে প্রতিকার পাওয়ার জন্য আবেদনও করেছিল কিন্তুু সে আবেদনগুলোর কোন আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি তাঁরা।

এ ব্যাপারে বিআই আবু তাহের বলেন, অথরাইজড অফিসারের কথা আমার পালন করতে হবে, তাই আমি নোটিশ দিয়ে স্যারের সাথে যোগাযোগ করতে বলি।

কোন কিছুকেই পরোয়া করছে না পিডি হাসান। একের পর এক দুর্নীতি করেই চলছেন তিনি। সিডিএ প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে যাচ্ছে বারবার। পত্র পত্রিকায় সংবাদ হওয়ার পরও টনক নড়ছে না প্রশাসনের। তার দেখাদেখিতে নীতি নৈতিকতা হারাচ্ছে প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী।