নিজস্ব প্রতিবেদক: ট্যুরিস্ট পুলিশ চট্টগ্রাম অঞ্চলে পরিদর্শক মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার জোর খাটিয়ে অর্জিত সম্পদের তথ্য লুকানোর অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (০৪ জানুয়ারী) দুদক চট্টগ্রাম ২ অঞ্চলের উপ-পরিচালক রতন কুমার দাশ মামলাটি করেন। শাহজাহান লোহাগাড়া ও সন্দ্বীপ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, ২০১২ সালের ১২ জুন লোহাগাড়া থানার ওসি হিসেবে যোগদান করেন। সেখানেই ক্ষমতার অপব্যবহার, গ্রেফতার বাণিজ্য ও অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। এমন অভিযোগ মাথায় নিয়ে পরে তিনি বদলি হন সন্দ্বীপে। পরে সেখানেও তার বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ ওঠে। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে লোহাগাড়ার হারুন নামে এক ব্যক্তির দুদকের প্রধান কার্যালয়ে করা অভিযোগের ভিত্তি ধরে তদন্ত শুরু করে দুদক জেলা সমন্বিত কার্যালয়, চট্টগ্রাম-২।
মামলায় পুলিশ পরিদর্শক শাহজাহানের বিরুদ্ধে দুদকে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৪৯ লাখ ৩৯ হাজার ১২৬ টাকা সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে। একইসঙ্গে ৭৮ লাখ ১ হাজার ৫২০ টাকার সম্পদ তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণভাবে অর্জন করে তা স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে ভোগদখলে রাখার অভিযোগ এনে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৬(২), ২৭(১) ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২), ৪(৩) ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারার অপরাধ করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে, মো. শাহজাহান ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী আক্তারের বিরুদ্ধে তাদের আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন এবং ভোগদখলে রাখার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬ (১) ধারায় পৃথকভাবে দুজনকে সম্পদ বিবরণীতে দাখিল করার নির্দেশ দেয় দুদক।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ট্যুরিস্ট পুলিশ চট্টগ্রাম অঞ্চলে পরিদর্শক মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার জোর খাটিয়ে অর্জিত সম্পদের তথ্য লুকানোর অভিযোগে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার (০৪ জানুয়ারী) দুদক চট্টগ্রাম ২ অঞ্চলের উপ-পরিচালক রতন কুমার দাশ মামলাটি করেন। শাহজাহান লোহাগাড়া ও সন্দ্বীপ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, ২০১২ সালের ১২ জুন লোহাগাড়া থানার ওসি হিসেবে যোগদান করেন। সেখানেই ক্ষমতার অপব্যবহার, গ্রেফতার বাণিজ্য ও অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। এমন অভিযোগ মাথায় নিয়ে পরে তিনি বদলি হন সন্দ্বীপে। পরে সেখানেও তার বিরুদ্ধে একই ধরনের অভিযোগ ওঠে। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে লোহাগাড়ার হারুন নামে এক ব্যক্তির দুদকের প্রধান কার্যালয়ে করা অভিযোগের ভিত্তি ধরে তদন্ত শুরু করে দুদক জেলা সমন্বিত কার্যালয়, চট্টগ্রাম-২।
মামলায় পুলিশ পরিদর্শক শাহজাহানের বিরুদ্ধে দুদকে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৪৯ লাখ ৩৯ হাজার ১২৬ টাকা সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে। একইসঙ্গে ৭৮ লাখ ১ হাজার ৫২০ টাকার সম্পদ তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণভাবে অর্জন করে তা স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে ভোগদখলে রাখার অভিযোগ এনে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৬(২), ২৭(১) ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২), ৪(৩) ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারার অপরাধ করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে, মো. শাহজাহান ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী আক্তারের বিরুদ্ধে তাদের আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন এবং ভোগদখলে রাখার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬ (১) ধারায় পৃথকভাবে দুজনকে সম্পদ বিবরণীতে দাখিল করার নির্দেশ দেয় দুদক।