দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: জামালপুর জেলার উন্নয়নের রূপকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপির ঐকান্তিক প্রচেষ্টার অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ১২১বছরের পুরনো ঝুঁকিপূর্ণ জামালপুর জেলা কারাগারের পুনঃনির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। আজ শনিবার(০১ জানুয়ারি) সকালে পুনঃনির্মাণ’ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি।

পুনঃনির্মাণ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পুরনো কারাগারের প্রশাসনিক ভবন, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসন সুবিধাসহ নারী, পুরুষ ও কিশোর বন্দিদের ওয়ার্ড নির্মাণের লক্ষ্যে ২১০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।

জামালপুর গণপূর্ত বিভাগ অফিস সূত্র জানায়, ১৮৯৯ সালে উপ-কারাগার হিসেবে চালু হয় জামালপুর কারাগার। ১৯৮৮ সালে সেটি জেলা কারাগার হিসেবে উন্নীত হয়। ১২১ বছরের পুরনো ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোতে চলছে এই জেলা কারাগারটির কার্যক্রম। এসব ভবনে ২৯১ জন পুরুষ ও ১৬ জন মহিলা মিলে ৩০৭ জন থাকার নিয়ম থাকলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছে আরও অধিক বন্দী। অনেক আগেই ভবনগুলো ব্যবহারের অযোগ্য ঘোষণা করেছে গণপূর্ত বিভাগ। ভবনগুলো ও স্থাপনাসমূহ মেরামত, সংস্কার ও পুনর্নির্মাণ অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোজাফফর হোসেন সিআইপি, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোবারক হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সোহরাব হোসেন বাবুল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সালেহ সফিক গেন্দা, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল আমিন চাঁন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুম রেজা রহিম ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক দেবব্রত নাগ মধু প্রমূখ।

দি ক্রাইম নিউজ ডেস্ক: জামালপুর জেলার উন্নয়নের রূপকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপির ঐকান্তিক প্রচেষ্টার অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ১২১বছরের পুরনো ঝুঁকিপূর্ণ জামালপুর জেলা কারাগারের পুনঃনির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। আজ শনিবার(০১ জানুয়ারি) সকালে পুনঃনির্মাণ’ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি।

পুনঃনির্মাণ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পুরনো কারাগারের প্রশাসনিক ভবন, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসন সুবিধাসহ নারী, পুরুষ ও কিশোর বন্দিদের ওয়ার্ড নির্মাণের লক্ষ্যে ২১০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।

জামালপুর গণপূর্ত বিভাগ অফিস সূত্র জানায়, ১৮৯৯ সালে উপ-কারাগার হিসেবে চালু হয় জামালপুর কারাগার। ১৯৮৮ সালে সেটি জেলা কারাগার হিসেবে উন্নীত হয়। ১২১ বছরের পুরনো ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোতে চলছে এই জেলা কারাগারটির কার্যক্রম। এসব ভবনে ২৯১ জন পুরুষ ও ১৬ জন মহিলা মিলে ৩০৭ জন থাকার নিয়ম থাকলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছে আরও অধিক বন্দী। অনেক আগেই ভবনগুলো ব্যবহারের অযোগ্য ঘোষণা করেছে গণপূর্ত বিভাগ। ভবনগুলো ও স্থাপনাসমূহ মেরামত, সংস্কার ও পুনর্নির্মাণ অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জামালপুর সদর আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোজাফফর হোসেন সিআইপি, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোবারক হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সোহরাব হোসেন বাবুল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সালেহ সফিক গেন্দা, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল আমিন চাঁন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুম রেজা রহিম ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক দেবব্রত নাগ মধু প্রমূখ।