ঢাকা : আজ ১লা জানুয়ারী, ২০২২ । ১লা জানুয়ারী, ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সে দিন প্রথম প্রতিষ্ঠার দিন। শ্রদ্ধা জানাচ্ছি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে। জাতীয় পার্টির সকল স্থরের নেতা-কর্মী ভাই ও বোনদের জানাই অভিনন্দন শুভেচ্ছা। অসংখ্যা ভক্ত ও সমর্থকের জন্য রইল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। আমরা স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী পালন করছি। অর্থাৎ আমাদের স্বাধীনতার ৫০ বৎসর পার হল। স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর শহীদদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান জানাচ্ছি। তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আমার সশ্রদ্ধ সালাম। স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি এর সভাপতিত্বে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আজ শনিবার (০১ জানুয়ারী) বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেন, জাতীয় পার্টি তার জন্ম থেকে অদ্যাবধি ৩৫ বৎসর সময়ের মধ্যে প্রায় ৪ বৎসর জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় ছিল। পরবর্তী ৩১ বৎসর দলটি ক্ষমতার বাইরে। ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯০ সালে দলটি তিনজোটের রুপরেখা মোতাবেক নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে নির্বাচন হবে এবং এতে সকল রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তিত্ব সমান অবস্থানে থেকে নির্বাচন করবে ও জয়ীদল সরকার গঠন করবে এ শর্তে ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ায়, সাংবিধানিক পন্থায় নিয়মতান্ত্রিক ভাবে। তিনজোট তাদের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। পরবর্তীতে জাতীয় পার্টির জন্য জেলজুলুম, নির্যাতন ও নানারকম প্রতিকুলতা সৃষ্টি করে। তথাপি জাতীয় পার্টি ১৯৯১ সালের নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আসনে জয়ী হয়। খুব অল্পভোটের ব্যবধানে প্রচুর আসনে দ্বিতীয় অবস্থানে আসতে সক্ষম হয়। পরবর্তী ৩১ বৎসর ক্ষমতায় আসতে না পারলেও ক্ষমতা নিয়ামক শক্তি হিসেবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখে চলছে। এর কারন কি হতে পারে? আত্মপ্রকাশ করার পর ক্ষমতা হস্তান্তর করা পর্যন্ত যে ৪ বৎসর জাতীয় পার্টি সরকার পরিচালনা করেছে, সে চার বৎসর সময়ে বাংলাদেশ গণতন্ত্র চর্চ্চার মাপকাঠিতে ও জনকল্যাণমুলক কর্মকান্ড সম্পাদনে তুলনামূলকভাবে ভালো ছিল, বলা যায়।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র অর্থ জনগনের শাসন। জনগনের প্রতিনিধির মাধ্যমে জনগনের প্রত্যাশা অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালিত হবে, সেটাই গণতন্ত্রের চর্চ্চা। শতভাগ গণতন্ত্র কোন দিনই সম্ভব নয়। যেহেতু দেশের সকল মানুষ একসাথে দেশ পরিচালনা করতে পারবে না। আবার সবার প্রত্যাশা এক হবে না। ফলে তা বাস্তবায়নও অসম্ভব। তবে কত বেশি সংখ্যক মানুষ অনুভব করে তাদের প্রতিনিধিরা তাদের ইচ্ছা ও অনিচ্ছার প্রতিফলন রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে করছে, ততটুকু ভাল গণতন্ত্রের চর্চ্চা হচ্ছে বলা যায়। সে হিসাবে দেশের সিংহভাগ মানুষের যদি ঐ ধরনের উপলব্দি হয় যে জনগনের প্রত্যাশা অনুযায়ী জনপ্রতিনিধি শাসন করছেন তা হলেই শুধু গ্রহনযোগ্য ভাবে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু আছে বলা যায়। এর জন্য অবশ্যই জনগনের কাছে সরকারের সার্বক্ষনিক জবাবদিহিতা থাকা প্রয়োজন।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেন, আজ স্বাধীনতা অর্জনের ৫০বৎসর বা সূবর্ণজয়ন্তীতে এসে বলা যায়, সার্বিকভাবে বিবেচনায় স্বাধীনতার পর থেকে অধ্যাবদি বাংলাদেশে কোন সময় গণতন্ত্রের চর্চ্চা গ্রহনযোগ্য পর্যায়ে ছিল না। এক কথায় বাংলাদেশে কোন সময়ই তেমন কোন গণতন্ত্রের চর্চ্চা হয়নি। এর প্রধান কারন আমাদের সংবিধান। সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে এবং বিভিন্নভাবে গণতন্ত্রের চর্চ্চার বিষয়ে জোড় দিয়ে বলা হয়েছে। কিন্তু সার্বিক ভাবে সংবিধানের বিভিন্ন বিধানাবলীতে গণতন্ত্রের চর্চ্চার চেয়ে একনায়কতন্ত্রবাদকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন সংশোধনীর মাধ্যমে অনেক ধরনের পরিবর্তন আনা হলেও গণতন্ত্র চর্চ্চার সুযোগ সৃষ্টির জন্য কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। বরং কোন কোন ক্ষেত্রে ক্ষমতায় আসীন হয়ে সরকার গণতন্ত্রের চর্চ্চার সুযোগ সংকুচিত করেছে। গণতন্ত্র চর্চ্চার সহায়ক প্রতিষ্ঠান সমূহকে পর্যায়ক্রমে দূর্বল থেকে দূর্বলতর করে প্রায় ধ্বংস করা হয়েছে।
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা বলেন, জাতীয় পার্টির দেশ পরিচালনার সময়কালে কিছুটা হলেও গণতন্ত্রের সাধ পেয়েছে দেশের মানুষ। জনগনের অধিকার অপেক্ষাকৃত ভাবে নিশ্চিত ছিল। অনেক বেশী সুশাসন উপভোগ করেছে মানুষ। আইনের শাসন ছিল। সবাই আইনের চোখে সমান ছিল ও আইনের আওতায় ছিল। সমাজে সার্বিকভাবে বৈষম্য ছিল কম, ন্যায় বিচার ছিল। জনগনের প্রত্যাশা অনুযায়ী আমুল পরিবর্তন করা হয়েছে অনেক চিরাচরিত নিয়মনীতি। অবকাঠামোগত উন্নয়ন নতুন আঙ্গিকে বাংলাদেশকে উপস্থাপন করেছে বিশ্বের দরবারে। সে কারনে অনেকেই জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে “আধুনিক বাংলার রুপকার” হিসেবে স্বীকৃতি দেন। তাছাড়া যুগান্তকারী সংস্কারমূলক এবং উন্নয়নমূলক অনেক কাজ তিনি করেছেন বা করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। অবশ্য পল্লীবন্ধু এরশাদের পূর্ববর্তী ৮২ থেকে ৮৬ সালের শাসনকালের সময় থেকেই উপরোক্ত বিষয় গুলোর অনেক গুলোর সূচনা হয়েছিল।
![May be an image of 1 person, standing and crowd](https://scontent.fcgp27-1.fna.fbcdn.net/v/t39.30808-6/271027883_3004463596485176_2647945707591309421_n.jpg?_nc_cat=101&ccb=1-5&_nc_sid=8bfeb9&_nc_eui2=AeEWDlx88LnEvBFMLZeMBUriMzA7UIf8c0MzMDtQh_xzQxF5Mmkv_qjR4vDLdHqt-aUu_DH8ZClg11BAXsN6a-T2&_nc_ohc=nVQ0_qTszJQAX9vIdM7&tn=XDYZ8KJgiUXiygF_&_nc_ht=scontent.fcgp27-1.fna&oh=00_AT-oBh0qYTHiOWaTFVG-Buhlac32POtpMS9fJQgsGY_bcw&oe=61D51142)
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা উপজেলা পদ্ধতির প্রবর্তন করেছিলেন। তৃনমুল পর্যায় থেকে জনগনের কাছে তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে জবাবদিহিতামূলক প্রশাসন ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। ঔপনিবেশ কালীন জনগনকে শোষনের উদ্দেশ্যে যে প্রশাসনিক কাঠামো ও নিয়ম কানুনের আমুল পরিবর্তন করেছিলেন। জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা উপজেলাকে গ্রোথ সেন্টার করেন। গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা যোগাযোগ ব্যবস্থা ও উপজেলা থেকে জেলা শহর, বিভাগীয় ও রাজধানী পর্যন্ত উন্নত মানের যোগাযোগ অবকাঠামো সৃষ্টি করে ছিলেন। দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্ত পর্যন্ত মানুষের যাতায়াত ও পন্য সরবরাহ নিশ্চিত করেছিলেন।
এ ধরনের অনেক সংস্কার, উন্নয়ন কর্মকান্ড নিয়ে জনগনের প্রত্যাশা, তিনি উপলব্ধি করেছিলেন ও বাস্তবায়ন করে জনগনের অন্তরে স্থান করে নিয়েছিলেন। জাতীয় পার্টি ক্ষমতা ছেড়ে দেয়ার পর উপজেলা পদ্ধতি বাতিল করা হয়। কিন্তু যেহেতু, উপজেলা পদ্ধতি সাধারন মানুষের প্রত্যাশার ফসল, এটাকে বাতিল করা জনগন গ্রহন করেনি। জনগনের দাবীর মুখে এ পদ্ধতির পূঃন প্রবর্তন করা হয়।
পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিষ্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি বলেছেন, নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠানটি ধংস হয়ে গেছে। চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি ব্যার্থ। আবারো ব্যার্থ হবে এমন নির্বাচন কমিশন আমরা চাই না। তিনি বলেন, দেশে ধনী ও গরিবের বৈষম্য বেড়েছে। এরশাদ সাহেব মাত্র ৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটে যে উন্নয়ন করেছে সে তুলনায় এখন ৫ লাখ কোটি টাকা বাজেটে তেমন কাজ হচ্ছে না।
জাতীয় পার্টি মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেছেন, দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ওপর বিরক্ত। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন করতে হবে। সময় নেই একথা বললে চলবে না। সরকার চাইলে আমরা নির্বাচন কমিশন গঠন আইন করে দেবো। প্রয়োজনে এই জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় সংসদ অধিবেশনে আমরা আইনটি তুলতে পারবো। আমরা আর কারো সাথে জোট করবো না, আমরা এককভাবে নির্বাচন করবো। তবে, গোলাম মোহাম্মদ কাদের এর নেতৃত্বে কেউ জোটে আসতে চাইলে দেখা যাবে। দেশের মানুষ পানির নিচ দিয়ে আর পানির ওপর দিয়ে রেল লাইন চায় না। দেশের মানুষ চায়, প্রতিটি জেলায় স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেছেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এখনো এদেশের মানুষের হৃদয়ে আছেন। ১৯৯৬ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সমর্থন দিয়ে আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসিয়েছে। জাতীয় পার্টি এখন ঐক্যবদ্ধ, জাতীয় পার্টি হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক দল। আমরা মাঠে আছি, মাঠে থাকবো। জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় না নেয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে।
কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি বলেছেন, বর্তমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার চেয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর রাষ্ট্র পরিচালনা অনেক ভালো ছিলো। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন চলছে, বিএনপি নির্বাচনে নেই, জাতীয় পার্টি আছে। জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা হামলা-মামলার শিকার হচ্ছে। অনেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেও হামলার শিকার হচ্ছেন । ভোটের ফলাফল দেখে মনে হচ্ছে নৌকার মাঝি খারাপ অথবা দেশের মানুষ নৌকার ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।
কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি বলেছেন, আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টি এককভাবে নির্বাচন করেই রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবে। তবে, জাতীয় পার্টিকে বাদ দিয়ে কেউই রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে পারবে না। ঘুনে ধরা সমাজ বদলে দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে জাতীয় পার্টির রাজনীতি।
কো-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেছেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর শাসনামল ছিলো ইতিহাসের স্বর্ণালি যুগ। দেশের মানুষ জাতীয় পার্টির শাসনামলে ফিরে যেতে চায়। জাতীয় পার্টি সংগঠিত হচ্ছে। দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্খা পূরণ করতে জাতীয় পার্টি রাজনীতির মাঠে আছে।
আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির সদস্যবৃন্দ।
জাতীয় পার্টির ৩৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো- চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, কো- চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, এ্যড সালমা ইসলাম এমপি, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া এবং যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজুর সঞ্চালনায় আরো বক্তৃতা করেন- জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য-সাহিদুর রহমান টেপা, এডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, লিয়াকত হোসেন খোকা এমপি, মাননীয় চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা শেরীফা কাদের এমপি, জহিরুল আলম রুবেল, ভাইস-চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, জাতীয় যুব সংহতির আহ্বায়ক এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ বেলাল হোসেন, জাতীয় শ্রমিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি ইব্রাহিম খান জুয়েল।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়, নাজমা আক্তার এমপি, আলমগীর সিকদার লোটন, মেজর (অবঃ) রানা মোঃ সোহেল এমপি, উপদেষ্টা রওশন আরা মান্নান এমপি, এমএ কুদ্দুস, নুরুল ইসলাম মিলন, ডঃ নূরুল আজহার শামীম, মনিরুল ইসলাম মিলন, মেহজাবিন মোর্শেদ ইব্রাহিম, নাজনীন সুলতানা, হেনা খান পন্নী, ইসরাফিল খোকন, আমানত হোসেন আমানত, এড. লাকি বেগম, ইন্জিনিয়ার মোঃ সিরাজুল হক, ডাঃ রুস্তম আলী ফরাজী এমপি।
Post Views: 440