নিজস্ব প্রতিবেদক: আইসিইউ সাপোর্টের জন্য একসময় ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালের দিকে তাকিয়ে থাকতে হতো। এখন চট্টগ্রামে এই সুবিধা চালু হলো। ভারত সরকারের পাঠানো উপহার গ্রহণের সময় রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাউজানের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এ কথা বলেছেন।

রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভারত সরকারের উপহার হিসেবে আধুনিক আইসিইউ অ্যাম্বুল্যান্স পেয়েছে। চট্টগ্রামের যে কারও প্রয়োজন হলে নিয়ম মেনে এটি নিতে পারবেন। মানুষের জীবন বাঁচানোই আমাদের মূল লক্ষ্য।

শনিবার (১ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ভারত সরকারের উপহারের অ্যাম্বুল্যান্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাউজানের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী।

এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বলেন, নতুন বছরে খুশির খবর রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভারত সরকারের উপহারের আইসিইউ অ্যাম্বুল্যান্সের একটি পেয়েছে। ভারত আমাদের নিজের বাড়ির মতো। খাবার, সংস্কৃতিতে মিল আছে। চিকিৎসার জন্য অনেকে ভারতে যান। অনেকে বেড়াতে যান। আমি আশা করবো, ভারত বিশেষ ক্যাটাগরিতে ভিসার মেয়াদ ১০ বছরে উন্নীত করবে।

ভারতীয় সহকারি হাইকমিশনার অনিন্দ্য ব্যানার্জি সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর হাতে অ্যাম্বুল্যান্সের চাবি হস্তান্তর করেন।

অনিন্দ্য ব্যানার্জি বলেন, রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুল্যান্স উপহার দেওয়া হচ্ছে। ভারত কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশকে পিপিই কিট, চিকিৎসা সরঞ্জাম, টেস্টিং কিট, ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন সরবরাহসহ বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সরকার, জনগণ ও সেনাবাহিনী সার্বিক সহায়তা করেছে। ৫০ বছরে ভারত ও বাংলাদেশের দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে। বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নতিতে আমরা ভারতবাসী আনন্দিত। আমার খুব ভালো লেগেছে চট্টগ্রাম। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি ৮২ বছরে রাউজান এসেছিলেন। আমাদের কলকাতাসহ ছোট শহরেও মাস্টার দা’র নামে স্মারক, সড়ক আছে। আমি থাকাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী ও কুমিল্লায় ভিসা সেন্টার খুলেছি, এতে ভিড় কমেছে চট্টগ্রামে। ২০১৯ সালে রেকর্ড পরিমাণ ভিসা ইস্যু করেছিলাম আমরা।

 

শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন চট্টগ্রামের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আসিফ খান বলেন, কোভিড আমাদের কাছ থেকে অনেক কিছু নিয়ে গেছে, কিন্তু বিপদে পাশে দাঁড়ানোর, সহমর্মিতার শিক্ষা দিয়েছে। এ আইসিইউ অ্যাম্বুল্যান্স শুধু কোভিডকালে নয়, সবসময় মানুষকে বাঁচাতে সহায়তা করবে। আমরা ভারত সরকার ও জনগণের প্রতি ধন্যবাদ জানাই।

রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নুর আলম দীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। স্বাগত বক্তব্য দেন রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শ্যামল কুমার পালিত, সদস্য সুমন দে প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: আইসিইউ সাপোর্টের জন্য একসময় ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালের দিকে তাকিয়ে থাকতে হতো। এখন চট্টগ্রামে এই সুবিধা চালু হলো। ভারত সরকারের পাঠানো উপহার গ্রহণের সময় রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাউজানের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এ কথা বলেছেন।

রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভারত সরকারের উপহার হিসেবে আধুনিক আইসিইউ অ্যাম্বুল্যান্স পেয়েছে। চট্টগ্রামের যে কারও প্রয়োজন হলে নিয়ম মেনে এটি নিতে পারবেন। মানুষের জীবন বাঁচানোই আমাদের মূল লক্ষ্য।

শনিবার (১ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ভারত সরকারের উপহারের অ্যাম্বুল্যান্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও রাউজানের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী।

এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বলেন, নতুন বছরে খুশির খবর রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভারত সরকারের উপহারের আইসিইউ অ্যাম্বুল্যান্সের একটি পেয়েছে। ভারত আমাদের নিজের বাড়ির মতো। খাবার, সংস্কৃতিতে মিল আছে। চিকিৎসার জন্য অনেকে ভারতে যান। অনেকে বেড়াতে যান। আমি আশা করবো, ভারত বিশেষ ক্যাটাগরিতে ভিসার মেয়াদ ১০ বছরে উন্নীত করবে।

ভারতীয় সহকারি হাইকমিশনার অনিন্দ্য ব্যানার্জি সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর হাতে অ্যাম্বুল্যান্সের চাবি হস্তান্তর করেন।

অনিন্দ্য ব্যানার্জি বলেন, রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুল্যান্স উপহার দেওয়া হচ্ছে। ভারত কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশকে পিপিই কিট, চিকিৎসা সরঞ্জাম, টেস্টিং কিট, ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন সরবরাহসহ বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সরকার, জনগণ ও সেনাবাহিনী সার্বিক সহায়তা করেছে। ৫০ বছরে ভারত ও বাংলাদেশের দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে। বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নতিতে আমরা ভারতবাসী আনন্দিত। আমার খুব ভালো লেগেছে চট্টগ্রাম। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি ৮২ বছরে রাউজান এসেছিলেন। আমাদের কলকাতাসহ ছোট শহরেও মাস্টার দা’র নামে স্মারক, সড়ক আছে। আমি থাকাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী ও কুমিল্লায় ভিসা সেন্টার খুলেছি, এতে ভিড় কমেছে চট্টগ্রামে। ২০১৯ সালে রেকর্ড পরিমাণ ভিসা ইস্যু করেছিলাম আমরা।

 

শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন চট্টগ্রামের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আসিফ খান বলেন, কোভিড আমাদের কাছ থেকে অনেক কিছু নিয়ে গেছে, কিন্তু বিপদে পাশে দাঁড়ানোর, সহমর্মিতার শিক্ষা দিয়েছে। এ আইসিইউ অ্যাম্বুল্যান্স শুধু কোভিডকালে নয়, সবসময় মানুষকে বাঁচাতে সহায়তা করবে। আমরা ভারত সরকার ও জনগণের প্রতি ধন্যবাদ জানাই।

রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. নুর আলম দীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। স্বাগত বক্তব্য দেন রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শ্যামল কুমার পালিত, সদস্য সুমন দে প্রমুখ।