নিজস্ব প্রতিবেদক: মুক্তিযুদ্ধ বার বার আসে না, মুক্তিযোদ্ধরাও আবার নতুন করে জন্ম নেবে না। রনাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা এখনো বেঁচে আছেন তাদের সম্মান জানাতে হবে। তাদের সম্মান জানানোর মধ্যে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হারিয়ে গেলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে- একথা স্মরণ রেখেই নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে। আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে আগ্রাবাদস্থ সিজিও বিল্ডিং-এ কর আইনজীবী সমিতির উদ্যোগে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী একথা বলেন।

মেয়র আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে ২১ বছর স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি করে পাকিস্তানী ভাবধারা প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নাম চিরতরে মুছে দিতে এমন কোন চেষ্টা বাদ দেয় নাই। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছতে পারে নাই। তারা বুঝতে পারে নাই বঙ্গবন্ধু কাগজে লেখা একটি নাম নয়, বঙ্গবন্ধু বাঙালীর অন্তরে ধারণ করা একটি নাম ও ইতিহাস। ইতিহাসের সন্তানেরা কোনদিন মরে না তারা মৃত্যুহীন। তিনি কর আইনজীবী সমিতি কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করায় তাদের অভিনন্দন জানান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে এখনো যারা বিতর্ক করেন তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করেন উল্লেখ করে বলেন, তারা বুঝে না ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৭মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছেন তাঁতেই চুড়ান্ত ঘোষণা হয়ে গেছে। এরপর চট্টগ্রাম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে তৎকালীন আওয়ামী লীঘ নেতা এম.এ হান্নান বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। সুতরাং ঘোষণা নিয়ে কোন বিতর্ক করার অবকাশ নেই।

এড.ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা সব সময় জাতীয় বীর। কোন মুক্তিযোদ্ধাকে অসহায় চিহ্নিত করে রিক্সা, ভ্যানগাড়ি ইত্যাদি উপহার দেয়া মানে তাদের অবজ্ঞা করার সামিল।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামীলীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করেছেন। মৃত্যুর পর লাল সবুজের পতাকা দিয়ে গার্ড অব অনার দেয়ার উপর আর বড় সম্মান কিছুই নেই। সভাশেষে ৬জন কর আইনজীবী মুক্তিযোদ্ধাকে ক্রেস্ট প্রদান করে সম্মাননা প্রদান করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

এড. আলহাজ্ব বদিউজ্জামানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সাবেক সভাপতি এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল েচৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা এড. আবু মোহাম্মদ হাশেম, সাবেক সভাপতি এড. রতন কুমার রায়, এড. এনায়েত উল্লাহ, মো. আজিজ উদ্দিন (হায়দার), এড. এস.এ আবুল বাশার তালুকদার, এড. মো. আখতার উদ্দিন, এড. আলহাজ্ব আসহাব উদ্দিন, এস.এ হাই ভূইয়া প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: মুক্তিযুদ্ধ বার বার আসে না, মুক্তিযোদ্ধরাও আবার নতুন করে জন্ম নেবে না। রনাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা এখনো বেঁচে আছেন তাদের সম্মান জানাতে হবে। তাদের সম্মান জানানোর মধ্যে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হারিয়ে গেলে আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে- একথা স্মরণ রেখেই নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে। আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে আগ্রাবাদস্থ সিজিও বিল্ডিং-এ কর আইনজীবী সমিতির উদ্যোগে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী একথা বলেন।

মেয়র আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে ২১ বছর স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি করে পাকিস্তানী ভাবধারা প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নাম চিরতরে মুছে দিতে এমন কোন চেষ্টা বাদ দেয় নাই। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নাম ইতিহাস থেকে মুছতে পারে নাই। তারা বুঝতে পারে নাই বঙ্গবন্ধু কাগজে লেখা একটি নাম নয়, বঙ্গবন্ধু বাঙালীর অন্তরে ধারণ করা একটি নাম ও ইতিহাস। ইতিহাসের সন্তানেরা কোনদিন মরে না তারা মৃত্যুহীন। তিনি কর আইনজীবী সমিতি কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করায় তাদের অভিনন্দন জানান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে এখনো যারা বিতর্ক করেন তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করেন উল্লেখ করে বলেন, তারা বুঝে না ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৭মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছেন তাঁতেই চুড়ান্ত ঘোষণা হয়ে গেছে। এরপর চট্টগ্রাম স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে তৎকালীন আওয়ামী লীঘ নেতা এম.এ হান্নান বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রেরিত স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। সুতরাং ঘোষণা নিয়ে কোন বিতর্ক করার অবকাশ নেই।

এড.ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা সব সময় জাতীয় বীর। কোন মুক্তিযোদ্ধাকে অসহায় চিহ্নিত করে রিক্সা, ভ্যানগাড়ি ইত্যাদি উপহার দেয়া মানে তাদের অবজ্ঞা করার সামিল।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামীলীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করেছেন। মৃত্যুর পর লাল সবুজের পতাকা দিয়ে গার্ড অব অনার দেয়ার উপর আর বড় সম্মান কিছুই নেই। সভাশেষে ৬জন কর আইনজীবী মুক্তিযোদ্ধাকে ক্রেস্ট প্রদান করে সম্মাননা প্রদান করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

এড. আলহাজ্ব বদিউজ্জামানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সাবেক সভাপতি এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল েচৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা এড. আবু মোহাম্মদ হাশেম, সাবেক সভাপতি এড. রতন কুমার রায়, এড. এনায়েত উল্লাহ, মো. আজিজ উদ্দিন (হায়দার), এড. এস.এ আবুল বাশার তালুকদার, এড. মো. আখতার উদ্দিন, এড. আলহাজ্ব আসহাব উদ্দিন, এস.এ হাই ভূইয়া প্রমুখ।