করোনা থেকে সুরক্ষায় টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির আওতাধীন ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদেরকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় সমিতির কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দুই দিনব্যাপী ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্তাবধায়ক ও উপ-পরিচালক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি।

টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব আমিনুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আবদুল মান্নানের সঞ্চালনায় কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান।

উদ্বোধনী দিনে ৫ শতাধিক ব্যবসায়ী ও কর্মচারীকে অ্যাস্ট্রোজেনেকার ১ম ডোজ ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছে। আগামী ২ মাস পর তাদেরকে ২য় ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে। সরকারী গাড়ি চালক সমিতি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সহযোগিতায় টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির আয়োজনে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার আরও ২ হাজার শ্রমিককে কোভিড ভ্যাকসিনের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্তাবধায়ক সুজন বড়ুয়া, টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব বেলায়েত হোসেন, সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী, সহ-সাধারণ সম্পাদক এস.এস.এস বাহাদুর, অর্থ সম্পাদক আলহাজ্ব আবু তাহের, আইন সম্পাদক মুহাম্মদ আজগর আলী, অডিটর সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা ইমরানুল হক সাইয়েদ, সাহিত্য ও ধর্মীয় সম্পাদক মাওলানা জিয়াউল করীম, সরকারী গাড়ি চালক সমিতি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ খোরশেদ আলম প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও উপ-পরিচালক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা সুরক্ষিত না থাকলে আমরা সুরক্ষিত থাকবোনা, দেশের অর্থনীতির চাকাও সচল থাকবেনা। সরকারের নির্দেশে ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীরের নেতৃত্বে চট্টগ্রামে ব্যবসায়ী, কর্মচারী, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রত্যেককে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের আওতায় আনার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। যাদের জাতীয় পরিচয় পত্র নেই বা থাকলেও কোন কারণে সুরক্ষা অ্যাপ্সের মাধ্যমে ভ্যাকসিনের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারেনি তাদের নাম-ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর নির্দিষ্ট কার্ডে লিখে প্রথম দিন টেরীবাজারের ৫ শতাধিক ব্যবসায়ী-কর্মচারীকে অ্যাস্ট্রোজেনেকা ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছে। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর মনে আছে তাদের নম্বর ঐ কার্ডে উল্লেখ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আরও ২ হাজার ব্যবসায়ী-কর্মচারীকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কেউ ভ্যাকসিন না পেয়ে থাকবেনা। এটা বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

তিনি আরও বলেন, ভ্যাকসিন দেয়া থাকলে করোনার ঝুঁকি অনেকটা কম। করোনা ও ওমিক্রন থেকে রক্ষা পেতে হলে পর্যায়ক্রমে সবাইকে কোভিড ভ্যাকসিনের আওতায় আসতে হবে। নিজে ভ্যাকসিন নিয়ে অন্যকে ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহিত করতে হবে। পাশাপাশি মাস্ক পরিধানসহ সামজিক দুরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করতে হবে। জমাসমাগম ঘটে এমন সামাজিক অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলতে হবে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি

করোনা থেকে সুরক্ষায় টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির আওতাধীন ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদেরকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় সমিতির কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দুই দিনব্যাপী ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্তাবধায়ক ও উপ-পরিচালক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি।

টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব আমিনুল হকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আবদুল মান্নানের সঞ্চালনায় কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান।

উদ্বোধনী দিনে ৫ শতাধিক ব্যবসায়ী ও কর্মচারীকে অ্যাস্ট্রোজেনেকার ১ম ডোজ ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছে। আগামী ২ মাস পর তাদেরকে ২য় ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হবে। সরকারী গাড়ি চালক সমিতি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সহযোগিতায় টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির আয়োজনে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার আরও ২ হাজার শ্রমিককে কোভিড ভ্যাকসিনের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্তাবধায়ক সুজন বড়ুয়া, টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব বেলায়েত হোসেন, সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী, সহ-সাধারণ সম্পাদক এস.এস.এস বাহাদুর, অর্থ সম্পাদক আলহাজ্ব আবু তাহের, আইন সম্পাদক মুহাম্মদ আজগর আলী, অডিটর সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা ইমরানুল হক সাইয়েদ, সাহিত্য ও ধর্মীয় সম্পাদক মাওলানা জিয়াউল করীম, সরকারী গাড়ি চালক সমিতি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ খোরশেদ আলম প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও উপ-পরিচালক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা সুরক্ষিত না থাকলে আমরা সুরক্ষিত থাকবোনা, দেশের অর্থনীতির চাকাও সচল থাকবেনা। সরকারের নির্দেশে ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীরের নেতৃত্বে চট্টগ্রামে ব্যবসায়ী, কর্মচারী, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রত্যেককে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের আওতায় আনার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। যাদের জাতীয় পরিচয় পত্র নেই বা থাকলেও কোন কারণে সুরক্ষা অ্যাপ্সের মাধ্যমে ভ্যাকসিনের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারেনি তাদের নাম-ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর নির্দিষ্ট কার্ডে লিখে প্রথম দিন টেরীবাজারের ৫ শতাধিক ব্যবসায়ী-কর্মচারীকে অ্যাস্ট্রোজেনেকা ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছে। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর মনে আছে তাদের নম্বর ঐ কার্ডে উল্লেখ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আরও ২ হাজার ব্যবসায়ী-কর্মচারীকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কেউ ভ্যাকসিন না পেয়ে থাকবেনা। এটা বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

তিনি আরও বলেন, ভ্যাকসিন দেয়া থাকলে করোনার ঝুঁকি অনেকটা কম। করোনা ও ওমিক্রন থেকে রক্ষা পেতে হলে পর্যায়ক্রমে সবাইকে কোভিড ভ্যাকসিনের আওতায় আসতে হবে। নিজে ভ্যাকসিন নিয়ে অন্যকে ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহিত করতে হবে। পাশাপাশি মাস্ক পরিধানসহ সামজিক দুরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করতে হবে। জমাসমাগম ঘটে এমন সামাজিক অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলতে হবে।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি