নিজস্ব প্রতিবেদক: দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের সড়াইয়া গ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত সড়াইয়া খাল হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। একই ইউনিয়নের গৌড়স্থান গ্রামের মোহাম্মদ ইকবাল ওরফে বালু ইকবাল নামে প্রভাবশালী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বালু উত্তোলনের এই অভিযোগ উঠেছে।

বালু উত্তোলনের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক পরিবারদের পক্ষে মোহাম্মদ হাসান লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। ২৯ ডিসেম্বর বুধবার এই অভিযোগ দায়ের করা হয়।

অভিযোগে প্রকাশ, বালু ইকবাল দীর্ঘদিন থেকে সড়াইয়াখালের হরিদক্ষিণের চর এলাকায় কৃষকদের খতিয়ানভুক্ত ফসলী জমি ও সড়াইয়া খাল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। ফলে, বেশ কয়েক কৃষক পরিবারের ফসলী জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়। শুধু তা’ নয় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের অনেক ফসলী জমি ইতোমধ্যে সড়াইয়া খালের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আগামী বর্ষা মৌসুমে আরো ফসলী জমি উক্ত খালের গর্ভে বিলীন হওয়ার পথে। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকগণ অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা দিলে গেলে নানা হুমকি সম্মুখীন হন। বালু উত্তোলনকারী ইকবাল একজন গৌড়স্থান গ্রামের প্রভাবশালী ব্যক্তি বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা। সংঘবদ্ধ লোকজন নিয়ে তিনি প্রভাব বিস্তার করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছেন ড্রেজার মেশিন দ্বারা।

জানতে চাওয়া হলে অভিযুক্ত ইকবাল বলেন, তিনি দু’বছরের পূর্ব থেকে বালু উত্তোলন করে আসছেন। সড়াইয়া খাল থেকে বালু উত্তোলনের কোন বৈধ কাগজপত্র তার কাছে নেই বলে জানান তিনি।

এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান হাবীব জিতু বলেছেন, এ বিষয়ে তিনি প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের সড়াইয়া গ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত সড়াইয়া খাল হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। একই ইউনিয়নের গৌড়স্থান গ্রামের মোহাম্মদ ইকবাল ওরফে বালু ইকবাল নামে প্রভাবশালী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বালু উত্তোলনের এই অভিযোগ উঠেছে।

বালু উত্তোলনের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক পরিবারদের পক্ষে মোহাম্মদ হাসান লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। ২৯ ডিসেম্বর বুধবার এই অভিযোগ দায়ের করা হয়।

অভিযোগে প্রকাশ, বালু ইকবাল দীর্ঘদিন থেকে সড়াইয়াখালের হরিদক্ষিণের চর এলাকায় কৃষকদের খতিয়ানভুক্ত ফসলী জমি ও সড়াইয়া খাল থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। ফলে, বেশ কয়েক কৃষক পরিবারের ফসলী জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়। শুধু তা’ নয় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের অনেক ফসলী জমি ইতোমধ্যে সড়াইয়া খালের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আগামী বর্ষা মৌসুমে আরো ফসলী জমি উক্ত খালের গর্ভে বিলীন হওয়ার পথে। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকগণ অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা দিলে গেলে নানা হুমকি সম্মুখীন হন। বালু উত্তোলনকারী ইকবাল একজন গৌড়স্থান গ্রামের প্রভাবশালী ব্যক্তি বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা। সংঘবদ্ধ লোকজন নিয়ে তিনি প্রভাব বিস্তার করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছেন ড্রেজার মেশিন দ্বারা।

জানতে চাওয়া হলে অভিযুক্ত ইকবাল বলেন, তিনি দু’বছরের পূর্ব থেকে বালু উত্তোলন করে আসছেন। সড়াইয়া খাল থেকে বালু উত্তোলনের কোন বৈধ কাগজপত্র তার কাছে নেই বলে জানান তিনি।

এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান হাবীব জিতু বলেছেন, এ বিষয়ে তিনি প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন।