আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মার্কিন সরকার ইউক্রেনকে যুদ্ধক্ষেত্রের গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে যখন মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর প্রচন্ড সামরিক উত্তেজনা চলছে তখন ইউক্রেনকে এমন সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা।

নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানায়, মার্কিন সরকার এবং ন্যাটো বাহিনীর বর্তমান অবস্থানের প্রেক্ষাপটে রাশিয়া মনে করছে-ইউক্রেনে ন্যাটো সেনা সমাবেশ করা হয়েছে মূলত রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য।

যুদ্ধক্ষেত্রে কি ধরনের গোয়েন্দা প্রযুক্তি ইউক্রেনকে সরবরাহ করা হবে তা নিয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর, পররাষ্ট্র দপ্তর এবং হোয়াইট হাউস একটি তালিকা তৈরি করেছে। আফগান সরকারের জন্য ওয়াশিংটন সর্বশেষ পর্যায়ে যে সমস্ত হেলিকপ্টার ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দেয়ার পরিকল্পনা করেছিল সেগুলো এখন ইউক্রেনকে দেয়া হবে। সুত্র নিউ ইয়র্ক টাইমস।

এছাড়া, বাইডেন প্রশাসন ইউক্রেনে বাড়তি সাইবার যুদ্ধ-বিশেষজ্ঞ পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে। ইউক্রেনে সম্ভাব্য সামরিক হামলা মোকাবেলায় জন্য এরিমধ্যে আমেরিকা ও ব্রিটেন কয়েকজন সামরিক বিশেষজ্ঞ পাঠিয়েছে। তারা ইউক্রেনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার ক্ষেত্রে কাজ করবেন।

পেন্টাগনের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে যদি এই ধরনের গোয়েন্দা প্রযুক্তি সরবরাহ করা হয় তাহলে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর তৎপরতা সম্পর্কে ইউক্রেন আগেই তথ্য পেয়ে যাবে এবং আগেভাগেই তারা হামলা মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে। সুত্র পার্সটুডে।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মার্কিন সরকার ইউক্রেনকে যুদ্ধক্ষেত্রের গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে যখন মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর প্রচন্ড সামরিক উত্তেজনা চলছে তখন ইউক্রেনকে এমন সহায়তা দিচ্ছে আমেরিকা।

নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানায়, মার্কিন সরকার এবং ন্যাটো বাহিনীর বর্তমান অবস্থানের প্রেক্ষাপটে রাশিয়া মনে করছে-ইউক্রেনে ন্যাটো সেনা সমাবেশ করা হয়েছে মূলত রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য।

যুদ্ধক্ষেত্রে কি ধরনের গোয়েন্দা প্রযুক্তি ইউক্রেনকে সরবরাহ করা হবে তা নিয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর, পররাষ্ট্র দপ্তর এবং হোয়াইট হাউস একটি তালিকা তৈরি করেছে। আফগান সরকারের জন্য ওয়াশিংটন সর্বশেষ পর্যায়ে যে সমস্ত হেলিকপ্টার ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দেয়ার পরিকল্পনা করেছিল সেগুলো এখন ইউক্রেনকে দেয়া হবে। সুত্র নিউ ইয়র্ক টাইমস।

এছাড়া, বাইডেন প্রশাসন ইউক্রেনে বাড়তি সাইবার যুদ্ধ-বিশেষজ্ঞ পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করছে। ইউক্রেনে সম্ভাব্য সামরিক হামলা মোকাবেলায় জন্য এরিমধ্যে আমেরিকা ও ব্রিটেন কয়েকজন সামরিক বিশেষজ্ঞ পাঠিয়েছে। তারা ইউক্রেনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার ক্ষেত্রে কাজ করবেন।

পেন্টাগনের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে যদি এই ধরনের গোয়েন্দা প্রযুক্তি সরবরাহ করা হয় তাহলে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর তৎপরতা সম্পর্কে ইউক্রেন আগেই তথ্য পেয়ে যাবে এবং আগেভাগেই তারা হামলা মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবে। সুত্র পার্সটুডে।