না ফেরার দেশে মুক্তিযোদ্ধা বেগম লায়লা হক
নিজস্ব প্রতিবেদক : মহান মুক্তিযুদ্ধে রাউজানে ‘হযরত আলহাজ্ব ওচমান আলী মাস্টার রহ.-এর বাড়ির শেল্টার হাউজ’ প্রধান বীরনারী সরকার ও বিভিন্ন সংগঠন-সংস্থা কর্তৃক ‘রত্নগর্ভা মা’ সম্মাননায় ভূষিত-সংবর্ধিত বিশিষ্ট সমাজহিতৈষী এবং আমরা করবো জয়-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক আলহাজ্ব বেগম লায়লা হক (৭৫) আর নেই (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।
২৭ ডিসেম্বর, সোমবার দিবাগত রাত পৌনে একটায় নগরীর ডেল্টা হেলথ কেয়ারে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি ডায়াবেটিস, কিডনী জটিলতাসহ হৃদরোগে ভূগছিলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, রাউজান থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, ১১নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যান-এর সহধর্মিণী বেগম লায়লা হক সামাজিক কর্মযজ্ঞে একজন নিবেদিতপ্রাণ বিদূষী ছিলেন। একজন রতœগর্ভা মা হিসেবে সমাজে আলো ছড়ানো লায়লা হকের ৪ ছেলে ও ৫ মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে সিভিল প্রকৌশলী শওকত ওসমান কুয়েত মিনিস্ট্রি অব ডিফেন্সে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে কর্মরত প্রথম বাংলাদেশী।
মেজো ছেলে সফটওয়্যার প্রোগ্রামার শওকত হোসাইন কুয়েত-অ্যামেরিকান যৌথ কোম্পানীর কম্পিউটার প্রোগ্রামার, সেজ ছেলে লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালি যুদ্ধাপরাধ বিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় নেতা। ছোট ছেলে আলহাজ্ব শওকত আল আমিন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিসংখ্যানবিদ। বড় তিন মেয়ে স্কুল শিক্ষিকা এবং ৪র্থ জন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের বক্ষব্যাধীর লেডি হোম ভিজিটর এবং ছোটজন আবুল খায়ের গ্রুপে এইচআর’এ অফিসার হিসেবে কর্মরত।
দুই পুত্রবধূ শিক্ষকতা পেশায় এবং একজন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব নিয়ামক দপ্তরে এবং একজন উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত। কন্যার জামাতাদের মধ্যে ব্যবসায়ি, প্রবাসী, চাকুরিজীবী ও প্রকৌশলী রয়েছেন।
উত্তর চট্টগ্রামের আধ্যাত্মিক সাধক পুরুষ ও বড়মাস্টার খ্যাত শিক্ষাগুরু হযরত আলহাজ্ব ওচমান আলী মাস্টার (রহ:)-এর পরিবারের প্রথম পুত্রবধূ তিনি।
এদিকে, মরহুমার প্রথম নামাজে জানাজা নিজ বাড়িতে সোমবার বাদ জোহর, ২য় জানাজা বাদ মাগরিব জামেয়া আহমদীয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এবং সর্বশেষ জানাজা গরীব উল্লাহ্ শাহ মাজার প্রাঙ্গণে বাদ এশা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানে দাফন করা হবে।
সর্বশেষ সংবাদ
না ফেরার দেশে মুক্তিযোদ্ধা বেগম লায়লা হক
নিজস্ব প্রতিবেদক : মহান মুক্তিযুদ্ধে রাউজানে ‘হযরত আলহাজ্ব ওচমান আলী মাস্টার রহ.-এর বাড়ির শেল্টার হাউজ’ প্রধান বীরনারী সরকার ও বিভিন্ন সংগঠন-সংস্থা কর্তৃক ‘রত্নগর্ভা মা’ সম্মাননায় ভূষিত-সংবর্ধিত বিশিষ্ট সমাজহিতৈষী এবং আমরা করবো জয়-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক আলহাজ্ব বেগম লায়লা হক (৭৫) আর নেই (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।
২৭ ডিসেম্বর, সোমবার দিবাগত রাত পৌনে একটায় নগরীর ডেল্টা হেলথ কেয়ারে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি ডায়াবেটিস, কিডনী জটিলতাসহ হৃদরোগে ভূগছিলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, রাউজান থানা আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, ১১নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যান-এর সহধর্মিণী বেগম লায়লা হক সামাজিক কর্মযজ্ঞে একজন নিবেদিতপ্রাণ বিদূষী ছিলেন। একজন রতœগর্ভা মা হিসেবে সমাজে আলো ছড়ানো লায়লা হকের ৪ ছেলে ও ৫ মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে সিভিল প্রকৌশলী শওকত ওসমান কুয়েত মিনিস্ট্রি অব ডিফেন্সে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে কর্মরত প্রথম বাংলাদেশী।
মেজো ছেলে সফটওয়্যার প্রোগ্রামার শওকত হোসাইন কুয়েত-অ্যামেরিকান যৌথ কোম্পানীর কম্পিউটার প্রোগ্রামার, সেজ ছেলে লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালি যুদ্ধাপরাধ বিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় নেতা। ছোট ছেলে আলহাজ্ব শওকত আল আমিন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিসংখ্যানবিদ। বড় তিন মেয়ে স্কুল শিক্ষিকা এবং ৪র্থ জন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের বক্ষব্যাধীর লেডি হোম ভিজিটর এবং ছোটজন আবুল খায়ের গ্রুপে এইচআর’এ অফিসার হিসেবে কর্মরত।
দুই পুত্রবধূ শিক্ষকতা পেশায় এবং একজন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব নিয়ামক দপ্তরে এবং একজন উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত। কন্যার জামাতাদের মধ্যে ব্যবসায়ি, প্রবাসী, চাকুরিজীবী ও প্রকৌশলী রয়েছেন।
উত্তর চট্টগ্রামের আধ্যাত্মিক সাধক পুরুষ ও বড়মাস্টার খ্যাত শিক্ষাগুরু হযরত আলহাজ্ব ওচমান আলী মাস্টার (রহ:)-এর পরিবারের প্রথম পুত্রবধূ তিনি।
এদিকে, মরহুমার প্রথম নামাজে জানাজা নিজ বাড়িতে সোমবার বাদ জোহর, ২য় জানাজা বাদ মাগরিব জামেয়া আহমদীয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এবং সর্বশেষ জানাজা গরীব উল্লাহ্ শাহ মাজার প্রাঙ্গণে বাদ এশা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানে দাফন করা হবে।