নিজস্ব প্রতিবেদক: আদালত চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্য পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ছয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন। আজ রবিবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহারের আদালত এ অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে ছয় আসামিকে মামলার পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত জামিন দেওয়া হয়।
অভিযোগপত্রে থাকা ছয় পুলিশ সদস্য হলেন- কনস্টেবল আব্দুল নবী, এসকান্দর হোসেন, মনিরুল ইসলাম, শাকিল খান, মো. মাসুদ ও মোর্শেদ বিল্লাহ। এদের মধ্যে কনস্টেবল মোরশেদ বিল্লাহ নগর পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীরের দেহরক্ষী ও কনস্টেবল মো. মাসুদ নগর পুলিশের উপকমিশনার (গোয়েন্দা-পশ্চিম) মনজুর মোরশেদের দেহরক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত ছয় সদস্যের সবাইকে পুলিশ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের প্রসিকিউশান শাখায় কর্মরত পরিদর্শক হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমকে বলেন, আনোয়ারা থানায় দায়ের হওয়া মামলাটির তদন্ত শেষে কয়েকদিন আগে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এরপর আজ রবিবার আদালত অভিযোগপত্রটি গ্রহণ করেছেন। আসামিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাদেরকে পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, আনোয়ারার বৈরাগ গ্রামের বাসিন্দা আবদুল মান্নান ছয় পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ছদ্মবেশ ধারণ করে অপহরণ, টাকা দাবি ও হত্যার হুমকি দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে মামলা করেন । ওই মামলায় ৭ ফেব্রুয়ারি তাদেরকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ওইসময় ছয় পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়।

নিজস্ব প্রতিবেদক: আদালত চট্টগ্রামের আনোয়ারায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্য পরিচয়ে এক ব্যক্তিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ছয় পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন। আজ রবিবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহারের আদালত এ অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে ছয় আসামিকে মামলার পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত জামিন দেওয়া হয়।
অভিযোগপত্রে থাকা ছয় পুলিশ সদস্য হলেন- কনস্টেবল আব্দুল নবী, এসকান্দর হোসেন, মনিরুল ইসলাম, শাকিল খান, মো. মাসুদ ও মোর্শেদ বিল্লাহ। এদের মধ্যে কনস্টেবল মোরশেদ বিল্লাহ নগর পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীরের দেহরক্ষী ও কনস্টেবল মো. মাসুদ নগর পুলিশের উপকমিশনার (গোয়েন্দা-পশ্চিম) মনজুর মোরশেদের দেহরক্ষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পরপরই অভিযুক্ত ছয় সদস্যের সবাইকে পুলিশ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের প্রসিকিউশান শাখায় কর্মরত পরিদর্শক হুমায়ুন কবির গণমাধ্যমকে বলেন, আনোয়ারা থানায় দায়ের হওয়া মামলাটির তদন্ত শেষে কয়েকদিন আগে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এরপর আজ রবিবার আদালত অভিযোগপত্রটি গ্রহণ করেছেন। আসামিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাদেরকে পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, আনোয়ারার বৈরাগ গ্রামের বাসিন্দা আবদুল মান্নান ছয় পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ছদ্মবেশ ধারণ করে অপহরণ, টাকা দাবি ও হত্যার হুমকি দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে মামলা করেন । ওই মামলায় ৭ ফেব্রুয়ারি তাদেরকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ওইসময় ছয় পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়।