নিজস্ব প্রতিবেদক: ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া আর হামলা, পাল্টা হামলা ও ব্যালট ছিনতাইয়ের মধ্যদিয়ে চলছে ৪র্থ ধাপের ইউপি নির্বাচন। চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ভোটগ্রহণের সময় এই দৃশ্য সাংবাদিকদের চোখে পড়েছে।
রবিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শুরুতে লম্বা লাইনে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা মলিন হয়ে যায়। এ পর্যন্ত তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে।

সরেজমিনে বিভিন্ন কেন্দ্রে ঘুরে ও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সকাল ১০টার দিকে ছনহারা ইউনিয়নের দাউদডাঙ্গা সারদাচরণ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম এবং আনারস প্রতীকের প্রার্থী আব্দুর রশিদ দৌলতীর সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপর কেন্দ্রটিতে ভোটগ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়। সাড়ে ১০টার দিকে ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগে একই ইউনিয়নের রমেশ পনীন্দ্র স্মৃতি পাঠাগার ভোটকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

এছাড়া বেলা ১১টার দিকে উপজেলার জিরি ইউনিয়নের সাইদাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চশমা প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম বাবুলের সঙ্গে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আমিনুল ইসলামের সমর্থকদের বাগবিতণ্ডা হয়। এরপর কেন্দ্রটি বন্ধ ঘোষণা করেন প্রিজাইডিং অফিসার। একই সময়ে একই ইউনিয়নের মঠপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থী কোহিনুর আক্তারের সঙ্গে কলম প্রতীকের প্রার্থী বিবি মরিয়মের সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ হয়।

এদিকে কচুয়াই ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এবং ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সরেজমিনে দুপুর ১টার দিকে হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের হুলাইন আমিন শরীফ চৌধুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে নৌকার প্রতিপক্ষ আনারস প্রতীকের কোনো এজেন্ট পাওয়া যায়নি। এ সময় নৌকা প্রতীকের পক্ষে স্থানীয় সাংসদের ভাই মুজিবুল হক চৌধুরী নবাবকে ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করতে দেখা যায়। ওই কেন্দ্রে ইভিএম কক্ষে ভোটারের সঙ্গে প্রত্যেক বুথে আরেকজনের উপস্থিতি দেখা যায়।

এ বিষয়ে পটিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আরাফাত আল হোসাইনী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগে উপজেলার তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া আর হামলা, পাল্টা হামলা ও ব্যালট ছিনতাইয়ের মধ্যদিয়ে চলছে ৪র্থ ধাপের ইউপি নির্বাচন। চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ভোটগ্রহণের সময় এই দৃশ্য সাংবাদিকদের চোখে পড়েছে।
রবিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শুরুতে লম্বা লাইনে উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা মলিন হয়ে যায়। এ পর্যন্ত তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে।

সরেজমিনে বিভিন্ন কেন্দ্রে ঘুরে ও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সকাল ১০টার দিকে ছনহারা ইউনিয়নের দাউদডাঙ্গা সারদাচরণ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম এবং আনারস প্রতীকের প্রার্থী আব্দুর রশিদ দৌলতীর সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরপর কেন্দ্রটিতে ভোটগ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়। সাড়ে ১০টার দিকে ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগে একই ইউনিয়নের রমেশ পনীন্দ্র স্মৃতি পাঠাগার ভোটকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

এছাড়া বেলা ১১টার দিকে উপজেলার জিরি ইউনিয়নের সাইদাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চশমা প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম বাবুলের সঙ্গে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আমিনুল ইসলামের সমর্থকদের বাগবিতণ্ডা হয়। এরপর কেন্দ্রটি বন্ধ ঘোষণা করেন প্রিজাইডিং অফিসার। একই সময়ে একই ইউনিয়নের মঠপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থী কোহিনুর আক্তারের সঙ্গে কলম প্রতীকের প্রার্থী বিবি মরিয়মের সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ হয়।

এদিকে কচুয়াই ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এবং ৪ নম্বর ওয়ার্ডে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সরেজমিনে দুপুর ১টার দিকে হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের হুলাইন আমিন শরীফ চৌধুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে নৌকার প্রতিপক্ষ আনারস প্রতীকের কোনো এজেন্ট পাওয়া যায়নি। এ সময় নৌকা প্রতীকের পক্ষে স্থানীয় সাংসদের ভাই মুজিবুল হক চৌধুরী নবাবকে ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করতে দেখা যায়। ওই কেন্দ্রে ইভিএম কক্ষে ভোটারের সঙ্গে প্রত্যেক বুথে আরেকজনের উপস্থিতি দেখা যায়।

এ বিষয়ে পটিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আরাফাত আল হোসাইনী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগে উপজেলার তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।