নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামে নির্বাচনী অপ্রীতিকর ঘটনার মধ্যে পটিয়া উপজেলায় কুসুমপুরা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকার মনোনীত প্রার্থীকে সরে যেতে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বিদ্রোহী প্রার্থী ও সদ্য বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা নুর উর রশীদ চৌধুরী ওরফে এম এজাজ চৌধুরীর এই হুমকি দিচ্ছেন বলে পটিয়া থানা সুত্রে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান ইব্রাহিম বাচ্চু হুমকির ঘটনায় শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তার বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এজাজ চৌধুরী প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে আমাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন। এছাড়া আমার মনোনীত নির্বাচনী এজেন্টদের কেন্দ্রে না যেতে বিভিন্নভাবে ভয়ভীত প্রদর্শন করছেন। (শনিবার) দুপুরে একটি জানাজার নামাজে যাওয়ার পথে আমাকে গালমন্দ করে নির্বাচন থেকে সরে যেতে হুমকি দিয়েছেন।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নৌকার প্রার্থী ইব্রাহিম বাচ্চু বলেন, ‘চশমা প্রতীকের প্রার্থী এজাজ আমাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে এবং আমার সঙ্গে নির্বাচনে কাজ করা ব্যক্তিকে নিজে মারধরও করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমি থানায় জিডি করেছি।’

অভিযোগের বিষয়ে জানতে নুর উর রশীদ চৌধুরী ওরফে এম এজাজ চৌধুরীকে মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘কুসুমপুরা ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’

উল্লেখ্য যে, এজাজ চৌধুরী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। কুসুমপুরা ইউপি চেয়ারম্যান পদে তিনি দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ বর্তমান চেয়ারম্যান ইব্রাহীম বাচ্চুকে মনোনয়ন দেয়। এর প্রতিবাদে এজাজ চৌধুরীর অনুসারীরা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের শান্তির হাট এলাকার সড়ক অবরোধ করেন। তারা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ মিছিলও করেন।

২৫ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ দিনে এজাজ চৌধুরী স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে তার মনোনয়ন ফরম দাখিল করেন। ২৬ নভেম্বর তিনি এলাকায় মতবিনিময় সভার মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। ওই সময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহসভাপতি রবিউল হোসেন বাদশা ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের সভায় উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। এসব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর জেলা আওয়ামী লীগ তাকে দল থেকে বহিষ্কার করে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামে নির্বাচনী অপ্রীতিকর ঘটনার মধ্যে পটিয়া উপজেলায় কুসুমপুরা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকার মনোনীত প্রার্থীকে সরে যেতে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বিদ্রোহী প্রার্থী ও সদ্য বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা নুর উর রশীদ চৌধুরী ওরফে এম এজাজ চৌধুরীর এই হুমকি দিচ্ছেন বলে পটিয়া থানা সুত্রে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান ইব্রাহিম বাচ্চু হুমকির ঘটনায় শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তার বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

জিডিতে তিনি উল্লেখ করেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এজাজ চৌধুরী প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে আমাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে নানাভাবে হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন। এছাড়া আমার মনোনীত নির্বাচনী এজেন্টদের কেন্দ্রে না যেতে বিভিন্নভাবে ভয়ভীত প্রদর্শন করছেন। (শনিবার) দুপুরে একটি জানাজার নামাজে যাওয়ার পথে আমাকে গালমন্দ করে নির্বাচন থেকে সরে যেতে হুমকি দিয়েছেন।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নৌকার প্রার্থী ইব্রাহিম বাচ্চু বলেন, ‘চশমা প্রতীকের প্রার্থী এজাজ আমাকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে এবং আমার সঙ্গে নির্বাচনে কাজ করা ব্যক্তিকে নিজে মারধরও করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমি থানায় জিডি করেছি।’

অভিযোগের বিষয়ে জানতে নুর উর রশীদ চৌধুরী ওরফে এম এজাজ চৌধুরীকে মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম মজুমদার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘কুসুমপুরা ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’

উল্লেখ্য যে, এজাজ চৌধুরী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। কুসুমপুরা ইউপি চেয়ারম্যান পদে তিনি দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ বর্তমান চেয়ারম্যান ইব্রাহীম বাচ্চুকে মনোনয়ন দেয়। এর প্রতিবাদে এজাজ চৌধুরীর অনুসারীরা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের শান্তির হাট এলাকার সড়ক অবরোধ করেন। তারা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ মিছিলও করেন।

২৫ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ দিনে এজাজ চৌধুরী স্বতন্ত্রপ্রার্থী হিসেবে তার মনোনয়ন ফরম দাখিল করেন। ২৬ নভেম্বর তিনি এলাকায় মতবিনিময় সভার মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। ওই সময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহসভাপতি রবিউল হোসেন বাদশা ও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের সভায় উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। এসব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর জেলা আওয়ামী লীগ তাকে দল থেকে বহিষ্কার করে।