প্রেস বিজ্ঞপ্তি: নগরীর কোতয়ালী থানাধীন লাল দিঘির পাড় এলাকা হতে জলদস্যু লীডার মোঃ ফরিদ আলম প্রকাশ মিন্টু (৩০) আটক করেছে র‌্যাব-৭ ।
র‌্যাব গোপন সংবাদের মাধ্যমে পাহাড়তলী থানার অস্ত্র মামলার পলাতক আসামী নগরীর কোতয়ালী থানাধীন লাল দিঘির পাড় এলাকায় অবস্থান করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৪ ডিসেম্বর র‌্যাব এর একটি দল বর্ণিত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করলে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে র‌্যাব সদস্যরা ধাওয়া করে আসামী মোঃ ফরিদ আলম প্রকাশ মিন্টু (৩০)কে আটক করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামী স্বীকার করে যে, সে উপরোল্লিখিত অস্ত্র মামলার পলাতক আসামী।

গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে আরোও জানা যায় যে, সে ২০১৬ থেকে কুতুবদিয়া ও মহেশখালী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা ছিনতাই ও জেলেদের জিম্মি করে মুক্তিপন আদায় করে থাকে। এছাড়াও সে উক্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ২০১৮ সালে তারেক আজিজ নামে একজন জলদস্যুকে মাসিক বেতনের ভিত্তিতে নিয়োগ করেছিল। তারেক আজিজ ২০১৮ সালে র‌্যাবের এনকাউন্টারে মারা গেলেও সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

উল্লেখ্য যে, আসামীর বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া থানায় ৬ টি এবং নগরীর পাহাড়লী থানায় ১ টি অস্ত্র মামলাসহ মোট ৭ টি মামলা রয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে নগরীর পাহাড়তলী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: নগরীর কোতয়ালী থানাধীন লাল দিঘির পাড় এলাকা হতে জলদস্যু লীডার মোঃ ফরিদ আলম প্রকাশ মিন্টু (৩০) আটক করেছে র‌্যাব-৭ ।
র‌্যাব গোপন সংবাদের মাধ্যমে পাহাড়তলী থানার অস্ত্র মামলার পলাতক আসামী নগরীর কোতয়ালী থানাধীন লাল দিঘির পাড় এলাকায় অবস্থান করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৪ ডিসেম্বর র‌্যাব এর একটি দল বর্ণিত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করলে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে র‌্যাব সদস্যরা ধাওয়া করে আসামী মোঃ ফরিদ আলম প্রকাশ মিন্টু (৩০)কে আটক করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামী স্বীকার করে যে, সে উপরোল্লিখিত অস্ত্র মামলার পলাতক আসামী।

গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে আরোও জানা যায় যে, সে ২০১৬ থেকে কুতুবদিয়া ও মহেশখালী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা ছিনতাই ও জেলেদের জিম্মি করে মুক্তিপন আদায় করে থাকে। এছাড়াও সে উক্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ২০১৮ সালে তারেক আজিজ নামে একজন জলদস্যুকে মাসিক বেতনের ভিত্তিতে নিয়োগ করেছিল। তারেক আজিজ ২০১৮ সালে র‌্যাবের এনকাউন্টারে মারা গেলেও সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

উল্লেখ্য যে, আসামীর বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া থানায় ৬ টি এবং নগরীর পাহাড়লী থানায় ১ টি অস্ত্র মামলাসহ মোট ৭ টি মামলা রয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে নগরীর পাহাড়তলী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।