ক্রাইম প্রতিবেদক: দক্ষ মানব সম্পদ একটি দেশের উন্নয়নের চালিকা শক্তি। প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতা বিশেষভাবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সর্বক্ষেত্রেই খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনার দ্বার। কম্পিউটার সম্পর্কে জ্ঞান আর সৃজনশীল কিছু করার তীব্র আকাঙ্খাই পারে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও ই-কমার্স উদ্যোক্তাকে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপান্তরের ফলে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সব বয়সের নারী-পুরুষই ঘরে বসে কাজ করতে পারছে। করোনা মহামারিতে সময় নষ্ট না করে সরকারের লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় অনলাইন প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকেই উপার্জন করার সক্ষমতা অর্জন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর মোহরা ইউসেপ কার্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ই-কমার্সে প্রশিক্ষণ সমাপনকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রযুক্তিতে অধিকতর জ্ঞান অর্জন করে দেশের শ্রমনির্ভর অর্থনীতিকে মেধা নির্ভর অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিতে হবে।
মেয়র বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষ ফ্রি-ল্যান্সিং পেশার সঙ্গে যুক্ত। তথ্য প্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ এবং বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের অক্লান্ত পরিশ্রমে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত করার ফলেই আজকে আমরা এই সুবিধা ভোগ করছি।
মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ফ্রিল্যান্সিং নারীদের জন্য অনেক সুবিধাজনক। সে হিসেবে ঘরে বসেই একজন নারী ই-কমার্সের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে পরিবারকে সহায়তা করতে পারে। সেটা তার ভেতর অন্যরকম অনুভুতির সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে বর্তমানে ৮০ শতাংশ লোক ই-কমার্সের মাধ্যমে ব্যবসায় পরিচালনা করছেন। ই-কমার্স মূলত নির্ভর করে প্লাটফর্ম এবং ওয়েবসাইট কতটুকু সুসজ্জিত তার উপর। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সবকিছু ঠিক থাকলেও পণ্যের গুণগত মান ও ক্রেতার কাছে সঠিক সময়ে পণ্য পৌঁছানো। তাহলেই প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকা সম্ভব হবে। মনে রাখতে হবে স্বাধীনভাবে ব্যবসায় করার মানে এই নয় যে ভোক্তা বা ক্রেতাকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা। তাই সবাইকে এ ব্যাপারে তথ্য প্রযুক্তির নীতিমালা মেনে চলতে হবে। তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকার রাখার আহŸান জানান।
ইউসেপ’র আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী জয় প্রকাশ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে ও সিনিয়র অফিসার আকরাম হোসেন সবুজের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম, কাউন্সিলর কাজী নূরুল আমিন মামুন।
আরো বক্তব্য রাখেন ইউসেপ কালুরঘাট শিল্পাঞ্চলের আতাউর রহমান, লোকপ্রিয় বড়ুয়া ও প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষে প্রকৃতি চক্রবর্ত্তী, শ্রাবন্তী নাথ প্রমুখ।
শেষে মেয়র প্রশিক্ষণ সমাপনকারীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
ক্রাইম প্রতিবেদক: দক্ষ মানব সম্পদ একটি দেশের উন্নয়নের চালিকা শক্তি। প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতা বিশেষভাবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সর্বক্ষেত্রেই খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনার দ্বার। কম্পিউটার সম্পর্কে জ্ঞান আর সৃজনশীল কিছু করার তীব্র আকাঙ্খাই পারে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও ই-কমার্স উদ্যোক্তাকে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপান্তরের ফলে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সব বয়সের নারী-পুরুষই ঘরে বসে কাজ করতে পারছে। করোনা মহামারিতে সময় নষ্ট না করে সরকারের লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় অনলাইন প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেকেই উপার্জন করার সক্ষমতা অর্জন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর মোহরা ইউসেপ কার্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ই-কমার্সে প্রশিক্ষণ সমাপনকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এ সব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রযুক্তিতে অধিকতর জ্ঞান অর্জন করে দেশের শ্রমনির্ভর অর্থনীতিকে মেধা নির্ভর অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিতে হবে।
মেয়র বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষ ফ্রি-ল্যান্সিং পেশার সঙ্গে যুক্ত। তথ্য প্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ এবং বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের অক্লান্ত পরিশ্রমে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত করার ফলেই আজকে আমরা এই সুবিধা ভোগ করছি।
মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ফ্রিল্যান্সিং নারীদের জন্য অনেক সুবিধাজনক। সে হিসেবে ঘরে বসেই একজন নারী ই-কমার্সের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে পরিবারকে সহায়তা করতে পারে। সেটা তার ভেতর অন্যরকম অনুভুতির সৃষ্টি করে। আমাদের দেশে বর্তমানে ৮০ শতাংশ লোক ই-কমার্সের মাধ্যমে ব্যবসায় পরিচালনা করছেন। ই-কমার্স মূলত নির্ভর করে প্লাটফর্ম এবং ওয়েবসাইট কতটুকু সুসজ্জিত তার উপর। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সবকিছু ঠিক থাকলেও পণ্যের গুণগত মান ও ক্রেতার কাছে সঠিক সময়ে পণ্য পৌঁছানো। তাহলেই প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকা সম্ভব হবে। মনে রাখতে হবে স্বাধীনভাবে ব্যবসায় করার মানে এই নয় যে ভোক্তা বা ক্রেতাকে তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা। তাই সবাইকে এ ব্যাপারে তথ্য প্রযুক্তির নীতিমালা মেনে চলতে হবে। তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকার রাখার আহŸান জানান।
ইউসেপ’র আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী জয় প্রকাশ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে ও সিনিয়র অফিসার আকরাম হোসেন সবুজের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম, কাউন্সিলর কাজী নূরুল আমিন মামুন।
আরো বক্তব্য রাখেন ইউসেপ কালুরঘাট শিল্পাঞ্চলের আতাউর রহমান, লোকপ্রিয় বড়ুয়া ও প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষে প্রকৃতি চক্রবর্ত্তী, শ্রাবন্তী নাথ প্রমুখ।
শেষে মেয়র প্রশিক্ষণ সমাপনকারীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।