নিজস্ব প্রতিবেদক : চলে যাচ্ছি, আর আসবো না- অর্পা। এসএসসি পরীক্ষা দিতে গিয়ে আর ফিরে আসেনি দুই বান্ধবী। বালিশের নিচে এমন লেখাই পেয়েছে মা অঞ্জনা মল্লিক। চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড থানায় ডায়েরীতে এই লেখাটি জমা দিয়েছে অঞ্জনা মল্লিক।

সীতাকুন্ড থানায় ডায়েরী করার একমাস পরেও খোঁজে পায়নি তাদের । নিয়ে যায়নি সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোনও । পুলিশ প্রশাসন চেষ্টা করেও তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারেনি।

নিখোঁজ দুই বান্ধবীর নাম তামান্না আকতার (১৭) ও অর্পা মল্লিক (১৬)। গত ২৩ নভেম্বর এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যায়। তামান্না সীতাকুণ্ড উপজেলার দক্ষিণ মছজিদ্দা মাস্টার পাড়ার ফররুখ মিস্ত্রি বাড়ির মৃত মাসুদ মিয়ার মেয়ে । অর্পা ছোট কুমিরা ৩ নম্বর ওয়ার্ড মছজিদ্দা এলাকার স্বপন মল্লিকের মেয়ে।

বালিশের নিচে রেখে যাওয়া চিঠির মাধ্যমেই জানতে পেরেছেন ভালবাসার মানুষের হাত ধরে উধাও হয়ে গেছে অর্পা ও তামান্না । অর্পা লিখে গেছেন, ‘আমি চলে যাচ্ছি, আর আসবো না। আমি একজনকে ভালোবাসি, তাকে নিয়েই চলে যাচ্ছি। আমাকে মাফ করে দিও’।

তামান্না আকতার কোনও চিঠি লিখে যায়নি। ঘরে রেখে গেছে মোবাইল ফোন। থানায় ডায়েরি করা হয়েছে। এখনও মেয়েকে খুঁজে পাইনি।

সীতাকুন্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমকে বলেন, দুই ছাত্রী ঘনিষ্ঠ বান্ধবী। তাদের নিখোঁজ থাকা রহস্যজনক। এসএসসি’র শেষদিন পরীক্ষা দিয়ে তারা একসঙ্গেই নিখোঁজ হয়ে যায় বলে জানা গেছে। তাদের অবস্থান শনাক্ত করার চেষ্টা করে চলছি।

নিজস্ব প্রতিবেদক : চলে যাচ্ছি, আর আসবো না- অর্পা। এসএসসি পরীক্ষা দিতে গিয়ে আর ফিরে আসেনি দুই বান্ধবী। বালিশের নিচে এমন লেখাই পেয়েছে মা অঞ্জনা মল্লিক। চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড থানায় ডায়েরীতে এই লেখাটি জমা দিয়েছে অঞ্জনা মল্লিক।

সীতাকুন্ড থানায় ডায়েরী করার একমাস পরেও খোঁজে পায়নি তাদের । নিয়ে যায়নি সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোনও । পুলিশ প্রশাসন চেষ্টা করেও তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে পারেনি।

নিখোঁজ দুই বান্ধবীর নাম তামান্না আকতার (১৭) ও অর্পা মল্লিক (১৬)। গত ২৩ নভেম্বর এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যায়। তামান্না সীতাকুণ্ড উপজেলার দক্ষিণ মছজিদ্দা মাস্টার পাড়ার ফররুখ মিস্ত্রি বাড়ির মৃত মাসুদ মিয়ার মেয়ে । অর্পা ছোট কুমিরা ৩ নম্বর ওয়ার্ড মছজিদ্দা এলাকার স্বপন মল্লিকের মেয়ে।

বালিশের নিচে রেখে যাওয়া চিঠির মাধ্যমেই জানতে পেরেছেন ভালবাসার মানুষের হাত ধরে উধাও হয়ে গেছে অর্পা ও তামান্না । অর্পা লিখে গেছেন, ‘আমি চলে যাচ্ছি, আর আসবো না। আমি একজনকে ভালোবাসি, তাকে নিয়েই চলে যাচ্ছি। আমাকে মাফ করে দিও’।

তামান্না আকতার কোনও চিঠি লিখে যায়নি। ঘরে রেখে গেছে মোবাইল ফোন। থানায় ডায়েরি করা হয়েছে। এখনও মেয়েকে খুঁজে পাইনি।

সীতাকুন্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমকে বলেন, দুই ছাত্রী ঘনিষ্ঠ বান্ধবী। তাদের নিখোঁজ থাকা রহস্যজনক। এসএসসি’র শেষদিন পরীক্ষা দিয়ে তারা একসঙ্গেই নিখোঁজ হয়ে যায় বলে জানা গেছে। তাদের অবস্থান শনাক্ত করার চেষ্টা করে চলছি।