ক্রাইম প্রতিবেদক: মুক্তিযোদ্ধা, বরন্যে সাহিত্যিক শহীদজায়া বেগম মুশতারী শফীর মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন চট্টগ্রামের সর্বস্তরের মানুষ। গার্ড অব অনার দেন সিএমপির একটি চৌকস দল। আজ বুধবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে মরদেহ আনা হয় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে।

শ্রদ্ধা জানান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবসার, নারীনেত্রী নূরজাহান খান, প্রফেসর রীতা দত্ত,নাট্যজন আহমেদ ইকবাল হায়দার, লেখিকা আনোয়ারা আলম, ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার, ডা. চন্দন দাশ, শীলা দাশগুপ্ত, কবি আশীষ সেন, রাশেদ হাসান, রমেন দাশগুপ্ত, প্রণব চৌধুরী প্রমুখ।

উদীচী, কমিউনিস্ট পার্টি, সনাক, বোধন, প্রমা, খেলাঘর, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, মহিলা কলেজ, বাসদ, জেলা শিল্পকলা, সিআরবি রক্ষা মঞ্চ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, নারী যোগাযোগ কেন্দ্র, ফুলকি, বিটা, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, যুব ইউনিয়ন, বিজয় মেলা পরিষদ, তারুণ্যের উচ্ছ্বাস, অগ্নবীণা পাঠাগার, গণজাগরণ মঞ্চ, ব্লাস্ট, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, নারী শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বিপ্লবী তারেকশ্বর স্মৃতি পরিষদ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। স্মৃতিচারণ করেন কবি আবুল মোমেন, চবি উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার, অধ্যাপক বেণু কুমার চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা বালাগাত উল্লাহ, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, প্রমার সভাপতি রাশেদ হাসান।

এদিকে কফিনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম শহীদ মিনারে ফুলের অর্ঘ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর মো. সলিমুল্লাহ বাচ্চু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী।

বাদে জোহর জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে মরহুমার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আজ বুধবার বেলা ২ টায় নগরীর এনায়েত বাজারস্থ চৈতন্য গলির কবরস্থানে এ মহীয়সী নারীর দাফন সম্পন্ন হয়। এসময় তার পরিবারবর্গ, নিকটআত্মীয় ও সাংস্কৃতিক কর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন। চট্টগ্রামের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ, সহকর্মী, শুভাকাঙ্খিসহ সর্বস্তরের জনসাধারণ তার নামাজে জানাজায় অংশ নেন।

গত ২০ ডিসেম্বর ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেগম মুশতারী শফী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ৮৩ বছর বয়সী বেগম মুশতারী শফী দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন। এছাড়া বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগও ছিল। মত্যুকালে তিনি দুই ছেলে ও চার মেয়েসহ অসংখ্য স্বজন রেখে গেছেন। চিকিৎসার জন্য গত ২ ডিসেম্বর তাঁকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় নেওয়া হয়। বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তির পর অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে রাজধানীতে মেয়ের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয় মুশতারী শফীকে। এরপর গত ১৪ ডিসেম্বর শারীরিক অবস্থার আবার অবনতি হলে সিএমএইচ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন। গত ১৯ ডিসেম্বর তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ঢাকা থেকে গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে তার মরদেহ চট্টগ্রামে আনা হয়।

ক্রাইম প্রতিবেদক: মুক্তিযোদ্ধা, বরন্যে সাহিত্যিক শহীদজায়া বেগম মুশতারী শফীর মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন চট্টগ্রামের সর্বস্তরের মানুষ। গার্ড অব অনার দেন সিএমপির একটি চৌকস দল। আজ বুধবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে মরদেহ আনা হয় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে।

শ্রদ্ধা জানান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আবসার, নারীনেত্রী নূরজাহান খান, প্রফেসর রীতা দত্ত,নাট্যজন আহমেদ ইকবাল হায়দার, লেখিকা আনোয়ারা আলম, ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদার, ডা. চন্দন দাশ, শীলা দাশগুপ্ত, কবি আশীষ সেন, রাশেদ হাসান, রমেন দাশগুপ্ত, প্রণব চৌধুরী প্রমুখ।

উদীচী, কমিউনিস্ট পার্টি, সনাক, বোধন, প্রমা, খেলাঘর, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, মহিলা কলেজ, বাসদ, জেলা শিল্পকলা, সিআরবি রক্ষা মঞ্চ, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, নারী যোগাযোগ কেন্দ্র, ফুলকি, বিটা, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, যুব ইউনিয়ন, বিজয় মেলা পরিষদ, তারুণ্যের উচ্ছ্বাস, অগ্নবীণা পাঠাগার, গণজাগরণ মঞ্চ, ব্লাস্ট, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, নারী শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বিপ্লবী তারেকশ্বর স্মৃতি পরিষদ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। স্মৃতিচারণ করেন কবি আবুল মোমেন, চবি উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার, অধ্যাপক বেণু কুমার চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা বালাগাত উল্লাহ, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, প্রমার সভাপতি রাশেদ হাসান।

এদিকে কফিনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম শহীদ মিনারে ফুলের অর্ঘ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর মো. সলিমুল্লাহ বাচ্চু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী।

বাদে জোহর জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে মরহুমার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আজ বুধবার বেলা ২ টায় নগরীর এনায়েত বাজারস্থ চৈতন্য গলির কবরস্থানে এ মহীয়সী নারীর দাফন সম্পন্ন হয়। এসময় তার পরিবারবর্গ, নিকটআত্মীয় ও সাংস্কৃতিক কর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন। চট্টগ্রামের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ, সহকর্মী, শুভাকাঙ্খিসহ সর্বস্তরের জনসাধারণ তার নামাজে জানাজায় অংশ নেন।

গত ২০ ডিসেম্বর ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেগম মুশতারী শফী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ৮৩ বছর বয়সী বেগম মুশতারী শফী দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন। এছাড়া বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগও ছিল। মত্যুকালে তিনি দুই ছেলে ও চার মেয়েসহ অসংখ্য স্বজন রেখে গেছেন। চিকিৎসার জন্য গত ২ ডিসেম্বর তাঁকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় নেওয়া হয়। বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তির পর অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে রাজধানীতে মেয়ের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয় মুশতারী শফীকে। এরপর গত ১৪ ডিসেম্বর শারীরিক অবস্থার আবার অবনতি হলে সিএমএইচ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন। গত ১৯ ডিসেম্বর তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। ঢাকা থেকে গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে তার মরদেহ চট্টগ্রামে আনা হয়।