নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে । রাষ্ট্রকাঠামোর জন্য কখনো ভালো নয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সংস্কৃতি।
আজ মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর-২১ইং) সকালে চট্টগ্রাম মহানগরের সার্কিট হাউজে আয়োজিত চতুর্থ দফা ইউপি নির্বচান নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার এ কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা নির্বাচিত হওয়ায় একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। আমাদের চিন্তা করতে হবে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন করলে এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি কিনা। ভবিষ্যতে যারা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বে আসবেন তারা নিশ্চিয় বিষয়টি ভেবে দেখবেন। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকাঠামোতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা নির্বাচনকে উৎসাহিত করা সেটা বোধয় সম্ভব নয়, সমীচীনও নয়।
দায়িত্ব পালনে এ কমিশন সফল কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্ন ইসি বলেন, এটি একেকজনের একেক রকম অনুভূতি। তবে যেহেতু আমরা যে চার সহকর্মী কাজ করেছি। এখানে কোনো ব্যক্তিগত অনুভূতিকে মূল্যায়ন করা উচিত নয়। এককভাবে আমার কোনো বক্তব্য রাখতে চাই না।
সভায় সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রামে বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান।
সভায় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে । রাষ্ট্রকাঠামোর জন্য কখনো ভালো নয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সংস্কৃতি।
আজ মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর-২১ইং) সকালে চট্টগ্রাম মহানগরের সার্কিট হাউজে আয়োজিত চতুর্থ দফা ইউপি নির্বচান নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার এ কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা নির্বাচিত হওয়ায় একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। আমাদের চিন্তা করতে হবে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন করলে এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি কিনা। ভবিষ্যতে যারা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বে আসবেন তারা নিশ্চিয় বিষয়টি ভেবে দেখবেন। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকাঠামোতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা নির্বাচনকে উৎসাহিত করা সেটা বোধয় সম্ভব নয়, সমীচীনও নয়।
দায়িত্ব পালনে এ কমিশন সফল কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্ন ইসি বলেন, এটি একেকজনের একেক রকম অনুভূতি। তবে যেহেতু আমরা যে চার সহকর্মী কাজ করেছি। এখানে কোনো ব্যক্তিগত অনুভূতিকে মূল্যায়ন করা উচিত নয়। এককভাবে আমার কোনো বক্তব্য রাখতে চাই না।
সভায় সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রামে বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান।
সভায় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান প্রমুখ।