আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইয়েমেনের রাজধানী সানার একটি বিমানবন্দরে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট হামলা চালিয়েছেআন্তঃসীমান্ত বিমান হামলা চালানোর কাজে বিমানবন্দরটিকে ব্যবহার করা হতো বলে জোটের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, ইয়েমেনে বিমান হামলার আগে সামরিক জোট জাতিসংঘের কাছে আহ্বান জানিয়েছিল যাতে মানবিক কাজে নিয়োজিত কর্মীদের ওই এলাকা থেকে সরিয়ে নেয় সংস্থাটি। সৌদি জোটের পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়, বিমান হামলার সময় নির্দিষ্ট কিছু চিহ্নিত সামরিক স্থাপনাকে বেছে নেওয়া হয়েছিল।
সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের একজন মুখপাত্র ব্রিগেডি য়ার জেনারেল টার্কি আল-মালকি বলেছেন, বিমান হামলায় ছয়টি লক্ষবস্তু, বিশেষ করে যেসব জায়গা থেকে ড্রোন ব্যবহার করে হামলা চালানো হতো, ড্রোন চালানো প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এমন মানুষজনের বাড়িঘর এবং যেসব জায়গায় ড্রোন রাখা হয় সেসব স্থান লক্ষ্য করে এই স্ট্রাইক চালানো হয়েছে। তবে কোন পক্ষই এখনও হামলার বিস্তারিত প্রকাশ করেনি।
গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে আরব বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ ইয়েমেন ভয়াবহ মানবিক সংকটের মুখে পড়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দেশটিতে গৃহযুদ্ধের তীব্রতা বেড়েছে। বিদ্রোহী বাহিনী দেশটির কেন্দ্রীয় শহর মারিব এবং উপকূলীয় শহর হোদেইদাকে টার্গেট করেছে।
অন্যদিকে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ইয়েমেনের রাজধানী সানা এবং বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অন্যান্য এলাকাগুলোতে বিমান হামলা বাড়িয়ে দিয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০১৪ সাল থেকে ইয়েমেনে ইসলামপন্থি বিদ্রোহীদের সঙ্গে দেশটির সরকারের গৃহযুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহী বাহিনী গত কয়েক বছর ধরে বিমানবন্দরটি নিজেদের দখলে রেখেছে। একইসঙ্গে বিমানবন্দরটি জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রধান কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০১৫ সালে হুথি বিদ্রোহীরা সানা থেকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের পরিস্থিরিতিতে হস্তক্ষেপ করে। সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটির কয়েক হাজার লোক নিহত হয়েছেন এবং এ গৃহযুদ্ধ প্রতিযোগী আঞ্চলিক শক্তির মধ্যে একটি ‘প্রক্সি’ যুদ্ধে পরিণত হয়েছে।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইয়েমেনের রাজধানী সানার একটি বিমানবন্দরে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট হামলা চালিয়েছেআন্তঃসীমান্ত বিমান হামলা চালানোর কাজে বিমানবন্দরটিকে ব্যবহার করা হতো বলে জোটের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, ইয়েমেনে বিমান হামলার আগে সামরিক জোট জাতিসংঘের কাছে আহ্বান জানিয়েছিল যাতে মানবিক কাজে নিয়োজিত কর্মীদের ওই এলাকা থেকে সরিয়ে নেয় সংস্থাটি। সৌদি জোটের পক্ষ থেকে আরো জানানো হয়, বিমান হামলার সময় নির্দিষ্ট কিছু চিহ্নিত সামরিক স্থাপনাকে বেছে নেওয়া হয়েছিল।
সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের একজন মুখপাত্র ব্রিগেডি য়ার জেনারেল টার্কি আল-মালকি বলেছেন, বিমান হামলায় ছয়টি লক্ষবস্তু, বিশেষ করে যেসব জায়গা থেকে ড্রোন ব্যবহার করে হামলা চালানো হতো, ড্রোন চালানো প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এমন মানুষজনের বাড়িঘর এবং যেসব জায়গায় ড্রোন রাখা হয় সেসব স্থান লক্ষ্য করে এই স্ট্রাইক চালানো হয়েছে। তবে কোন পক্ষই এখনও হামলার বিস্তারিত প্রকাশ করেনি।
গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে আরব বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ ইয়েমেন ভয়াবহ মানবিক সংকটের মুখে পড়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দেশটিতে গৃহযুদ্ধের তীব্রতা বেড়েছে। বিদ্রোহী বাহিনী দেশটির কেন্দ্রীয় শহর মারিব এবং উপকূলীয় শহর হোদেইদাকে টার্গেট করেছে।
অন্যদিকে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ইয়েমেনের রাজধানী সানা এবং বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অন্যান্য এলাকাগুলোতে বিমান হামলা বাড়িয়ে দিয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২০১৪ সাল থেকে ইয়েমেনে ইসলামপন্থি বিদ্রোহীদের সঙ্গে দেশটির সরকারের গৃহযুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহী বাহিনী গত কয়েক বছর ধরে বিমানবন্দরটি নিজেদের দখলে রেখেছে। একইসঙ্গে বিমানবন্দরটি জাতিসংঘ নেতৃত্বাধীন মানবিক ত্রাণ সহায়তার প্রধান কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০১৫ সালে হুথি বিদ্রোহীরা সানা থেকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের পরিস্থিরিতিতে হস্তক্ষেপ করে। সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটির কয়েক হাজার লোক নিহত হয়েছেন এবং এ গৃহযুদ্ধ প্রতিযোগী আঞ্চলিক শক্তির মধ্যে একটি ‘প্রক্সি’ যুদ্ধে পরিণত হয়েছে।